জীবনের শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে অর্থের অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না বগুড়ার শেরপুরের মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছাত্তার সাদেক (মুক্তিযোদ্ধা নম্বর ০১১০০০০৩৩৬০)। তিনি তার সুচিকিৎসার জন্য সরকারসহ সামর্থ্যবানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
জানা গেছে, শেরপুর উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের রণবীরবালা গ্রামের সমতুল্লাহ সোনারের ছেলে বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছাত্তার সাদেক ছিলেন পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের এক সময়ের ডাকসাইটে নেতাও। এখন তার বয়স ৭৮ বছর। নানা রোগে জরাজীর্ণ শরীর। তাকে দেখার মতো এক স্ত্রী ছাড়া কোনো সন্তান-সন্ততিও কাছে নেই। সরকার থেকে প্রতি মাসে যে ভাতা পান তা দিয়ে চিকিৎসা করাতে পারেন না। তিনি আবেগআপ্লুত কণ্ঠে জানান, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি। এরপর সারাজীবন শ্রমিকদের সেবায় নিয়োজিত ছিলাম। এখন টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছি না। এক স্ত্রী ছাড়া তাকে দেখারও কেউ নেই। এজন্য তিনি সরকারসহ সমাজের সামর্থ্যবানদের কাছে সহযোগিতা কামনা করেছেন।
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
জীবনের শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে অর্থের অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না বগুড়ার শেরপুরের মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছাত্তার সাদেক (মুক্তিযোদ্ধা নম্বর ০১১০০০০৩৩৬০)। তিনি তার সুচিকিৎসার জন্য সরকারসহ সামর্থ্যবানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
জানা গেছে, শেরপুর উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের রণবীরবালা গ্রামের সমতুল্লাহ সোনারের ছেলে বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছাত্তার সাদেক ছিলেন পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের এক সময়ের ডাকসাইটে নেতাও। এখন তার বয়স ৭৮ বছর। নানা রোগে জরাজীর্ণ শরীর। তাকে দেখার মতো এক স্ত্রী ছাড়া কোনো সন্তান-সন্ততিও কাছে নেই। সরকার থেকে প্রতি মাসে যে ভাতা পান তা দিয়ে চিকিৎসা করাতে পারেন না। তিনি আবেগআপ্লুত কণ্ঠে জানান, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি। এরপর সারাজীবন শ্রমিকদের সেবায় নিয়োজিত ছিলাম। এখন টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছি না। এক স্ত্রী ছাড়া তাকে দেখারও কেউ নেই। এজন্য তিনি সরকারসহ সমাজের সামর্থ্যবানদের কাছে সহযোগিতা কামনা করেছেন।