পরিবেশ ও পর্যটন সংরক্ষণে সচেতনতা তৈরির আহ্বানে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে মানববন্ধন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব। “স্ট্যান্ড ফর ন্যাচার, স্পিক ফর ট্যুরিজম” ও “পলিউশন ফ্রি কক্সবাজার, আওয়ার প্রমিস”—এই দুটি স্লোগান ধারণ করে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে বক্তারা কক্সবাজারের প্রকৃতি রক্ষায় সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানান।
শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুর ১টায় কক্সবাজারের কলাতলী সৈকতের স্যান্ডি বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সদস্য, স্থানীয় সাংবাদিক, পরিবেশকর্মী এবং সচেতন নাগরিকরা অংশ নেন।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ নদী বাঁচাও আন্দোলনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমন্বয়কারী ও দেশ টিভির কক্সবাজার প্রতিনিধি আবদুর রহমান বলেন, “প্রকৃতি রেগে গেলে তাকে থামানো যায় না। তাই গণমাধ্যমকর্মীদের উচিত পরিবেশ রক্ষায় প্রতিদিন কিছুটা সময় উৎসর্গ করা।”
পরিবেশবিদ, গবেষক এবং মানারাত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল কলেজের শিক্ষক জাহিদুল ইসলাম জাহিদুল ইসলাম বলেন, “কক্সবাজার শুধু একটি পর্যটন কেন্দ্র নয়, এটি একটি জীবন্ত পরিবেশব্যবস্থা। প্রতিদিন যে বিপুল পরিমাণ বর্জ্য সৈকতে জমে, তা সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য ও বাস্তুতন্ত্রের জন্য হুমকি। পর্যটন হোক দায়িত্বশীল, প্রকৃতির প্রতি হোক শ্রদ্ধাশীল।”
‘সেইফ দ্য কক্সবাজার’-এর সভাপতি ও দৈনিক আমার দেশের কক্সবাজার ব্যুরোচিফ আনছার হোসেন বলেন, “এই ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত পৃথিবীর গর্ব। আমাদের প্রাকৃতিক এই সম্পদ রক্ষা করা আমাদেরই দায়িত্ব।”
মানববন্ধনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম বলেন, “সৈকতের পরিবেশ যেন কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়—এটা প্রত্যেক পর্যটকের নিশ্চিত করতে হবে। সচেতন ভ্রমণকারীর আচরণই পারে কক্সবাজারকে রক্ষা করতে।”
জবি প্রেসক্লাবের সভাপতি সুবর্ণ আসসাইফ বলেন, “সাংবাদিকতা শুধু সংবাদ প্রকাশ নয়, বরং সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেও আমরা এই কর্মসূচির আয়োজন করেছি। কক্সবাজারকে রক্ষা করা মানেই আমাদের ভবিষ্যৎকে রক্ষা করা।”
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আহনাফ তাহমিদ ফাইয়াজের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা ভবিষ্যতে সৈকত পরিচ্ছন্নতা এবং পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধিতে আরও কার্যকর কর্মসূচি নেওয়ার অঙ্গীকার করেন।
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
পরিবেশ ও পর্যটন সংরক্ষণে সচেতনতা তৈরির আহ্বানে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে মানববন্ধন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব। “স্ট্যান্ড ফর ন্যাচার, স্পিক ফর ট্যুরিজম” ও “পলিউশন ফ্রি কক্সবাজার, আওয়ার প্রমিস”—এই দুটি স্লোগান ধারণ করে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে বক্তারা কক্সবাজারের প্রকৃতি রক্ষায় সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানান।
শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুর ১টায় কক্সবাজারের কলাতলী সৈকতের স্যান্ডি বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সদস্য, স্থানীয় সাংবাদিক, পরিবেশকর্মী এবং সচেতন নাগরিকরা অংশ নেন।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ নদী বাঁচাও আন্দোলনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমন্বয়কারী ও দেশ টিভির কক্সবাজার প্রতিনিধি আবদুর রহমান বলেন, “প্রকৃতি রেগে গেলে তাকে থামানো যায় না। তাই গণমাধ্যমকর্মীদের উচিত পরিবেশ রক্ষায় প্রতিদিন কিছুটা সময় উৎসর্গ করা।”
পরিবেশবিদ, গবেষক এবং মানারাত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল কলেজের শিক্ষক জাহিদুল ইসলাম জাহিদুল ইসলাম বলেন, “কক্সবাজার শুধু একটি পর্যটন কেন্দ্র নয়, এটি একটি জীবন্ত পরিবেশব্যবস্থা। প্রতিদিন যে বিপুল পরিমাণ বর্জ্য সৈকতে জমে, তা সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য ও বাস্তুতন্ত্রের জন্য হুমকি। পর্যটন হোক দায়িত্বশীল, প্রকৃতির প্রতি হোক শ্রদ্ধাশীল।”
‘সেইফ দ্য কক্সবাজার’-এর সভাপতি ও দৈনিক আমার দেশের কক্সবাজার ব্যুরোচিফ আনছার হোসেন বলেন, “এই ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত পৃথিবীর গর্ব। আমাদের প্রাকৃতিক এই সম্পদ রক্ষা করা আমাদেরই দায়িত্ব।”
মানববন্ধনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম বলেন, “সৈকতের পরিবেশ যেন কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়—এটা প্রত্যেক পর্যটকের নিশ্চিত করতে হবে। সচেতন ভ্রমণকারীর আচরণই পারে কক্সবাজারকে রক্ষা করতে।”
জবি প্রেসক্লাবের সভাপতি সুবর্ণ আসসাইফ বলেন, “সাংবাদিকতা শুধু সংবাদ প্রকাশ নয়, বরং সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেও আমরা এই কর্মসূচির আয়োজন করেছি। কক্সবাজারকে রক্ষা করা মানেই আমাদের ভবিষ্যৎকে রক্ষা করা।”
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আহনাফ তাহমিদ ফাইয়াজের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা ভবিষ্যতে সৈকত পরিচ্ছন্নতা এবং পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধিতে আরও কার্যকর কর্মসূচি নেওয়ার অঙ্গীকার করেন।