বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ ওস্বাভাবিক জোর প্রভাবে বরগুনায় নিম্নাঞ্চলের বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান প্লাবিত হয়ে গেছে। বিপৎসীমার ৩৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত নদ নদীর পানি ১ঘন্টা পর দাড়িয়ে থাকায় তলিয়ে গেছে বরগুনার ৩ টি ফেরীঘাট।প্রায় ২ঘন্টা যাবত ফেরী চলাচল বন্ধ ছিল।
ফেরির গ্যাংওয়ে তলিয়ে অন্তত ২ ঘণ্টা বন্ধ থাকায় জেলার আমতলী-পুরাকাটা ও বড়ইতলা-বাইন চটকিও বেতাগী কচুয়া ফেরি চলাচল ব্যহত হয়। এদিকে রাত-দিনের টানা বর্ষণে ভোগান্তি বেড়েছে জনজীবনে।
বরগুনার পানি উন্নয়ন বোর্ড কতৃপক্ষ জানায়,স্বাভাবিক জোয়ারের সাথে মৌসুমী জো’র কারণে শনিবার জোয়ারের পানি ২ দশমিক ৩১ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হয়েছে। এ পানি দ্রুত নেমে গেলেও যা বিপদসীমার ৩৪ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হয়েছে। অন্যদিকে শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ৩৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
জোয়ারের পানিবৃদ্ধি পাওয়ায় প্লাবিত হয়েছে সদর উপজেলার বড়ইতলা ফেরিঘাট, পোটকাখালী ও কুমড়াখালী আবাসন প্রকল্প, জেলা শহরের কলেজ রোড, পশু হাসপাতাল সড়ক, চরকলোনি, মাঝের চর, তালতলী উপজেলার নিদ্রা, সকিনা, শুভ সন্ধ্যা সমুদ্রসৈকতসহ একাধিক এলাকা। পানি দ্রুত নেমে গেলেও এতে চরম ভোগান্তিতে পরতে হয়েছে নিম্নাঞ্চলের মানুষের। জোয়ারের পানিতে জেলার বড়ইতলা-বাইনচটকি ফেরির গ্যাংওয়ে কোমর সমান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত।
তবে বরগুনা বেড়িবাঁধের বেশকিছু জায়গা ঝুঁকিপূর্ণ থাকলেও কোথাও কোনো ধরনের দুর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
রোববার, ২৭ জুলাই ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ ওস্বাভাবিক জোর প্রভাবে বরগুনায় নিম্নাঞ্চলের বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান প্লাবিত হয়ে গেছে। বিপৎসীমার ৩৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত নদ নদীর পানি ১ঘন্টা পর দাড়িয়ে থাকায় তলিয়ে গেছে বরগুনার ৩ টি ফেরীঘাট।প্রায় ২ঘন্টা যাবত ফেরী চলাচল বন্ধ ছিল।
ফেরির গ্যাংওয়ে তলিয়ে অন্তত ২ ঘণ্টা বন্ধ থাকায় জেলার আমতলী-পুরাকাটা ও বড়ইতলা-বাইন চটকিও বেতাগী কচুয়া ফেরি চলাচল ব্যহত হয়। এদিকে রাত-দিনের টানা বর্ষণে ভোগান্তি বেড়েছে জনজীবনে।
বরগুনার পানি উন্নয়ন বোর্ড কতৃপক্ষ জানায়,স্বাভাবিক জোয়ারের সাথে মৌসুমী জো’র কারণে শনিবার জোয়ারের পানি ২ দশমিক ৩১ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হয়েছে। এ পানি দ্রুত নেমে গেলেও যা বিপদসীমার ৩৪ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হয়েছে। অন্যদিকে শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ৩৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
জোয়ারের পানিবৃদ্ধি পাওয়ায় প্লাবিত হয়েছে সদর উপজেলার বড়ইতলা ফেরিঘাট, পোটকাখালী ও কুমড়াখালী আবাসন প্রকল্প, জেলা শহরের কলেজ রোড, পশু হাসপাতাল সড়ক, চরকলোনি, মাঝের চর, তালতলী উপজেলার নিদ্রা, সকিনা, শুভ সন্ধ্যা সমুদ্রসৈকতসহ একাধিক এলাকা। পানি দ্রুত নেমে গেলেও এতে চরম ভোগান্তিতে পরতে হয়েছে নিম্নাঞ্চলের মানুষের। জোয়ারের পানিতে জেলার বড়ইতলা-বাইনচটকি ফেরির গ্যাংওয়ে কোমর সমান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত।
তবে বরগুনা বেড়িবাঁধের বেশকিছু জায়গা ঝুঁকিপূর্ণ থাকলেও কোথাও কোনো ধরনের দুর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।