রাজবাড়ীতে চাঞ্চল্যকর প্রবাসী আল-আমিন হত্যা মামলায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গত শুক্রবার পাবনার আমিনপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়, গ্রেফতারকৃতরা হলো, পাবনা জেলার আমিনপুর থানার কোমরপুর গ্রামের আলাউদ্দিন শেখ ওরফে আলো মৃধার ছেলে শাহ আলী ওরফে শাহ আলম ওরফে আলম শেখ (৩৮) এবং সাগরকান্দি গোবিন্দপুর গ্রামের মো. মোরশেদ সরদারের ছেলে মো. রুবেল সরদার ওরফে দাদা রুবেল (৩৭)।
গত শনিবার দুপুরে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গোয়ালন্দ ঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম। মামলার বিবরণ অনুযায়ী, নিহত প্রবাসী আল-আমিন পাবনার আমিনপুর থানার সিদ্দিকনগর রামনারায়ণপুর গ্রামের বাসিন্দা। গত ২৫ এপ্রিল সকালে তিনি তার আত্মীয়দের সঙ্গে রাজবাড়ীর ঢালার চরে এক পাত্রী দেখতে যান। দুপুরে ফেরার পথে তার ফুপাতো বোন জামাই মেঘা সরদার তাকে মোটরসাইকেলে করে গোয়ালন্দ উপজেলার রাখালগাছি বাজারে নিয়ে যান। সেখানে পূর্ব থেকে ওঁৎপেতে থাকা একই উপজেলার আব্দুস সালাম ঠান্ডু, জুয়েল রানা ও আরও কয়েকজন চারটি মোটরসাইকেলযোগে এসে আল-আমিনকে মারধর করে এবং ছুরিকাঘাত করে যমুনা নদীতে ফেলে দেয়।
পরদিন (২৬ এপ্রিল) সকালে নদী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের মামা লিটন কাজী বাদী হয়ে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
রোববার, ২৭ জুলাই ২০২৫
রাজবাড়ীতে চাঞ্চল্যকর প্রবাসী আল-আমিন হত্যা মামলায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গত শুক্রবার পাবনার আমিনপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়, গ্রেফতারকৃতরা হলো, পাবনা জেলার আমিনপুর থানার কোমরপুর গ্রামের আলাউদ্দিন শেখ ওরফে আলো মৃধার ছেলে শাহ আলী ওরফে শাহ আলম ওরফে আলম শেখ (৩৮) এবং সাগরকান্দি গোবিন্দপুর গ্রামের মো. মোরশেদ সরদারের ছেলে মো. রুবেল সরদার ওরফে দাদা রুবেল (৩৭)।
গত শনিবার দুপুরে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গোয়ালন্দ ঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম। মামলার বিবরণ অনুযায়ী, নিহত প্রবাসী আল-আমিন পাবনার আমিনপুর থানার সিদ্দিকনগর রামনারায়ণপুর গ্রামের বাসিন্দা। গত ২৫ এপ্রিল সকালে তিনি তার আত্মীয়দের সঙ্গে রাজবাড়ীর ঢালার চরে এক পাত্রী দেখতে যান। দুপুরে ফেরার পথে তার ফুপাতো বোন জামাই মেঘা সরদার তাকে মোটরসাইকেলে করে গোয়ালন্দ উপজেলার রাখালগাছি বাজারে নিয়ে যান। সেখানে পূর্ব থেকে ওঁৎপেতে থাকা একই উপজেলার আব্দুস সালাম ঠান্ডু, জুয়েল রানা ও আরও কয়েকজন চারটি মোটরসাইকেলযোগে এসে আল-আমিনকে মারধর করে এবং ছুরিকাঘাত করে যমুনা নদীতে ফেলে দেয়।
পরদিন (২৬ এপ্রিল) সকালে নদী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের মামা লিটন কাজী বাদী হয়ে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।