দিনাজপুরের বিরামপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সম্প্রতি দৃশ্যমান অগ্রগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে অবকাঠামো, শৃঙ্খলা ও একাডেমিক পরিবেশে। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. সাইফুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই শিক্ষার মানোন্নয়ন, শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা এবং পরিবেশ উন্নয়নে একযোগে কাজ করে যাচ্ছেন।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ইতোমধ্যে ৫ তলা ভবনের জানালায় স্থাপন করা হয়েছে বারযুক্ত গ্রিল এবং প্রধান শিক্ষকের রুমের জানালায় লাগানো হয়েছে থাই। এছাড়াও প্রধান শিক্ষকের কক্ষে ইন্টেরিয়র ডেকোরেশনের কাজ চলমান রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ সৌন্দর্যবর্ধনে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সিরামিক ইট দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে ফুলবাগানের গাইড ওয়াল ও আলোকসজ্জা।
এছাড়া প্রায় ৭৫ থেকে ৮০ ফুট দৈর্ঘ্যের বাউন্ডারি ওয়ালের অভ্যন্তরভাগে রাস্টিক টাইলস বসানো হয়েছে, যা সন্ধ্যা নামতেই আলোর চমৎকার দৃশ্যের সৃষ্টি করে। পাঁচতলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবনের ২য় থেকে ৫ম তলা পর্যন্ত বারান্দায় স্থাপন করা হয়েছে মজবুত লোহার গ্রিল। পাশাপাশি নির্মিত হচ্ছে ৯০ থেকে ৯৫ ফুট দীর্ঘ একটি নতুন বাউন্ডারি ওয়াল, যার উচ্চতা প্রায় ৮ ফুট।
প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বিভিন্ন ফলদ বৃক্ষ রোপণ করেন। ইতোমধ্যে কয়েকটি গাছে ফল ধরেছে এবং শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা সেখান থেকে পেয়ারা সংগ্রহ করছেন একদিকে স্বাস্থ্য সচেতনতা, অন্যদিকে পরিবেশ সচেতনতাকেও উজ্জীবিত করছে।
শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন নয়, বিদ্যালয়ে চলছে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমের নিবিড় পর্যবেক্ষণ। শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা রক্ষায় ও পাঠদানে গুণগত পরিবর্তন আনতে নেওয়া হয়েছে কার্যকর পদক্ষেপ। বিদ্যালয় ইতোমধ্যে সিসি ক্যামেরা পর্যবেক্ষণের আওতায় এসেছে, চালু হয়েছে একাডেমিক ক্যালেন্ডার। সুবর্ণ জয়ন্তীর ৫৪ বছরে এসে এই ক্যালেন্ডার প্রকাশ প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘ ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতার অংশ বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
শিক্ষার্থীদের শতভাগ প্রস্তুতির জন্য অভিভাবকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ ও মতবিনিময়ের উদ্যোগ চালিয়ে যাচ্ছেন প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মো. সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, “শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উন্নয়নের জন্য সবার অংশগ্রহণ জরুরি। আমরা চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখছি না।”
বিদ্যালয়ের সামগ্রিক এ অগ্রগতি এলাকাবাসীর মাঝেও ইতিবাচক বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছে। অনেক অভিভাবকই আশা করছেন, এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে এবং প্রতিষ্ঠানটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে।
রোববার, ২৭ জুলাই ২০২৫
দিনাজপুরের বিরামপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সম্প্রতি দৃশ্যমান অগ্রগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে অবকাঠামো, শৃঙ্খলা ও একাডেমিক পরিবেশে। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. সাইফুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই শিক্ষার মানোন্নয়ন, শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা এবং পরিবেশ উন্নয়নে একযোগে কাজ করে যাচ্ছেন।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ইতোমধ্যে ৫ তলা ভবনের জানালায় স্থাপন করা হয়েছে বারযুক্ত গ্রিল এবং প্রধান শিক্ষকের রুমের জানালায় লাগানো হয়েছে থাই। এছাড়াও প্রধান শিক্ষকের কক্ষে ইন্টেরিয়র ডেকোরেশনের কাজ চলমান রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ সৌন্দর্যবর্ধনে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সিরামিক ইট দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে ফুলবাগানের গাইড ওয়াল ও আলোকসজ্জা।
এছাড়া প্রায় ৭৫ থেকে ৮০ ফুট দৈর্ঘ্যের বাউন্ডারি ওয়ালের অভ্যন্তরভাগে রাস্টিক টাইলস বসানো হয়েছে, যা সন্ধ্যা নামতেই আলোর চমৎকার দৃশ্যের সৃষ্টি করে। পাঁচতলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবনের ২য় থেকে ৫ম তলা পর্যন্ত বারান্দায় স্থাপন করা হয়েছে মজবুত লোহার গ্রিল। পাশাপাশি নির্মিত হচ্ছে ৯০ থেকে ৯৫ ফুট দীর্ঘ একটি নতুন বাউন্ডারি ওয়াল, যার উচ্চতা প্রায় ৮ ফুট।
প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বিভিন্ন ফলদ বৃক্ষ রোপণ করেন। ইতোমধ্যে কয়েকটি গাছে ফল ধরেছে এবং শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা সেখান থেকে পেয়ারা সংগ্রহ করছেন একদিকে স্বাস্থ্য সচেতনতা, অন্যদিকে পরিবেশ সচেতনতাকেও উজ্জীবিত করছে।
শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন নয়, বিদ্যালয়ে চলছে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমের নিবিড় পর্যবেক্ষণ। শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা রক্ষায় ও পাঠদানে গুণগত পরিবর্তন আনতে নেওয়া হয়েছে কার্যকর পদক্ষেপ। বিদ্যালয় ইতোমধ্যে সিসি ক্যামেরা পর্যবেক্ষণের আওতায় এসেছে, চালু হয়েছে একাডেমিক ক্যালেন্ডার। সুবর্ণ জয়ন্তীর ৫৪ বছরে এসে এই ক্যালেন্ডার প্রকাশ প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘ ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতার অংশ বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
শিক্ষার্থীদের শতভাগ প্রস্তুতির জন্য অভিভাবকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ ও মতবিনিময়ের উদ্যোগ চালিয়ে যাচ্ছেন প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মো. সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, “শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উন্নয়নের জন্য সবার অংশগ্রহণ জরুরি। আমরা চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখছি না।”
বিদ্যালয়ের সামগ্রিক এ অগ্রগতি এলাকাবাসীর মাঝেও ইতিবাচক বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছে। অনেক অভিভাবকই আশা করছেন, এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে এবং প্রতিষ্ঠানটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে।