জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার ধরঞ্জী ইউনিয়নের শ্রীমন্তপুর গ্রামে একই রাতে চারটি বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। রবিবার(২৭-০৭-২০২৫) গভীর রাতে সংঘটিত এই চুরিতে প্রায় ৭ লক্ষাধিক টাকার স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ অর্থ খোয়া গেছে।
ভুক্তভোগী পরিবারগুলো জানান, প্রতিদিনের মতো খাওয়া-দাওয়া শেষে রাতের বেলায় ঘুমিয়ে পড়েন তারা। রাতের কোনো এক সময় চোরেরা বাড়ির জানালা কেটে ঘরে প্রবেশ করে। প্রথমে চুরির শিকার হন শ্রীমন্তপুর গ্রামের আব্দুল জব্বারের পুত্র মাহমুদুন নবী কলম মাস্টার। তার ঘর থেকে আলমারিতে রাখা স্বর্ণের চেইন, গলার মালা, কানের দুল ও নগদ ২ লাখ টাকা চুরি করে নিয়ে যায় চোরেরা। রোববার ফজরের নামাজের পর ঘরের জানালা খোলা এবং আসবাবপত্র এলোমেলো অবস্থায় দেখে বিষয়টি তারা বুঝতে পারেন। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, একই গ্রামের মজিবর রহমান মোজামের পুত্র হাবিবুর রহমানের প্রায় দুই ভরি স্বর্ণালঙ্কার এবং কিনু মিয়ার পুত্র ব্যবসায়ী আব্দুর রশিদের বাড়ি থেকে নগদ ৪০ হাজার টাকা চুরি হয়। তবে ওই রাতেই একই এলাকায় আইয়ুব আলীর পুত্র তুহিনের বাড়িতেও চুরির চেষ্টা হলেও কোনো মালামাল খোয়া যায়নি বলে জানানো হয়েছে। ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন, চোরেরা সম্ভবত চেতনানাশক কোনো বস্তু ছিটিয়ে সকলকে অচেতন করে এই চুরি সংঘটিত করেছে।
মাহমুদুন নবীর ভাই মাহফুজার রহমান বলেন, আমাদের এলাকায় একটি চোর চক্র সক্রিয় রয়েছে। তারা এর আগেও স্যালো মেশিন, পানি উত্তোলনের মোটরসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র চুরি করেছে। আমাদের ধারণা, স্থানীয় ওই চোরেরাই এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত। পাঁচবিবি থানার অফিসার ইনচার্জ ময়নুল হোসেন জানান, ঘটনার বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি।
তদন্ত চলছে, প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রোববার, ২৭ জুলাই ২০২৫
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার ধরঞ্জী ইউনিয়নের শ্রীমন্তপুর গ্রামে একই রাতে চারটি বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। রবিবার(২৭-০৭-২০২৫) গভীর রাতে সংঘটিত এই চুরিতে প্রায় ৭ লক্ষাধিক টাকার স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ অর্থ খোয়া গেছে।
ভুক্তভোগী পরিবারগুলো জানান, প্রতিদিনের মতো খাওয়া-দাওয়া শেষে রাতের বেলায় ঘুমিয়ে পড়েন তারা। রাতের কোনো এক সময় চোরেরা বাড়ির জানালা কেটে ঘরে প্রবেশ করে। প্রথমে চুরির শিকার হন শ্রীমন্তপুর গ্রামের আব্দুল জব্বারের পুত্র মাহমুদুন নবী কলম মাস্টার। তার ঘর থেকে আলমারিতে রাখা স্বর্ণের চেইন, গলার মালা, কানের দুল ও নগদ ২ লাখ টাকা চুরি করে নিয়ে যায় চোরেরা। রোববার ফজরের নামাজের পর ঘরের জানালা খোলা এবং আসবাবপত্র এলোমেলো অবস্থায় দেখে বিষয়টি তারা বুঝতে পারেন। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, একই গ্রামের মজিবর রহমান মোজামের পুত্র হাবিবুর রহমানের প্রায় দুই ভরি স্বর্ণালঙ্কার এবং কিনু মিয়ার পুত্র ব্যবসায়ী আব্দুর রশিদের বাড়ি থেকে নগদ ৪০ হাজার টাকা চুরি হয়। তবে ওই রাতেই একই এলাকায় আইয়ুব আলীর পুত্র তুহিনের বাড়িতেও চুরির চেষ্টা হলেও কোনো মালামাল খোয়া যায়নি বলে জানানো হয়েছে। ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন, চোরেরা সম্ভবত চেতনানাশক কোনো বস্তু ছিটিয়ে সকলকে অচেতন করে এই চুরি সংঘটিত করেছে।
মাহমুদুন নবীর ভাই মাহফুজার রহমান বলেন, আমাদের এলাকায় একটি চোর চক্র সক্রিয় রয়েছে। তারা এর আগেও স্যালো মেশিন, পানি উত্তোলনের মোটরসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র চুরি করেছে। আমাদের ধারণা, স্থানীয় ওই চোরেরাই এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত। পাঁচবিবি থানার অফিসার ইনচার্জ ময়নুল হোসেন জানান, ঘটনার বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি।
তদন্ত চলছে, প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।