পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, জীবন সবসময় সোজা পথে চলে না, কখনো সাফল্য, কখনো ব্যর্থতা এ দুই জীবনের প্রকৃত রূপ। ব্যর্থতা এলে তোমরা কখনো ভেঙে পড়বে না বরং তা থেকে শিক্ষা নিয়ে আরও দৃঢ় চিত্তে এগিয়ে চলবে। শনিবার,(২৬ জুলাই ২০২৫) রাজারবাগে পুলিশে কর্মরত সদস্যদের কৃতী সন্তানদের ‘বাংলাদেশ পুলিশ মেধাবৃত্তি-২০২৩’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত আইজিপি (এইচআরএম) আবু নাছের মো. খালেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন এআইজি (অ্যাডুকেশন, স্পোর্টস অ্যান্ড কালচার) শামীমা পারভীন। কৃতি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অ্যাডিশনাল ডিআইজি (অপারেশনস) শাহাজাদা মো. আসাদুজ্জামান এবং ডিএমপির কনস্টেবল মো. হযরত আলী। বৃত্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে এসএসসি পরীক্ষায় সাফল্য অর্জনকারী মো. নওরোজ ইসলাম যুবরাজ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় কৃতিত্ব লাভকারী ইয়ানা আঞ্জুম বক্তব্য রাখেন। পরে প্রধান অতিথি মেধাবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও নগদ অর্থ তুলে দেন।
শিক্ষার্তীদের উদ্দেশ্যে আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, সততা, পরিশ্রম আর স্বপ্ন জাতির ভবিষ্যৎ রচনা করে। মনে রাখবে, তোমাদের অদম্য মেধা, আকাশছোঁয়ার স্বপ্ন, পাহাড় সমান দৃঢ়তা একদিন পৌঁছে দিবে সাফল্যের সর্বোচ্চ শিখরে যেখানে দাঁড়িয়ে পুরো পৃথিবী তাকাবে অবাক বিস্ময়ে।
তিনি বলেন, আমি মনে করি, আমাদের সন্তানেরা বড় হবে, তারা আরো কৃতিত্বপূর্ণ কাজ করবে। শুধু পড়াশোনায় নয়, তারা বাস্তব জীবনে কর্মক্ষেত্রেও সাফল্যের স্বাক্ষর রাখবে। আমাদের দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সুযোগ্য নেতৃত্ব হিসেবে গড়ে উঠবে। তিনি বলেন, আমি চাই এ শিশুরা, এ তরুণরা হোক আগামী দিনের আদর্শ দেশপ্রেমিক, মানবিক ও কর্মনিষ্ঠ নাগরিক। তারা হোক নৈতিক নেতৃত্বের প্রতীক, হোক সাহস ও সম্ভাবনার আলোকবর্তিকা।
অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে আইজিপি বলেন, পুলিশে চাকরি করে আপনারা আপনাদের সন্তানগুলোকে যেভাবে যত্ন করেছেন, খেয়াল করেছেন, স্কুলে পাঠিয়েছেন এবং তারা কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল লাভ করেছে, এটা আমাদের জন্য গর্বের। ২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সকল বিষয়ে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৭৩৬ জন এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সকল বিষয়ে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১৫৩ জনসহ মোট ৮৯৩ জন মেধাবৃত্তি পেয়েছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ২৪৮ জন এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৫০ জনসহ মোট ২৯৮ জনকে মেধাবৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।
রোববার, ২৭ জুলাই ২০২৫
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, জীবন সবসময় সোজা পথে চলে না, কখনো সাফল্য, কখনো ব্যর্থতা এ দুই জীবনের প্রকৃত রূপ। ব্যর্থতা এলে তোমরা কখনো ভেঙে পড়বে না বরং তা থেকে শিক্ষা নিয়ে আরও দৃঢ় চিত্তে এগিয়ে চলবে। শনিবার,(২৬ জুলাই ২০২৫) রাজারবাগে পুলিশে কর্মরত সদস্যদের কৃতী সন্তানদের ‘বাংলাদেশ পুলিশ মেধাবৃত্তি-২০২৩’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত আইজিপি (এইচআরএম) আবু নাছের মো. খালেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন এআইজি (অ্যাডুকেশন, স্পোর্টস অ্যান্ড কালচার) শামীমা পারভীন। কৃতি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অ্যাডিশনাল ডিআইজি (অপারেশনস) শাহাজাদা মো. আসাদুজ্জামান এবং ডিএমপির কনস্টেবল মো. হযরত আলী। বৃত্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে এসএসসি পরীক্ষায় সাফল্য অর্জনকারী মো. নওরোজ ইসলাম যুবরাজ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় কৃতিত্ব লাভকারী ইয়ানা আঞ্জুম বক্তব্য রাখেন। পরে প্রধান অতিথি মেধাবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও নগদ অর্থ তুলে দেন।
শিক্ষার্তীদের উদ্দেশ্যে আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, সততা, পরিশ্রম আর স্বপ্ন জাতির ভবিষ্যৎ রচনা করে। মনে রাখবে, তোমাদের অদম্য মেধা, আকাশছোঁয়ার স্বপ্ন, পাহাড় সমান দৃঢ়তা একদিন পৌঁছে দিবে সাফল্যের সর্বোচ্চ শিখরে যেখানে দাঁড়িয়ে পুরো পৃথিবী তাকাবে অবাক বিস্ময়ে।
তিনি বলেন, আমি মনে করি, আমাদের সন্তানেরা বড় হবে, তারা আরো কৃতিত্বপূর্ণ কাজ করবে। শুধু পড়াশোনায় নয়, তারা বাস্তব জীবনে কর্মক্ষেত্রেও সাফল্যের স্বাক্ষর রাখবে। আমাদের দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সুযোগ্য নেতৃত্ব হিসেবে গড়ে উঠবে। তিনি বলেন, আমি চাই এ শিশুরা, এ তরুণরা হোক আগামী দিনের আদর্শ দেশপ্রেমিক, মানবিক ও কর্মনিষ্ঠ নাগরিক। তারা হোক নৈতিক নেতৃত্বের প্রতীক, হোক সাহস ও সম্ভাবনার আলোকবর্তিকা।
অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে আইজিপি বলেন, পুলিশে চাকরি করে আপনারা আপনাদের সন্তানগুলোকে যেভাবে যত্ন করেছেন, খেয়াল করেছেন, স্কুলে পাঠিয়েছেন এবং তারা কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল লাভ করেছে, এটা আমাদের জন্য গর্বের। ২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সকল বিষয়ে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৭৩৬ জন এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সকল বিষয়ে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১৫৩ জনসহ মোট ৮৯৩ জন মেধাবৃত্তি পেয়েছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ২৪৮ জন এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৫০ জনসহ মোট ২৯৮ জনকে মেধাবৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।