বাংলাদেশ সরকারের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত দেশের ৪৮ জেলায় শিক্ষিত কর্মপ্রত্যাশী যুবদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি- শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় নরসিংদী জেলায় ২য় ব্যাচের সনদপত্র বিতরণ করা হয়েছে। গত রোববার দুপুর ১২ টায় ই-লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং লিমিটেড নরসিংদী শাখার আয়োজনে প্রতিষ্ঠানটির মিলনায়তনে এ সনদপত্র বিতরণ করা হয়।
এ অনুষ্ঠানে সেরা প্রশিক্ষণার্থী ও সর্বোচ্চ উপার্জনকারী হিসেবে প্রথম স্থান অর্জনের সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার করতেতৈল গ্রামের মোশাহিত আনাম রাহুল।
জানা যায়, বিগত ১ম ব্যাচে এ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী তরুণ-তরুণীর মধ্য থেকে মোশাহিত এনাম রাহুল তার অসাধারণ পারফরমেন্স ও ট্রেনিং চলাকালীন সময়ে সর্বোচ্চ ইনকাম করে প্রথম স্থান অর্জন করেন। ২য় ব্যাচের প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্য থেকেও তিনি সর্বোচ্চ ইনকাম করেছেন। তিনি মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং ও ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন খাতে দক্ষতা প্রদর্শন করে এবং ৩ মাসে সর্বোচ্চ ইনকাম করে প্রশিক্ষকদের নজর কাড়েন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর নরসিংদীর উপপরিচালক মো. মোখলেছুর রহমান।
মোশাহিত আনাম রাহুল বলেন, আমি ল্যাবের চেয়ারে বসে নিজের ভবিষ্যতের নকশা আঁকতাম এবং মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে দোয়া করতাম। আল্লাহ পাকের অশেষ মেহেরবানীতে আমি ল্যাপটপে বসে অন্যদের স্বপ্ন সাজিয়ে দেই। এই সফলতার পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান আমার বাবা-মা’র। তাদের দোয়া, সাহস এবং সঠিক পরামর্শে আজকে আমি এই অবস্থানে।
তিনি আরও বলেন, আমি একটি আইটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চাই, যেখানে গ্রামের তরুণরাও কাজ শিখে বিশ্ববাজারে নিজেকে গড়তে পারবে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর নরসিংদীর সহকারী-পরিচালক জনাব সুব্রত কর, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর নরসিংদীর সহকারী পরিচালক মো. ফারুক হোসেন। ই-লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং লিমিটেড নরসিংদী জেলার কো-অর্ডিনেটর জনাব মো. নুরুজ্জামান।
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশ সরকারের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত দেশের ৪৮ জেলায় শিক্ষিত কর্মপ্রত্যাশী যুবদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি- শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় নরসিংদী জেলায় ২য় ব্যাচের সনদপত্র বিতরণ করা হয়েছে। গত রোববার দুপুর ১২ টায় ই-লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং লিমিটেড নরসিংদী শাখার আয়োজনে প্রতিষ্ঠানটির মিলনায়তনে এ সনদপত্র বিতরণ করা হয়।
এ অনুষ্ঠানে সেরা প্রশিক্ষণার্থী ও সর্বোচ্চ উপার্জনকারী হিসেবে প্রথম স্থান অর্জনের সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার করতেতৈল গ্রামের মোশাহিত আনাম রাহুল।
জানা যায়, বিগত ১ম ব্যাচে এ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী তরুণ-তরুণীর মধ্য থেকে মোশাহিত এনাম রাহুল তার অসাধারণ পারফরমেন্স ও ট্রেনিং চলাকালীন সময়ে সর্বোচ্চ ইনকাম করে প্রথম স্থান অর্জন করেন। ২য় ব্যাচের প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্য থেকেও তিনি সর্বোচ্চ ইনকাম করেছেন। তিনি মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং ও ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন খাতে দক্ষতা প্রদর্শন করে এবং ৩ মাসে সর্বোচ্চ ইনকাম করে প্রশিক্ষকদের নজর কাড়েন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর নরসিংদীর উপপরিচালক মো. মোখলেছুর রহমান।
মোশাহিত আনাম রাহুল বলেন, আমি ল্যাবের চেয়ারে বসে নিজের ভবিষ্যতের নকশা আঁকতাম এবং মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে দোয়া করতাম। আল্লাহ পাকের অশেষ মেহেরবানীতে আমি ল্যাপটপে বসে অন্যদের স্বপ্ন সাজিয়ে দেই। এই সফলতার পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান আমার বাবা-মা’র। তাদের দোয়া, সাহস এবং সঠিক পরামর্শে আজকে আমি এই অবস্থানে।
তিনি আরও বলেন, আমি একটি আইটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চাই, যেখানে গ্রামের তরুণরাও কাজ শিখে বিশ্ববাজারে নিজেকে গড়তে পারবে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর নরসিংদীর সহকারী-পরিচালক জনাব সুব্রত কর, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর নরসিংদীর সহকারী পরিচালক মো. ফারুক হোসেন। ই-লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং লিমিটেড নরসিংদী জেলার কো-অর্ডিনেটর জনাব মো. নুরুজ্জামান।