কুমিল্লার বরুড়ায় শাকপুর ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর থেকে ঝাগুরিয়া পর্যন্ত ২হাজার ৬০০ মিটার কাঁচা সড়কটি গত প্রায় ৫ দশকের পাকা না হওয়ায় ওই সড়কটি দিয়ে যাতায়াতকারীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। উপজেলা সদর তথা পৌর শহরের পার্শ্ববতী শাকপুর ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর, শশইয়া, দেওড়া, ঝাগুরিয়াসহ ৬ গ্রামের বাসিন্দারা এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে থাকেন। সড়কটি বরুড়া হেড কোয়াটার-সিংগুর সড়কের সঙ্গে সংযোগ রয়েছে। সড়কটিকে বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পানি জমে খানাখন্দকে পরিনত হয়েছে। এ ছাড়া কোথাও কোথাও পুকুর ও ফসলি জমিতে ভেঙ্গে পড়েছে। কোনো কোনো স্থানে বড় বড় গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, সড়কটি পৌরসভা তথা উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। এ ছাড়া স্বল্প বৃষ্টিতে সড়কটি জল-কাদায় সয়লাব হয়ে যায়। পিচ্ছিল এ সড়কে চলাচল করতে দিয়ে হরহামেশা অনেকে আহত হয়েছেন। বর্ষায় এ দুর্ভোগের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। আর এ সময় অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা দুর্ঘটনার আশঙ্কায় চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। স্কুল, কলেজ এবং মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এ ছাড়া উৎপাদিত ধান, ভুট্টা, শাক-সবজি, খামার কিংবা পুকুরে চাষকৃত মাছসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পন্য বাজারজাত করতে গিয়ে কৃষকদের পিকআপ ভ্যান, ট্রাকসহ পণ্য পরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া দিতে গিয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। তারা সড়কটি অতি দ্রুত পাকা করা দাবি করছেন। উপজেলা প্রকৌশলী সৈয়দ জাকির হোসেন জানান, সড়কটি সম্প্রতি এলজিইডির আইডি নাম্বারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া সড়কটির ১২০০ মিটার পাকা করনের চাহিদা চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার দপ্তরে প্রস্তাবনা প্রেরণ করা হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
কুমিল্লার বরুড়ায় শাকপুর ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর থেকে ঝাগুরিয়া পর্যন্ত ২হাজার ৬০০ মিটার কাঁচা সড়কটি গত প্রায় ৫ দশকের পাকা না হওয়ায় ওই সড়কটি দিয়ে যাতায়াতকারীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। উপজেলা সদর তথা পৌর শহরের পার্শ্ববতী শাকপুর ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর, শশইয়া, দেওড়া, ঝাগুরিয়াসহ ৬ গ্রামের বাসিন্দারা এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে থাকেন। সড়কটি বরুড়া হেড কোয়াটার-সিংগুর সড়কের সঙ্গে সংযোগ রয়েছে। সড়কটিকে বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পানি জমে খানাখন্দকে পরিনত হয়েছে। এ ছাড়া কোথাও কোথাও পুকুর ও ফসলি জমিতে ভেঙ্গে পড়েছে। কোনো কোনো স্থানে বড় বড় গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, সড়কটি পৌরসভা তথা উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। এ ছাড়া স্বল্প বৃষ্টিতে সড়কটি জল-কাদায় সয়লাব হয়ে যায়। পিচ্ছিল এ সড়কে চলাচল করতে দিয়ে হরহামেশা অনেকে আহত হয়েছেন। বর্ষায় এ দুর্ভোগের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। আর এ সময় অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা দুর্ঘটনার আশঙ্কায় চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। স্কুল, কলেজ এবং মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এ ছাড়া উৎপাদিত ধান, ভুট্টা, শাক-সবজি, খামার কিংবা পুকুরে চাষকৃত মাছসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পন্য বাজারজাত করতে গিয়ে কৃষকদের পিকআপ ভ্যান, ট্রাকসহ পণ্য পরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া দিতে গিয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। তারা সড়কটি অতি দ্রুত পাকা করা দাবি করছেন। উপজেলা প্রকৌশলী সৈয়দ জাকির হোসেন জানান, সড়কটি সম্প্রতি এলজিইডির আইডি নাম্বারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া সড়কটির ১২০০ মিটার পাকা করনের চাহিদা চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার দপ্তরে প্রস্তাবনা প্রেরণ করা হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।