দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে বন বিভাগের সংরক্ষিত বনভূমিতে সদ্য রোপণ করা বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৭ হাজার গাছের চারা বিনষ্ট করেছে দুর্বৃত্তরা। এতে প্রায় ১০ (দশ) লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সরকার ও বন বিভাগের।
এ ঘটনায় বন বিভাগের বিরামপুর চরকাই রেঞ্জের আওতাধীন ভাদুরিয়া বিটের বিট কর্মকর্তা এরশাদ আলী গত (২৫শে জুলাই) রাতে নবাবগঞ্জ থানায় উপস্থিত হয়ে উপজেলার আমবাগান গ্রামের বেলালের ছেলে ফজলু মিয়া (৪০), আবুল কালামের ছেলে তাজেল মিয়া (৩৫), মৃত গোলজার হোসেনের ছেলে আমিরুল ইসলাম (৩৬),আবুল খায়রের ছেলে শাহিন মিয়া (৩০), তাজেল মিয়ার স্ত্রী রিমা বেগম (২৬), ফজলু মিয়ার স্ত্রী শাপলা বেগম (৩০),মৃত গোলজার হোসেনের ছেলে আফজাল হোসেন (৩০) ও আতিয়ারের স্ত্রী শারমিন বেগমের (২৮) নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২০ থেকে ২৫ জনের নামে এজাহার দায়ের করেছেন।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ শে জুলাই সকালে উপজেলার ভাদুরিয়া বিটের চকনওদা মৌজায় সংরক্ষিত ৮ একর বনভূমিতে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে সামাজিক বনায়নের বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৭ (সাত) হাজার চারা রোপন করে বন বিভাগ।
পরে সেখানে বন বিভাগের সদস্যরা টহলে গিয়ে দেখেন তাজেলের নেতৃত্বে ২০ থেকে ২৫ জনের একটি চক্র রোপণকৃত চারাগুলো ওপরে তুলে নষ্ট করছেন। তাৎক্ষণিক বনবিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চক্রটিকে বাধা দিলে তারা নানাভাবে ভয়-ভীতি দেখা, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজসহ প্রাণনাশের হুমকি দেয় বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল মতিন জানান, বন বিভাগের পক্ষে থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছেন, ঘটনা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার প্রক্রিয়া চলমান ।
ভাদুরিয়া বিটের বিট কর্মকর্তা এরশাদ আলী জানান, তাজেল গ্রুপের একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে চরকাই রেঞ্জের ভাদুরিয়া বিটের প্রায় ৮ একর সরকারি বনভূমি অবৈধভাবে দখল করে রেখেছিল।
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে বন বিভাগের সংরক্ষিত বনভূমিতে সদ্য রোপণ করা বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৭ হাজার গাছের চারা বিনষ্ট করেছে দুর্বৃত্তরা। এতে প্রায় ১০ (দশ) লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সরকার ও বন বিভাগের।
এ ঘটনায় বন বিভাগের বিরামপুর চরকাই রেঞ্জের আওতাধীন ভাদুরিয়া বিটের বিট কর্মকর্তা এরশাদ আলী গত (২৫শে জুলাই) রাতে নবাবগঞ্জ থানায় উপস্থিত হয়ে উপজেলার আমবাগান গ্রামের বেলালের ছেলে ফজলু মিয়া (৪০), আবুল কালামের ছেলে তাজেল মিয়া (৩৫), মৃত গোলজার হোসেনের ছেলে আমিরুল ইসলাম (৩৬),আবুল খায়রের ছেলে শাহিন মিয়া (৩০), তাজেল মিয়ার স্ত্রী রিমা বেগম (২৬), ফজলু মিয়ার স্ত্রী শাপলা বেগম (৩০),মৃত গোলজার হোসেনের ছেলে আফজাল হোসেন (৩০) ও আতিয়ারের স্ত্রী শারমিন বেগমের (২৮) নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২০ থেকে ২৫ জনের নামে এজাহার দায়ের করেছেন।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ শে জুলাই সকালে উপজেলার ভাদুরিয়া বিটের চকনওদা মৌজায় সংরক্ষিত ৮ একর বনভূমিতে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে সামাজিক বনায়নের বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৭ (সাত) হাজার চারা রোপন করে বন বিভাগ।
পরে সেখানে বন বিভাগের সদস্যরা টহলে গিয়ে দেখেন তাজেলের নেতৃত্বে ২০ থেকে ২৫ জনের একটি চক্র রোপণকৃত চারাগুলো ওপরে তুলে নষ্ট করছেন। তাৎক্ষণিক বনবিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চক্রটিকে বাধা দিলে তারা নানাভাবে ভয়-ভীতি দেখা, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজসহ প্রাণনাশের হুমকি দেয় বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল মতিন জানান, বন বিভাগের পক্ষে থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছেন, ঘটনা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার প্রক্রিয়া চলমান ।
ভাদুরিয়া বিটের বিট কর্মকর্তা এরশাদ আলী জানান, তাজেল গ্রুপের একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে চরকাই রেঞ্জের ভাদুরিয়া বিটের প্রায় ৮ একর সরকারি বনভূমি অবৈধভাবে দখল করে রেখেছিল।