কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ৭ হাজার ৮শ পিস ইয়াবাসহ মাদককারবারি দম্পতি গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। মঙ্গলবার সকালে আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানে হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর খ সার্কেল ভৈরব শাখার সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেন। এর আগে গতকাল সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় পৌর শহরের নাটাল মোড় এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আটককৃত মাদক কারবারি দম্পতি পৌর শহরের পুকুর পাড় পঞ্চবটি এলাকার কালু মিয়া ফকিরের ছেলে মাইনুদ্দিন (৩১) ও তার সহধর্মিণী ঝিনুক বেগম (২২)। ঝিনুক বেগম একই এলাকার মৃত আবু তাহের মিয়ার মেয়ে।
এ বিষয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২৮ জুলাই সন্ধ্যা ৬টায় শহরের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতু নাটাল মোড় এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় সিলেটের সুনামগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা রোমার নামক একটি যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি করতে গিয়ে মাদক কারবারি দম্পতিকে পাওয়া যায়। পরে বাস থেকে নামিয়ে চিহ্নিত মাদক কারবারি মাইনুদ্দিন মিয়া ও তার সহধর্মিণী ঝিনুক বেগমকে আটক করে তাদের তল্লাশি করে তাদের কাছে থাকা ৭ হাজার ৮শ পিস ইয়াবা পাওয়া যায়। আটককৃত মাদককারবারি মাইনুদ্দিন ও তার সহধর্মিণীর বিরুদ্ধে রাত ১১টায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলা শেষে থানায় হস্তান্তর করা হয়। এ বিষয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর খ সার্কেল ভৈরব শাখার সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেন বলেন, মইনুদ্দিন একজন চিহ্নিত মাদক কারবারি।
ঝিনুক বেগম মইনুদ্দিনের দ্বিতীয় স্ত্রী। তারা পঞ্চবটি পুকুরপাড় এলাকায় আল আমিন মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া। স্ত্রী ঝিনুক বেগমকে দিয়েই মাইনুদ্দিন নিয়মিত মাদক ব্যবসা করে যাচ্ছে। মাইনুদ্দিনের বিরুদ্ধে ভৈরব থানাসহ অন্যান্য থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ৭ হাজার ৮শ পিস ইয়াবাসহ মাদককারবারি দম্পতি গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। মঙ্গলবার সকালে আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানে হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর খ সার্কেল ভৈরব শাখার সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেন। এর আগে গতকাল সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় পৌর শহরের নাটাল মোড় এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আটককৃত মাদক কারবারি দম্পতি পৌর শহরের পুকুর পাড় পঞ্চবটি এলাকার কালু মিয়া ফকিরের ছেলে মাইনুদ্দিন (৩১) ও তার সহধর্মিণী ঝিনুক বেগম (২২)। ঝিনুক বেগম একই এলাকার মৃত আবু তাহের মিয়ার মেয়ে।
এ বিষয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২৮ জুলাই সন্ধ্যা ৬টায় শহরের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতু নাটাল মোড় এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় সিলেটের সুনামগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা রোমার নামক একটি যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি করতে গিয়ে মাদক কারবারি দম্পতিকে পাওয়া যায়। পরে বাস থেকে নামিয়ে চিহ্নিত মাদক কারবারি মাইনুদ্দিন মিয়া ও তার সহধর্মিণী ঝিনুক বেগমকে আটক করে তাদের তল্লাশি করে তাদের কাছে থাকা ৭ হাজার ৮শ পিস ইয়াবা পাওয়া যায়। আটককৃত মাদককারবারি মাইনুদ্দিন ও তার সহধর্মিণীর বিরুদ্ধে রাত ১১টায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলা শেষে থানায় হস্তান্তর করা হয়। এ বিষয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর খ সার্কেল ভৈরব শাখার সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেন বলেন, মইনুদ্দিন একজন চিহ্নিত মাদক কারবারি।
ঝিনুক বেগম মইনুদ্দিনের দ্বিতীয় স্ত্রী। তারা পঞ্চবটি পুকুরপাড় এলাকায় আল আমিন মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া। স্ত্রী ঝিনুক বেগমকে দিয়েই মাইনুদ্দিন নিয়মিত মাদক ব্যবসা করে যাচ্ছে। মাইনুদ্দিনের বিরুদ্ধে ভৈরব থানাসহ অন্যান্য থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে।