কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের রঙ্গীখালীর গহীন পাহাড়ে যৌথ অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) দুপুরে পরিচালিত এই অভিযানে একটি বিদেশি ইউজি সাবমেশিনগান, দুটি একনলা বন্দুক, চারটি আর্জেস হ্যান্ড গ্রেনেড (বডিসেট ফিউজসহ) ও ১০ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
উখিয়া ব্যাটালিয়নের (৬৪ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন পিএসসি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, একটি চার সদস্যের ডাকাত দল রঙ্গীখালীর গলাচিরা নামক পাহাড়ি এলাকায় অবস্থান করছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে বিজিবি ও র্যাবের দুটি বিশেষ টহল দল পাহাড় ঘিরে ফেলে।
তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতরা পাহাড়ের সংকীর্ণ পথ ধরে পালিয়ে যায়। পালানোর সময় তারা দূর পাহাড় থেকে দুটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে।
পরে যৌথ বাহিনী পাহাড়ে চিরুনি অভিযান চালিয়ে ডাকাত দলের ফেলে যাওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করে।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, রঙ্গীখালীর ওই পাহাড়ে অবস্থান করা ডাকাত চক্রটি মাদক চোরাচালান, অপহরণ, খুন, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ছিল।
উদ্ধার করা অস্ত্র ও গুলি টেকনাফ মডেল থানায় আলামত হিসেবে জমা দেওয়া হয়েছে। গ্রেনেডগুলো নিষ্ক্রিয় করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া অজ্ঞাত আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজিবি অধিনায়ক জসীম উদ্দিন।
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের রঙ্গীখালীর গহীন পাহাড়ে যৌথ অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) দুপুরে পরিচালিত এই অভিযানে একটি বিদেশি ইউজি সাবমেশিনগান, দুটি একনলা বন্দুক, চারটি আর্জেস হ্যান্ড গ্রেনেড (বডিসেট ফিউজসহ) ও ১০ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
উখিয়া ব্যাটালিয়নের (৬৪ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন পিএসসি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, একটি চার সদস্যের ডাকাত দল রঙ্গীখালীর গলাচিরা নামক পাহাড়ি এলাকায় অবস্থান করছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে বিজিবি ও র্যাবের দুটি বিশেষ টহল দল পাহাড় ঘিরে ফেলে।
তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতরা পাহাড়ের সংকীর্ণ পথ ধরে পালিয়ে যায়। পালানোর সময় তারা দূর পাহাড় থেকে দুটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে।
পরে যৌথ বাহিনী পাহাড়ে চিরুনি অভিযান চালিয়ে ডাকাত দলের ফেলে যাওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করে।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, রঙ্গীখালীর ওই পাহাড়ে অবস্থান করা ডাকাত চক্রটি মাদক চোরাচালান, অপহরণ, খুন, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ছিল।
উদ্ধার করা অস্ত্র ও গুলি টেকনাফ মডেল থানায় আলামত হিসেবে জমা দেওয়া হয়েছে। গ্রেনেডগুলো নিষ্ক্রিয় করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া অজ্ঞাত আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজিবি অধিনায়ক জসীম উদ্দিন।