মশাবাহিত ডেঙ্গুজ্বরে শিশু ও কিশোররা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। নতুন করে আরও ৩৯৩ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা দক্ষিণে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গতকাল মঙ্গলবার ২৯ জুলাই পর্যন্ত ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়েছে ২০ হাজার ৩১৬ জন।
যারা সুস্থ হন তারা ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফেরেন। আবার নতুন করে আক্রান্ত হয়ে অনেকেই ভর্তি হন। অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাসা বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন
তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১০১জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ৬৪জন, ঢাকা বিভাগে ৫২জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৪৬জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৬০জন, খুলনা বিভাগে ২৬জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১জন, রাজশাহী বিভাগে ৩৮জন, রংপুর বিভাগে ৫জন আক্রান্ত হয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে , বয়স বেধে আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সী শিশু ৩১জন, ৬ থেকে ১০ বছর বয়সী ৩৪জন, ১১ থেকে ১৫ বছর বয়সী ৩১জন, ১৬ থেকে ২০ বছর বয়সী ৫৮জন, ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সী ৬৩জন। শতকরা হিসেবে নারী আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮ দশমিক ৭ ভাগ, পুরুষ ৬১ দশমিক ৩ ভাগ।
জুলাই মাসের ২৯ দিনে আক্রান্ত ১০ হাজার ২০ জন। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ৩৭জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছে ৬২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৮ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ৮ জন, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬২ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ২৬জন। এই ভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ২৫৬জন ভর্তি আছে। সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে মিলে মোট ভর্তি ১২৮৬জন।
আক্রান্তদের মধ্যে যারা সুস্থ্য হন তারা ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরেন। আবার নতুন করে আক্রান্ত হয়ে অনেকেই ভর্তি হন। অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাসা বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
মশাবাহিত ডেঙ্গুজ্বরে শিশু ও কিশোররা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। নতুন করে আরও ৩৯৩ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা দক্ষিণে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গতকাল মঙ্গলবার ২৯ জুলাই পর্যন্ত ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়েছে ২০ হাজার ৩১৬ জন।
যারা সুস্থ হন তারা ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফেরেন। আবার নতুন করে আক্রান্ত হয়ে অনেকেই ভর্তি হন। অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাসা বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন
তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১০১জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ৬৪জন, ঢাকা বিভাগে ৫২জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৪৬জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৬০জন, খুলনা বিভাগে ২৬জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১জন, রাজশাহী বিভাগে ৩৮জন, রংপুর বিভাগে ৫জন আক্রান্ত হয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে , বয়স বেধে আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সী শিশু ৩১জন, ৬ থেকে ১০ বছর বয়সী ৩৪জন, ১১ থেকে ১৫ বছর বয়সী ৩১জন, ১৬ থেকে ২০ বছর বয়সী ৫৮জন, ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সী ৬৩জন। শতকরা হিসেবে নারী আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮ দশমিক ৭ ভাগ, পুরুষ ৬১ দশমিক ৩ ভাগ।
জুলাই মাসের ২৯ দিনে আক্রান্ত ১০ হাজার ২০ জন। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ৩৭জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছে ৬২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৮ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ৮ জন, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬২ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ২৬জন। এই ভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ২৫৬জন ভর্তি আছে। সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে মিলে মোট ভর্তি ১২৮৬জন।
আক্রান্তদের মধ্যে যারা সুস্থ্য হন তারা ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরেন। আবার নতুন করে আক্রান্ত হয়ে অনেকেই ভর্তি হন। অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাসা বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।