মানিকগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক নাইমুর রহমান দুর্জয়কে এবার দুদকের করা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে আদালত। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেয়। এর আগে দুদক দুর্জয়কে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে। এদিন শুনানিতে দুর্জয়কে আদালতে হাজির করা হয়।
দুদকের আদালতের প্রসিকিউশনের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম বলেন, সাবেক এমপি দুর্জয় সংসদ সদস্য থাকার সময় বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে মোট ১১ কোটি ২১ লাখ ৮১ হাজার ৭৯০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। ওই অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর দুদকের পরিচালক আবুল হাসনাত বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। এদিক শুনানি শেষে আদালত তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দিয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, দুর্জয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে মানিকগঞ্জ পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড থেকে ৪ কোটি ২২ লাখ টাকা নিয়েছে। এছাড়া তার নিজের নামে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ১৩ টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ৯ টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে মোট ৪৭ কোটি ১৯ লাখ ৩৭ হাজার ৬৯০ টাকা সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
খেলোয়াড় থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে নাম লেখানো টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের প্রথম অধিনায়ক দুর্জয়কে চলতি বছরের গত ২ জুলাই রাজধানীর লালমাটিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৪ সালে দশম সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে প্রথমবার মানিকগঞ্জ-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন দুর্জয়। ২০১৮ সালে পরের সংসদেও জয়ী হন তিনি। তবে ২০২৪ সালের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তাকে মনোনয়ন দেয়নি আওয়ামী লীগ। গত ২৬ সেপ্টেম্বর দুর্জয় ও তার স্ত্রী ফারহানা রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব করে দুদক। ৩ অক্টোবর তাদের দুজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয় আদালত। এরপর ১৮ ডিসেম্বর দুর্জয়ের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থাটি।
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
মানিকগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক নাইমুর রহমান দুর্জয়কে এবার দুদকের করা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে আদালত। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেয়। এর আগে দুদক দুর্জয়কে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে। এদিন শুনানিতে দুর্জয়কে আদালতে হাজির করা হয়।
দুদকের আদালতের প্রসিকিউশনের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম বলেন, সাবেক এমপি দুর্জয় সংসদ সদস্য থাকার সময় বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে মোট ১১ কোটি ২১ লাখ ৮১ হাজার ৭৯০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। ওই অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর দুদকের পরিচালক আবুল হাসনাত বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। এদিক শুনানি শেষে আদালত তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দিয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, দুর্জয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে মানিকগঞ্জ পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড থেকে ৪ কোটি ২২ লাখ টাকা নিয়েছে। এছাড়া তার নিজের নামে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ১৩ টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ৯ টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে মোট ৪৭ কোটি ১৯ লাখ ৩৭ হাজার ৬৯০ টাকা সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
খেলোয়াড় থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে নাম লেখানো টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের প্রথম অধিনায়ক দুর্জয়কে চলতি বছরের গত ২ জুলাই রাজধানীর লালমাটিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৪ সালে দশম সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে প্রথমবার মানিকগঞ্জ-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন দুর্জয়। ২০১৮ সালে পরের সংসদেও জয়ী হন তিনি। তবে ২০২৪ সালের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তাকে মনোনয়ন দেয়নি আওয়ামী লীগ। গত ২৬ সেপ্টেম্বর দুর্জয় ও তার স্ত্রী ফারহানা রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব করে দুদক। ৩ অক্টোবর তাদের দুজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয় আদালত। এরপর ১৮ ডিসেম্বর দুর্জয়ের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থাটি।