বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি, সুন্দরবনের সমৃদ্ধি। এই প্রতিপাদ্য নিয়ে এইবার বিশ্ব বাঘ দিবস পালিত হয়েছে। বাংলাদেশে ইতিমধ্যে বাঘ সংরক্ষণে সাফল্য অর্জন করেছে। যা দক্ষিণ এশিয়ার একটি উদারণ হয়ে উঠবে। বাঘ সংরক্ষণে গুরত্ব অপরিসীম। বাঘকে সংরক্ষণ করলে তার বিস্তীর্ণ আবাসস্থলও সংরক্ষিত হয়। যা পরোক্ষ ভাবে সেই অঞ্চলের অসংখ্য উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতির সুরক্ষা দেয়।
বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে সুন্দরবনে
বাড়ছে বাঘের সংখ্যা দাবি মন্ত্রণালয়ের
মানুষ ও বাঘের দ্বন্দ্ব বাড়ছে বক্তারা
বাঘ শুধু প্রাণী নয়, বাঘ আমাদের অহংকার, তাই বাঘ পাচারকারি ও চোরা শিকারিদের বিরুদ্ধে আমাদের সর্বশক্তি নিয়ে দাঁড়াতে হবে। বাঘ সংরক্ষণের সুফল জনগণের সামনে দৃশ্যমান করতে হবে। এমন টার্গেট নিয়ে বিশ্ব বাঘ দিবস উপলক্ষ্যে বুধবার (৩০-০৭-২০২৫) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বন ভবনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, বাঘ শুধু একটি বন্যপ্রানী নয়, এটি বাংলাদেশের গর্ব ও জাতিসত্তার প্রতীক। যেমন আমরা সুন্দরবন নিয়ে গর্ব করি তেমনি গর্ব করি রয়েল বেঙ্গল টাইগার নিয়েও। সাহস, ভালোবাসা আর বীরত্বের প্রতীক হিসেবে আমরা বাঘকে দেখি।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সচিবালয় থেকে ভার্চ্যুয়ালিযুক্ত হয়ে তার বক্তব্যে বলেছেন, সম্প্রতি বাঘ শুমারির ফলাফল তুলে ধরে বলেন, কিছু ইতিবাচক উদ্যোগের কারনে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা বাড়ছে। যা আশাব্যঞ্জক। তবে হরিণ শিকারে নিয়ন্ত্রণ, বারবার অগ্নিকান্ড প্রতিরোধে দীর্ঘমেয়াদি কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। বাঘের মৃত্যু ও পাচারের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ —-বাঘ দ্বন্ধও বাড়ছে । তাই সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায় সামাজিক সুরক্ষা বলয় গড়ে তোলার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
সুন্দরবনে কারা চোরাকারবারি, আর কারা বিকল্প জীবিকার সুযোগ পেলে সেই পথ পরিহার করবে। তাদের তালিকা তৈরী করে জানাতে হবে। বাঘকে টিকিয়ে রাখতে সম্মিলিত ভাবে সংকল্প বদ্ধ হতে হবে।
আলোচনা সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
এতে প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরীসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সুন্দরবন ভিত্তিক গান পরিবেশ, দুটি বইয়ের মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে।
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি, সুন্দরবনের সমৃদ্ধি। এই প্রতিপাদ্য নিয়ে এইবার বিশ্ব বাঘ দিবস পালিত হয়েছে। বাংলাদেশে ইতিমধ্যে বাঘ সংরক্ষণে সাফল্য অর্জন করেছে। যা দক্ষিণ এশিয়ার একটি উদারণ হয়ে উঠবে। বাঘ সংরক্ষণে গুরত্ব অপরিসীম। বাঘকে সংরক্ষণ করলে তার বিস্তীর্ণ আবাসস্থলও সংরক্ষিত হয়। যা পরোক্ষ ভাবে সেই অঞ্চলের অসংখ্য উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতির সুরক্ষা দেয়।
বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে সুন্দরবনে
বাড়ছে বাঘের সংখ্যা দাবি মন্ত্রণালয়ের
মানুষ ও বাঘের দ্বন্দ্ব বাড়ছে বক্তারা
বাঘ শুধু প্রাণী নয়, বাঘ আমাদের অহংকার, তাই বাঘ পাচারকারি ও চোরা শিকারিদের বিরুদ্ধে আমাদের সর্বশক্তি নিয়ে দাঁড়াতে হবে। বাঘ সংরক্ষণের সুফল জনগণের সামনে দৃশ্যমান করতে হবে। এমন টার্গেট নিয়ে বিশ্ব বাঘ দিবস উপলক্ষ্যে বুধবার (৩০-০৭-২০২৫) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বন ভবনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, বাঘ শুধু একটি বন্যপ্রানী নয়, এটি বাংলাদেশের গর্ব ও জাতিসত্তার প্রতীক। যেমন আমরা সুন্দরবন নিয়ে গর্ব করি তেমনি গর্ব করি রয়েল বেঙ্গল টাইগার নিয়েও। সাহস, ভালোবাসা আর বীরত্বের প্রতীক হিসেবে আমরা বাঘকে দেখি।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সচিবালয় থেকে ভার্চ্যুয়ালিযুক্ত হয়ে তার বক্তব্যে বলেছেন, সম্প্রতি বাঘ শুমারির ফলাফল তুলে ধরে বলেন, কিছু ইতিবাচক উদ্যোগের কারনে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা বাড়ছে। যা আশাব্যঞ্জক। তবে হরিণ শিকারে নিয়ন্ত্রণ, বারবার অগ্নিকান্ড প্রতিরোধে দীর্ঘমেয়াদি কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। বাঘের মৃত্যু ও পাচারের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ —-বাঘ দ্বন্ধও বাড়ছে । তাই সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায় সামাজিক সুরক্ষা বলয় গড়ে তোলার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
সুন্দরবনে কারা চোরাকারবারি, আর কারা বিকল্প জীবিকার সুযোগ পেলে সেই পথ পরিহার করবে। তাদের তালিকা তৈরী করে জানাতে হবে। বাঘকে টিকিয়ে রাখতে সম্মিলিত ভাবে সংকল্প বদ্ধ হতে হবে।
আলোচনা সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
এতে প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরীসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সুন্দরবন ভিত্তিক গান পরিবেশ, দুটি বইয়ের মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে।