সম্পত্তি না দেয়া কারনে বৃদ্ধ পিতাকে কুপিয়ে আহত করেছে ছেলে। ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৮ জুলাই নাসিরনগর উপজেলার চাপরতলা ইউনিয়নের তারাউল্লা গ্রামে।
চাপরতলা গ্রামের সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য ধনু মিয়া। তার দুই সংসারে মোট সাত ছেলে। প্রথম স্ত্রীর পাঁচ সন্তান- বাবুল মিয়া, মাসুক মিয়া, কামাল মিয়া, মুর্শেদ মিয়া, আক্তার মিয়া। আর ২য় স্ত্রীর দুই ছেলে কাওয়ার মিয়া ও আশিক মিয়া।
জানা যায়, দ্বিতীয় পক্ষের ছেলেরাই দেখভাল করে ৮০ বছরের বৃদ্ধ বাবাকে। কয়েক মাস ধরে ধনু মিয়ার শারীরিক অবস্থা ভালো না যাওয়ায় তার সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে বচসা চলছিল দুই সংসারের ছেলেদের মাঝে। এ নিয়ে গ্রাম্য শালিসও হয়েছে একাধিকবার। স্থানীয়রা জানায়, এই পরিস্থিতির মাঝেই কিছুদিন আগে ধনু মিয়া তার কিছু সম্পত্তি রেজিষ্ট্রি করে দেয় তার ২য় পক্ষের দুই ছেলের নামে। এ শুনে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে ১ম পক্ষের ছেলেরা। গত ২৮ জুলাই, গত সোমবার বিকেলে চাপরতলা বাজারে বাবাকে দেখেই দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বাবার ওপর চড়াও হয় ছেলে মাসুক মিয়াসহ ২/৩ জন। এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক আহত করে বাবাকে। উপস্থিত লোকজন মাসুককে দূরে সরিয়ে দেয় এবং প্রতিবেশিরা ধনু মিয়াকে নাসিরনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানকার কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে জেলা সদর হাসপাতালে পাঠায়।
জানা যায়, অবস্থার আরও অবনতি হলে ধনু মিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার একটি বেসরকারী হাসাপাতালে নেয়া হয়েছে।
নাসিরনগর ওসি আজহারুর ইসলাম ‘সংবাদ’কে বলেন, বিষয়টি আমরা অবগত হয়েছি। মামলা এখনো হয় নাই, অভিযোগ এখনো পাই নাই আমরা হাতে।
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
সম্পত্তি না দেয়া কারনে বৃদ্ধ পিতাকে কুপিয়ে আহত করেছে ছেলে। ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৮ জুলাই নাসিরনগর উপজেলার চাপরতলা ইউনিয়নের তারাউল্লা গ্রামে।
চাপরতলা গ্রামের সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য ধনু মিয়া। তার দুই সংসারে মোট সাত ছেলে। প্রথম স্ত্রীর পাঁচ সন্তান- বাবুল মিয়া, মাসুক মিয়া, কামাল মিয়া, মুর্শেদ মিয়া, আক্তার মিয়া। আর ২য় স্ত্রীর দুই ছেলে কাওয়ার মিয়া ও আশিক মিয়া।
জানা যায়, দ্বিতীয় পক্ষের ছেলেরাই দেখভাল করে ৮০ বছরের বৃদ্ধ বাবাকে। কয়েক মাস ধরে ধনু মিয়ার শারীরিক অবস্থা ভালো না যাওয়ায় তার সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে বচসা চলছিল দুই সংসারের ছেলেদের মাঝে। এ নিয়ে গ্রাম্য শালিসও হয়েছে একাধিকবার। স্থানীয়রা জানায়, এই পরিস্থিতির মাঝেই কিছুদিন আগে ধনু মিয়া তার কিছু সম্পত্তি রেজিষ্ট্রি করে দেয় তার ২য় পক্ষের দুই ছেলের নামে। এ শুনে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে ১ম পক্ষের ছেলেরা। গত ২৮ জুলাই, গত সোমবার বিকেলে চাপরতলা বাজারে বাবাকে দেখেই দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বাবার ওপর চড়াও হয় ছেলে মাসুক মিয়াসহ ২/৩ জন। এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক আহত করে বাবাকে। উপস্থিত লোকজন মাসুককে দূরে সরিয়ে দেয় এবং প্রতিবেশিরা ধনু মিয়াকে নাসিরনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানকার কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে জেলা সদর হাসপাতালে পাঠায়।
জানা যায়, অবস্থার আরও অবনতি হলে ধনু মিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার একটি বেসরকারী হাসাপাতালে নেয়া হয়েছে।
নাসিরনগর ওসি আজহারুর ইসলাম ‘সংবাদ’কে বলেন, বিষয়টি আমরা অবগত হয়েছি। মামলা এখনো হয় নাই, অভিযোগ এখনো পাই নাই আমরা হাতে।