গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) : ফুলহারে করতোয়ার ভাঙন থেকে বাঁচতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন -সংবাদ
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কাটাবাড়ী ইউনিয়নের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া করতোয়া নদীর আগ্রাসী ভাঙনে বিলিন হচ্ছে, ফসলি জমি, বাড়ি, ঘর। অব্যাহত নদী ভাঙনে ফলে ফুলহার ঐতিহাসিক মসজিদ, নৃসিংহ বিগ্রহ মন্দির, কালি মন্দির,ঈদগাঁহ মাঠ, ফুলহার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,ফুলহার মসজিদ - ডাঙ্গর ধর সড়ক,নদী পাড়ের ৬৬টি মাঝি পরিবারের বাড়ি,ঘর হুমকির মুখে পড়েছে। রোববার বিকাল ৫টায় থেকে সন্ধা ৬টা পর্যন্ত নদী ভাঙন রোধে নদী শাসন বক /জিও ব্যাগ স্থাপনের কাজের মাধ্যমে স্থায়ী প্রতিকার চেয়ে নদী পাড়ে মানববন্ধন করেছে শতাধিক ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার। ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন, অতুল চন্দ্র দাস, ভবানী চন্দ্র দাস, সজল চন্দ্র সরকার,মোমতাজ আলী শেখ, খোরশেদ আলী শেখ, নূর আলম শেখসহ অনেকে। বক্তরা বলেন, প্রতিবছর বন্যায়, নদী ভাঙনে, নদী গর্ভে বিলিন হয়ে অনেকের বসতভিটা হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে। এই নদীর ৫০০ মিটার জায়গায় অব্যাহত নদী ভাঙনে নদী পাড়ের জেলেসহ শতাধিক পরিবার, মসজিদ, মন্দির, রাস্তাঘাট হুমকির মুখে, কখন জানি বিলীন হয়। তাই কার্যকরী নদী শাসনের মাধ্যমে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানান।
গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) : ফুলহারে করতোয়ার ভাঙন থেকে বাঁচতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন -সংবাদ
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কাটাবাড়ী ইউনিয়নের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া করতোয়া নদীর আগ্রাসী ভাঙনে বিলিন হচ্ছে, ফসলি জমি, বাড়ি, ঘর। অব্যাহত নদী ভাঙনে ফলে ফুলহার ঐতিহাসিক মসজিদ, নৃসিংহ বিগ্রহ মন্দির, কালি মন্দির,ঈদগাঁহ মাঠ, ফুলহার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,ফুলহার মসজিদ - ডাঙ্গর ধর সড়ক,নদী পাড়ের ৬৬টি মাঝি পরিবারের বাড়ি,ঘর হুমকির মুখে পড়েছে। রোববার বিকাল ৫টায় থেকে সন্ধা ৬টা পর্যন্ত নদী ভাঙন রোধে নদী শাসন বক /জিও ব্যাগ স্থাপনের কাজের মাধ্যমে স্থায়ী প্রতিকার চেয়ে নদী পাড়ে মানববন্ধন করেছে শতাধিক ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার। ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন, অতুল চন্দ্র দাস, ভবানী চন্দ্র দাস, সজল চন্দ্র সরকার,মোমতাজ আলী শেখ, খোরশেদ আলী শেখ, নূর আলম শেখসহ অনেকে। বক্তরা বলেন, প্রতিবছর বন্যায়, নদী ভাঙনে, নদী গর্ভে বিলিন হয়ে অনেকের বসতভিটা হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে। এই নদীর ৫০০ মিটার জায়গায় অব্যাহত নদী ভাঙনে নদী পাড়ের জেলেসহ শতাধিক পরিবার, মসজিদ, মন্দির, রাস্তাঘাট হুমকির মুখে, কখন জানি বিলীন হয়। তাই কার্যকরী নদী শাসনের মাধ্যমে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানান।