জেলা প্রশাসকের সফর ঘিরে রাতারাতি একটি বিদ্যালয়ের মাঠ কেটে তৈরি করা হয়েছে রাস্তা। চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠের বুক চিরে বানানো হয়েছে এই অস্থায়ী রাস্তা। জেলা প্রশাসকের গাড়ি যেন সরাসরি বিদ্যালয় ভবন পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, সে জন্য তড়িঘড়ি করে সোমবার রাতে এ কাজ করা হয় বলে অভিযোগ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের।
জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম গতকাল মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বিদ্যালয়টি পরিদর্শনে যান। এ সময় তিনি ‘জয়িতা কর্নার’ এবং ‘ভেন্ডিং মেশিন’ উদ্বোধন করেন। তার আগমনের আগেই সোমবার রাতে বিদ্যালয়ের প্রধান ফটক থেকে ভবনের দিক পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি)।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একাংশ জানিয়েছেন, রাতের আঁধারে ৩০ জন শ্রমিক লাগিয়ে নির্মাণ করা হয় এই ইটের রাস্তা। এতে বিদ্যালয়ের খেলার মাঠের একটি বড় অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী মঙ্গলবার সকালে স্কুলে এসে বিষয়টি জানতে পারেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এ প্রকল্পে কোনো দরপত্র আহ্বান করা হয়নি, নেই কোনো প্রকল্প প্রস্তাবও। ফলে রাস্তা নির্মাণে কত ব্যয় হয়েছে, কোন উৎস থেকে অর্থ এসেছে—এ নিয়ে রয়েছে ধোঁয়াশা। এ বিষয়ে বাঁশখালী উপজেলা প্রকৌশলী কাজী ফাহাদ বিন মাহমুদকে একাধিকবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি। একইভাবে ফোনে পাওয়া যায়নি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জামশেদুল আলমকেও।
তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনতোষ দাশ বলেন, “আমরা বছরখানেক আগে বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে একটি রাস্তা চেয়ে আবেদন করেছিলাম। শুনেছি, সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে এ রাস্তা তৈরি হয়েছে।” তিনি আরও জানান, “এটি একটি অস্থায়ী রাস্তা। খুব দ্রুত ইট তুলে নেওয়া হবে এবং মাঠের পাশ দিয়ে নতুন রাস্তা নির্মাণ করা হবে।”
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫
জেলা প্রশাসকের সফর ঘিরে রাতারাতি একটি বিদ্যালয়ের মাঠ কেটে তৈরি করা হয়েছে রাস্তা। চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠের বুক চিরে বানানো হয়েছে এই অস্থায়ী রাস্তা। জেলা প্রশাসকের গাড়ি যেন সরাসরি বিদ্যালয় ভবন পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, সে জন্য তড়িঘড়ি করে সোমবার রাতে এ কাজ করা হয় বলে অভিযোগ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের।
জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম গতকাল মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বিদ্যালয়টি পরিদর্শনে যান। এ সময় তিনি ‘জয়িতা কর্নার’ এবং ‘ভেন্ডিং মেশিন’ উদ্বোধন করেন। তার আগমনের আগেই সোমবার রাতে বিদ্যালয়ের প্রধান ফটক থেকে ভবনের দিক পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি)।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একাংশ জানিয়েছেন, রাতের আঁধারে ৩০ জন শ্রমিক লাগিয়ে নির্মাণ করা হয় এই ইটের রাস্তা। এতে বিদ্যালয়ের খেলার মাঠের একটি বড় অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী মঙ্গলবার সকালে স্কুলে এসে বিষয়টি জানতে পারেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এ প্রকল্পে কোনো দরপত্র আহ্বান করা হয়নি, নেই কোনো প্রকল্প প্রস্তাবও। ফলে রাস্তা নির্মাণে কত ব্যয় হয়েছে, কোন উৎস থেকে অর্থ এসেছে—এ নিয়ে রয়েছে ধোঁয়াশা। এ বিষয়ে বাঁশখালী উপজেলা প্রকৌশলী কাজী ফাহাদ বিন মাহমুদকে একাধিকবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি। একইভাবে ফোনে পাওয়া যায়নি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জামশেদুল আলমকেও।
তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনতোষ দাশ বলেন, “আমরা বছরখানেক আগে বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে একটি রাস্তা চেয়ে আবেদন করেছিলাম। শুনেছি, সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে এ রাস্তা তৈরি হয়েছে।” তিনি আরও জানান, “এটি একটি অস্থায়ী রাস্তা। খুব দ্রুত ইট তুলে নেওয়া হবে এবং মাঠের পাশ দিয়ে নতুন রাস্তা নির্মাণ করা হবে।”