সেপটিক ট্যাংকে পড়ে সুহেল মিয়া (২৮) নামের এক রাজমিস্ত্রির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে ছোট ভাই ইমন মিয়া।
গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার গোয়ালবাড়ী ইউনিয়নের লাঠিটিলা এলাকার ডুমা বাড়ি এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। মৃত সুহেল মিয়া একই এলাকার মুজম্মিল আলী ছেলে।
জানা গেছে, রাতে ঘরের পাশে ল্যাট্টিনে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে সুহেল মিয়া টয়লেটে গেলে সেখানে হঠাৎ করে সেপটিক ট্যাংকে তার মানিব্যাগ পড়ে যায়। সেটি তুলতে ছোট ভাই ইমনকে ডাক দেয়। এ সময় সোহেল মিয়া ও তার ছোট ভাই ইমন মিলে ল্যাট্টিনের উপরের ঢাকনা তুলে মানিব্যাগ তুলতে গেলে সোহেল ট্যাংকির ২০ ফুট নিচে পড়ে যান। এ সময় ইমন মিয়া তাকে উদ্ধার করতে বাঁশ নিয়ে ট্যাংকির ভিতরে গেলে সেও আটকে যায়। সেপটিক ট্যাংকের তীব্র গ্যাসে সোহেল মিয়া মারা যায়। পরে রাত ১০টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে তাদের উদ্ধার করে জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। এ সময় হসপিটালের কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহেল মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. অসিত দেবনাথ গণমাধ্যম কর্মীদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রাত ১০টার পর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ও স্থানীয়রা দুই জনকে নিয়ে আসলে একজনকে মৃত পাই। অন্যজন গুরুত্বর আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫
সেপটিক ট্যাংকে পড়ে সুহেল মিয়া (২৮) নামের এক রাজমিস্ত্রির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে ছোট ভাই ইমন মিয়া।
গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার গোয়ালবাড়ী ইউনিয়নের লাঠিটিলা এলাকার ডুমা বাড়ি এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। মৃত সুহেল মিয়া একই এলাকার মুজম্মিল আলী ছেলে।
জানা গেছে, রাতে ঘরের পাশে ল্যাট্টিনে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে সুহেল মিয়া টয়লেটে গেলে সেখানে হঠাৎ করে সেপটিক ট্যাংকে তার মানিব্যাগ পড়ে যায়। সেটি তুলতে ছোট ভাই ইমনকে ডাক দেয়। এ সময় সোহেল মিয়া ও তার ছোট ভাই ইমন মিলে ল্যাট্টিনের উপরের ঢাকনা তুলে মানিব্যাগ তুলতে গেলে সোহেল ট্যাংকির ২০ ফুট নিচে পড়ে যান। এ সময় ইমন মিয়া তাকে উদ্ধার করতে বাঁশ নিয়ে ট্যাংকির ভিতরে গেলে সেও আটকে যায়। সেপটিক ট্যাংকের তীব্র গ্যাসে সোহেল মিয়া মারা যায়। পরে রাত ১০টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে তাদের উদ্ধার করে জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। এ সময় হসপিটালের কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহেল মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. অসিত দেবনাথ গণমাধ্যম কর্মীদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রাত ১০টার পর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ও স্থানীয়রা দুই জনকে নিয়ে আসলে একজনকে মৃত পাই। অন্যজন গুরুত্বর আহত হয়েছেন।