সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছর শুকনা মরিচ আমদানি বেড়েছে। ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব শাখা থেকে জানা গেছে, সদ্য শেষ হওয়া অর্থবছরে এ বন্দর দিয়ে শুকনা মরিচ আমদানি হয়েছে ৫৭ হাজার ৫০৯ টন যার আমদানি মূল্য ছিল ১ হাজার ৫৫৫ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আমদানির এ পরিমাণ গত অর্থবছরের তুলনায় ২ হাজার ৩০৩ টন বেশি।
সূত্র জানায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-জুন পর্যন্ত ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে শুকনা মরিচ আমদানি হয়েছিল ৫৫ হাজার ২৫২ টন, যার আমদানি মূল্য ছিল ১ হাজার ৩৯৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এদিকে আমদানি বাড়ার কারণে সাতক্ষীরার মসলা বাজারগুলোয় শুকনা মরিচের দাম কিছুটা কমে এসেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল সাতক্ষীরা জেলা সদরের বৃহৎ বাণিজ্যিক মোকাম সুলতানপুর বড় বাজারের মেসার্স ঠাকুর স্টোরে পাইকারিতে প্রতি কেজি শুকনা মরিচ বিক্রি হয়েছে ২৮০ টাকায়। এ সময় খুচরায় পণ্যটির দাম ছিল কেজিপ্রতি ৩০০-৩২০ টাকা।
প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী দুলাল চন্দ্র সাহা জানান, এক মাস আগেও এ প্রতিষ্ঠানে পাইকারি ও খুচরায় প্রতি কেজি শুকনা মরিচের দাম ছিল যথাক্রমে ৩০০ ও ৩৫০ টাকা।
তিনি বলেন, বন্দরে আমদানি বাড়ার পাশাপাশি দেশি মরিচের সরবরাহ থাকায় দাম কমেছে।
সাতক্ষীরা জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কৃষি বিপণন কর্মকর্তা এসএম আব্দুল্লাহ জানান, অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় শুকনা মরিচসহ অন্যান্য মসলাপণ্যের দাম সহনশীল পর্যায়ে রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছর শুকনা মরিচ আমদানি বেড়েছে। ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব শাখা থেকে জানা গেছে, সদ্য শেষ হওয়া অর্থবছরে এ বন্দর দিয়ে শুকনা মরিচ আমদানি হয়েছে ৫৭ হাজার ৫০৯ টন যার আমদানি মূল্য ছিল ১ হাজার ৫৫৫ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আমদানির এ পরিমাণ গত অর্থবছরের তুলনায় ২ হাজার ৩০৩ টন বেশি।
সূত্র জানায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-জুন পর্যন্ত ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে শুকনা মরিচ আমদানি হয়েছিল ৫৫ হাজার ২৫২ টন, যার আমদানি মূল্য ছিল ১ হাজার ৩৯৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এদিকে আমদানি বাড়ার কারণে সাতক্ষীরার মসলা বাজারগুলোয় শুকনা মরিচের দাম কিছুটা কমে এসেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল সাতক্ষীরা জেলা সদরের বৃহৎ বাণিজ্যিক মোকাম সুলতানপুর বড় বাজারের মেসার্স ঠাকুর স্টোরে পাইকারিতে প্রতি কেজি শুকনা মরিচ বিক্রি হয়েছে ২৮০ টাকায়। এ সময় খুচরায় পণ্যটির দাম ছিল কেজিপ্রতি ৩০০-৩২০ টাকা।
প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী দুলাল চন্দ্র সাহা জানান, এক মাস আগেও এ প্রতিষ্ঠানে পাইকারি ও খুচরায় প্রতি কেজি শুকনা মরিচের দাম ছিল যথাক্রমে ৩০০ ও ৩৫০ টাকা।
তিনি বলেন, বন্দরে আমদানি বাড়ার পাশাপাশি দেশি মরিচের সরবরাহ থাকায় দাম কমেছে।
সাতক্ষীরা জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কৃষি বিপণন কর্মকর্তা এসএম আব্দুল্লাহ জানান, অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় শুকনা মরিচসহ অন্যান্য মসলাপণ্যের দাম সহনশীল পর্যায়ে রয়েছে।