জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমে টানা দ্বিতীয়বার দেশব্যাপী শীর্ষে থাকার সাফল্য ধরে রেখেছেন পটুয়াখালী জেলার দুমকির ইউএনও আবুজর মো. ইজাজুল হক। মে মাসে দেশব্যাপী প্রথম হওয়ার পর জুন মাসেও দেশসেরা হয়েছেন তিনি। নিবন্ধন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ২৩৩ শতাংশ কাজ করে দেশব্যাপী শীর্ষে রয়েছেন তিনি।রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় (জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন) এবং বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। মে মাসে প্রথম স্থানে থাকা বরিশাল বিভাগ জুন মাসে দ্বিতীয় হলেও পটুয়াখালীর দুমকী উপজেলা টানা দ্বিতীয়বার প্রথম হয়েছে। এর আগে, মে মাসে দুমকি উপজেলার জন্ম নিবন্ধনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১২৮টি। তবে এ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে অর্জন হয় ৩৮৩টি। মৃত্যু নিবন্ধনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৫টি। অর্জিত হয়েছিল ১০৪টি। শতাংশের হিসাবে এ উপজেলায় জন্ম নিবন্ধনের কাজ হয়েছে ২৯৯ শতাংশ। মৃত্যু নিবন্ধনের কাজ হয়েছে ২৯৭ শতাংশ। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন গড়ে ২৯৮ শতাংশ। যেটা ছিল সারা দেশের মধ্যে শীর্ষ স্থানে।দুমকি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবুজর মো. ইজাজুল হক সমকালকে বলেন, টানা দুইবার দেশসেরা হওয়ায় আমি আনন্দিত।তিনি আরো জানান, ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা, চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশের সদস্যরা প্রত্যেকে যার যার জায়গা থেকে পরিশ্রম করেছেন। আমি টিম লিডার হিসেবে নিয়মিত তদারকি করেছি। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলই আজকের এ সাফল্য। এ সাফল্য শুধু আমারই নয় এটা দুমকীবাসীর সাফল্য,পটুয়াখালী জেলার সাফল্য। ভবিষ্যতেও এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।এ বিষয়ে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন বলেন, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে টানা দ্বিতীয়বার প্রথম হওয়ায় দুমকি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অভিনন্দন। তবে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমে টানা দ্বিতীয়বার দেশব্যাপী শীর্ষে থাকার সাফল্য ধরে রেখেছেন পটুয়াখালী জেলার দুমকির ইউএনও আবুজর মো. ইজাজুল হক। মে মাসে দেশব্যাপী প্রথম হওয়ার পর জুন মাসেও দেশসেরা হয়েছেন তিনি। নিবন্ধন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ২৩৩ শতাংশ কাজ করে দেশব্যাপী শীর্ষে রয়েছেন তিনি।রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় (জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন) এবং বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। মে মাসে প্রথম স্থানে থাকা বরিশাল বিভাগ জুন মাসে দ্বিতীয় হলেও পটুয়াখালীর দুমকী উপজেলা টানা দ্বিতীয়বার প্রথম হয়েছে। এর আগে, মে মাসে দুমকি উপজেলার জন্ম নিবন্ধনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১২৮টি। তবে এ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে অর্জন হয় ৩৮৩টি। মৃত্যু নিবন্ধনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৫টি। অর্জিত হয়েছিল ১০৪টি। শতাংশের হিসাবে এ উপজেলায় জন্ম নিবন্ধনের কাজ হয়েছে ২৯৯ শতাংশ। মৃত্যু নিবন্ধনের কাজ হয়েছে ২৯৭ শতাংশ। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন গড়ে ২৯৮ শতাংশ। যেটা ছিল সারা দেশের মধ্যে শীর্ষ স্থানে।দুমকি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবুজর মো. ইজাজুল হক সমকালকে বলেন, টানা দুইবার দেশসেরা হওয়ায় আমি আনন্দিত।তিনি আরো জানান, ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা, চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশের সদস্যরা প্রত্যেকে যার যার জায়গা থেকে পরিশ্রম করেছেন। আমি টিম লিডার হিসেবে নিয়মিত তদারকি করেছি। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলই আজকের এ সাফল্য। এ সাফল্য শুধু আমারই নয় এটা দুমকীবাসীর সাফল্য,পটুয়াখালী জেলার সাফল্য। ভবিষ্যতেও এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।এ বিষয়ে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন বলেন, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে টানা দ্বিতীয়বার প্রথম হওয়ায় দুমকি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অভিনন্দন। তবে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।