দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলার নদীর ভাঙন এলাকা পরিদর্শনে ইউএনও ইরতিজা হাসান -সংবাদ
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় নদী পথে যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম হলো হাজীরহাট লঞ্চঘাট। ক্রমান্বয়ে তেঁতুলিয়ার কড়ালগ্রাসে ভাঙনে ছোট হয়ে আসছে হাজিরহাট লঞ্চঘাট এলাকা।
কোন টিকসই ব্যবস্থাপনা না থাকায় ১০ বছরে প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকা গ্রাস করেছে তেঁতুলিয়া । চরাঞ্চলে টিকসই বেড়িবাঁধ না থাকায় হাজার একর ফসলি জমি সামান্য বন্যা হলেই পানিতে তলিয়ে যায়। ফলে প্রান্তিক কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চলাচলের রাস্তা অনপুযোগি হয়ে পড়ে। বিপাকে পরে চরাঞ্চলের সাধারণ জনগণ।
সরজমিনে দেখা যায়, গত ২৫ জুলাই বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের প্রভাবে উপজেলার চরাঞ্চলসহ নিচু এলাকার চরহাদী, আজমাইন, শাহজালাল, চরবোরহান, মায়ারচর, চরভুতুম’র কৃষি জমি, স্কুল, রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি তলিয়ে যায় এবং উপজেলা একমাত্র বাণিজ্যিক এলাকা হাজির হাট ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
চরাঞ্চলের সাধারণ জনগণের দাবি আমাদের চরাঞ্চলের কৃষকদের বাঁচাতে হলে বেড়িবাঁধ এর বিকল্প নাই। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পরিদর্শন করেছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরতিজা হাসান বলেন, জেলা প্রশাসককে সার্বিক বিষয় জানিয়েছি। এই কাজ উপজেলা প্রশাসনের নয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের। আমি হাজিরহাট এলাকায় এক থেকে দেড় কিলোমিটার ভাঙ্গন রোধে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন পাঠিয়ে দিবো। এলাকাবাসী দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে আশা প্রকাশ করছে।
দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলার নদীর ভাঙন এলাকা পরিদর্শনে ইউএনও ইরতিজা হাসান -সংবাদ
শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় নদী পথে যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম হলো হাজীরহাট লঞ্চঘাট। ক্রমান্বয়ে তেঁতুলিয়ার কড়ালগ্রাসে ভাঙনে ছোট হয়ে আসছে হাজিরহাট লঞ্চঘাট এলাকা।
কোন টিকসই ব্যবস্থাপনা না থাকায় ১০ বছরে প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকা গ্রাস করেছে তেঁতুলিয়া । চরাঞ্চলে টিকসই বেড়িবাঁধ না থাকায় হাজার একর ফসলি জমি সামান্য বন্যা হলেই পানিতে তলিয়ে যায়। ফলে প্রান্তিক কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চলাচলের রাস্তা অনপুযোগি হয়ে পড়ে। বিপাকে পরে চরাঞ্চলের সাধারণ জনগণ।
সরজমিনে দেখা যায়, গত ২৫ জুলাই বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের প্রভাবে উপজেলার চরাঞ্চলসহ নিচু এলাকার চরহাদী, আজমাইন, শাহজালাল, চরবোরহান, মায়ারচর, চরভুতুম’র কৃষি জমি, স্কুল, রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি তলিয়ে যায় এবং উপজেলা একমাত্র বাণিজ্যিক এলাকা হাজির হাট ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
চরাঞ্চলের সাধারণ জনগণের দাবি আমাদের চরাঞ্চলের কৃষকদের বাঁচাতে হলে বেড়িবাঁধ এর বিকল্প নাই। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পরিদর্শন করেছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরতিজা হাসান বলেন, জেলা প্রশাসককে সার্বিক বিষয় জানিয়েছি। এই কাজ উপজেলা প্রশাসনের নয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের। আমি হাজিরহাট এলাকায় এক থেকে দেড় কিলোমিটার ভাঙ্গন রোধে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন পাঠিয়ে দিবো। এলাকাবাসী দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে আশা প্রকাশ করছে।