মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) : বৃহস্পতিবার সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার ইভানা বিলা ঋতু -সংবাদ
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে সরকারি নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে সার ও কীটনাশক বিক্রির অভিযোগ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। কর্মকর্তারা সরেজমিনে পরির্দশন করেছেন।
উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের গুলিশাখালী বাজারে কৃষি অধিদপ্তর কর্তৃক লাইসেন্সকৃত ২ বছর মেয়াদের কীটনাশক বিক্রয়ের ৫ জন খুচরা ডিলার থাকলেও এদের মধ্যে অনেকের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হলেও। তারা নতুন করে নবায়ন না করে নিয়ম নীতির ছাড়াই কীটনাশক বিক্রি করছেন। এ রকম ওই বাজারের আব্দুল হক খান নামের লাইসেন্স নং-বাগে-৬-১১৬(২৪)/২০২২-২০২৩। তার ছেলে কীটনাশক বিক্রেতা নবিন খান একজন সরকারি দপ্তরে একজন চাকুরিজীবী হয়েও নিয়ম নীতির কোন তোয়াক্কা না করে মাসের পর মাস তার পিতার মেয়ার বিহীন লাইসেন্স ব্যবহার করে কীটনাশক বিক্রি করে আসছেন। এ নিয়ে স্থানীয়দের অভিযোগ রয়েছে। শুধু কীটনাশক নয় লাইসেন্স ছাড়াই সার ও বিক্রি করছেন তিনি। এরকম অভিযোগের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার ইভানা বিলা ঋতু, উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা ডল্টন রায়। এ সময় ওই ব্যবসায়ীর লাইসেন্সের মেয়াদ না থাকার কারনে দোকান বন্ধ রাখা সহ কোন প্রকার কীটনাশক বিক্রি না করার নির্দেশনা প্রদান করেন এ কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে কীটনাশক বিক্রেতা নবিন খান বলেন, তার পিতার নামে লাইসেন্স মেয়াদ শেষ হয়েছে। পুনরায় নবায়নের জন্য অফিসে কাগজপত্র দিয়েছি। তবে, কীটনাশক তিনি বিক্রি করেন না। তার ছোট ভাই নয়ন দোকান পরিচালনা করেন। সার বিক্রির বিষয়টি সঠিক নয়। নিজেদের জমিতে ব্যবহারের জন্য ৩ বস্তা সার ক্রয় করে বাড়িতে রাখা হয়েছিলো।
এ সর্ম্পকে মোরেলগঞ্জ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার ইভানা বিলা ঋতু বলেন, কৃষি অধিদপ্তর কর্তৃক এ উপজেলার প্রত্যান্ত অঞ্চলে ছোট বড় বাজারগুলোতে সার কীটনাশক একাধিক খুচরা ডিলার রয়েছে। তবে, এদের লাইসেন্সের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট দুই বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরবর্তী ৩ মাসের মধ্যে লাইসেন্স পুনরায় নবায়ন করতে হবে। অনেকের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হলও। তারা নতুন করে নবায়ন না করে বেআইনিভাবে কীটনাশক বিক্রি করছে। এ রকম আব্দুল হক খানের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হলেও তার ছেলে নবিন কীটনাশক বিক্রি করার অভিযোগটি সঠিক। পরবর্তীতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় এদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) : বৃহস্পতিবার সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার ইভানা বিলা ঋতু -সংবাদ
শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে সরকারি নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে সার ও কীটনাশক বিক্রির অভিযোগ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। কর্মকর্তারা সরেজমিনে পরির্দশন করেছেন।
উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের গুলিশাখালী বাজারে কৃষি অধিদপ্তর কর্তৃক লাইসেন্সকৃত ২ বছর মেয়াদের কীটনাশক বিক্রয়ের ৫ জন খুচরা ডিলার থাকলেও এদের মধ্যে অনেকের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হলেও। তারা নতুন করে নবায়ন না করে নিয়ম নীতির ছাড়াই কীটনাশক বিক্রি করছেন। এ রকম ওই বাজারের আব্দুল হক খান নামের লাইসেন্স নং-বাগে-৬-১১৬(২৪)/২০২২-২০২৩। তার ছেলে কীটনাশক বিক্রেতা নবিন খান একজন সরকারি দপ্তরে একজন চাকুরিজীবী হয়েও নিয়ম নীতির কোন তোয়াক্কা না করে মাসের পর মাস তার পিতার মেয়ার বিহীন লাইসেন্স ব্যবহার করে কীটনাশক বিক্রি করে আসছেন। এ নিয়ে স্থানীয়দের অভিযোগ রয়েছে। শুধু কীটনাশক নয় লাইসেন্স ছাড়াই সার ও বিক্রি করছেন তিনি। এরকম অভিযোগের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার ইভানা বিলা ঋতু, উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা ডল্টন রায়। এ সময় ওই ব্যবসায়ীর লাইসেন্সের মেয়াদ না থাকার কারনে দোকান বন্ধ রাখা সহ কোন প্রকার কীটনাশক বিক্রি না করার নির্দেশনা প্রদান করেন এ কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে কীটনাশক বিক্রেতা নবিন খান বলেন, তার পিতার নামে লাইসেন্স মেয়াদ শেষ হয়েছে। পুনরায় নবায়নের জন্য অফিসে কাগজপত্র দিয়েছি। তবে, কীটনাশক তিনি বিক্রি করেন না। তার ছোট ভাই নয়ন দোকান পরিচালনা করেন। সার বিক্রির বিষয়টি সঠিক নয়। নিজেদের জমিতে ব্যবহারের জন্য ৩ বস্তা সার ক্রয় করে বাড়িতে রাখা হয়েছিলো।
এ সর্ম্পকে মোরেলগঞ্জ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার ইভানা বিলা ঋতু বলেন, কৃষি অধিদপ্তর কর্তৃক এ উপজেলার প্রত্যান্ত অঞ্চলে ছোট বড় বাজারগুলোতে সার কীটনাশক একাধিক খুচরা ডিলার রয়েছে। তবে, এদের লাইসেন্সের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট দুই বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরবর্তী ৩ মাসের মধ্যে লাইসেন্স পুনরায় নবায়ন করতে হবে। অনেকের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হলও। তারা নতুন করে নবায়ন না করে বেআইনিভাবে কীটনাশক বিক্রি করছে। এ রকম আব্দুল হক খানের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হলেও তার ছেলে নবিন কীটনাশক বিক্রি করার অভিযোগটি সঠিক। পরবর্তীতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় এদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।