বগুড়ার সাবগ্রাম এলাকায় গত বুধবার রাতে অতুল চন্দ্র দাস নামে এক যুবদল নেতাকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা। তিনি জাতীয়তাবাদী যুবদল বগুড়া সদর উপজেলা শাখার আহবায়ক। সশস্ত্র দুর্বৃত্তরদের হামলার সময় গুলির শব্দ শোনা যায়। আহত যুবদল নেতাকে গুরুতর অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া থেকে ঢাকায় নেয়া হয়েছে। তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে।
স্থানীয় ও দলীয় সূত্র জানায়, যুবদল নেতা অতুল রাতে দলীয় কার্যালয় থেকে বের হয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। তার বাড়ি সাবগ্রাম এলাকায়। এ সময় তার সঙ্গে আরো একটি মোটরসাইকেলে দলীয় নেতাকর্মীরা ছিলেন। রাত ১১ টার দিকে সাবগ্রাম এলাকায় গিয়ে তিনি একটি ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনছিলেন। এসময় তার ওপর হামলা হয়। ৫/৭ জন ধারাল অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় এবং কুপিয়ে মোটরসাইকেলে পালিয়ে যায়। হামলার সময় দুর্বত্তরা কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে। নেতাকর্মী ও স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে। পরে সেখান থেকে তাকে ঢাকায় পাঠান হয়। বগুড়া সদর থানার ওসি হাসান বাসির জানিয়েছেন তারা ইতোমধ্যে বিষয়টি তদন্ত করছেন। হামলাকারীদের মুখোশ পড়ে থাকার বিষয়ে তিনি জানান, বিষয়টি তারা শুনেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত মামলা হয়নি। তিনি জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা যাবে।
শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫
বগুড়ার সাবগ্রাম এলাকায় গত বুধবার রাতে অতুল চন্দ্র দাস নামে এক যুবদল নেতাকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা। তিনি জাতীয়তাবাদী যুবদল বগুড়া সদর উপজেলা শাখার আহবায়ক। সশস্ত্র দুর্বৃত্তরদের হামলার সময় গুলির শব্দ শোনা যায়। আহত যুবদল নেতাকে গুরুতর অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া থেকে ঢাকায় নেয়া হয়েছে। তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে।
স্থানীয় ও দলীয় সূত্র জানায়, যুবদল নেতা অতুল রাতে দলীয় কার্যালয় থেকে বের হয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। তার বাড়ি সাবগ্রাম এলাকায়। এ সময় তার সঙ্গে আরো একটি মোটরসাইকেলে দলীয় নেতাকর্মীরা ছিলেন। রাত ১১ টার দিকে সাবগ্রাম এলাকায় গিয়ে তিনি একটি ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনছিলেন। এসময় তার ওপর হামলা হয়। ৫/৭ জন ধারাল অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় এবং কুপিয়ে মোটরসাইকেলে পালিয়ে যায়। হামলার সময় দুর্বত্তরা কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে। নেতাকর্মী ও স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে। পরে সেখান থেকে তাকে ঢাকায় পাঠান হয়। বগুড়া সদর থানার ওসি হাসান বাসির জানিয়েছেন তারা ইতোমধ্যে বিষয়টি তদন্ত করছেন। হামলাকারীদের মুখোশ পড়ে থাকার বিষয়ে তিনি জানান, বিষয়টি তারা শুনেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত মামলা হয়নি। তিনি জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা যাবে।