চাঁদপুর শহরে চোরাই ৬ মোটরসাইকেল উদ্ধারসহ এ কাজে সম্পৃক্তের অভিযোগে ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানানো হয়।
আটককৃতরা হলেন- চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের কাচারিয়া এলাকার পশ্চিম পাঠান বাড়ির রাফসান ইসলাম নিলয় (২০)। সে হারুন অর রশিদ ও সালমা আক্তার সুমি দম্পতির ছেলে। ফরিদগঞ্জ ১৫ নং রূপসা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের বারো পাইকা এলাকার সেলিম ও মোবাশ্বেরা দম্পতির ছেলে মো. ইয়ামিন (২১)। আর এই দুইজন চুরি করে এনে মোটরসাইকেলগুলো বিক্রি করতো চাঁদপুর সদরের ৮ নং বাগাদী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের খান বাড়ির নিজগাছতলা এলাকার মান্নান খানের ছেলে আব্দুস সালাম (২৬)।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে প্রেস ব্রিফিং এ চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. লুৎফর রহমান বলেন, গত ৩০ জুন বিকালে শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকা হতে ২ জন মোটরসাইকেল চোরকে ১টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ আটক করা হয়। এরপর তাদের দেয়া তথ্যমতে চোরাই মোটরসাইকেল যেখানে বিক্রি করে সেই সালাম মটরস্ এর মালিক আব্দুস সালামকে (২৬) কে আরও একটি চোরাই মোটরসাইকেলসহ আটক করা হয়। এরপর আসামীদের তথ্য মতে বিভিন্ন জায়গা থেকে চোরাই যাওয়া আরো ৪টি মোটরসাইকেলসহ মোট ৬টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. লুৎফর রহমান আরও বলেন, এই চক্রটি চোরাই পথে ভারত হতে মোটরসাইকেলগুলো ফাকি দিয়ে এনে আসামি আব্দুস সালাম এর নিকট বিক্রয় করতো।
তারা লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, চাঁদপুর, কুমিল্লা এলাকা হতে তাদের সহযোগী অজ্ঞাতনামা চোরদের মাধ্যমে চুরি করে সালামের গ্যারেজে রেখে মোটরসাইকেলগুলো বিক্রি করার উদ্দেশ্যে হেফাজতে রাখে। মূলত নিলয়ের এক সহযোগী লক্ষীপুরের মোটরসাইকেল চোর ইয়াসিনের থেকে চোরাই মোটরসাইকেলগুলো তারা নিয়ে এসে এখানে গ্যারেজে রেখে বিক্রি করতো। এই নিলয়ের নামে লক্ষীপুরের রায়পুরেও মোটরসাইকেল চুরির মামলা চলমান রয়েছে। আসামীদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
প্রেস ব্রিফিং কালে চাঁদপুর সদর মডেল থানার ওসি তদন্ত মিন্টু দত্ত, সেকেন্ড অফিসার ফেরদৌস, এসআই গাজী কালাম,আল আমিনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫
চাঁদপুর শহরে চোরাই ৬ মোটরসাইকেল উদ্ধারসহ এ কাজে সম্পৃক্তের অভিযোগে ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানানো হয়।
আটককৃতরা হলেন- চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের কাচারিয়া এলাকার পশ্চিম পাঠান বাড়ির রাফসান ইসলাম নিলয় (২০)। সে হারুন অর রশিদ ও সালমা আক্তার সুমি দম্পতির ছেলে। ফরিদগঞ্জ ১৫ নং রূপসা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের বারো পাইকা এলাকার সেলিম ও মোবাশ্বেরা দম্পতির ছেলে মো. ইয়ামিন (২১)। আর এই দুইজন চুরি করে এনে মোটরসাইকেলগুলো বিক্রি করতো চাঁদপুর সদরের ৮ নং বাগাদী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের খান বাড়ির নিজগাছতলা এলাকার মান্নান খানের ছেলে আব্দুস সালাম (২৬)।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে প্রেস ব্রিফিং এ চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. লুৎফর রহমান বলেন, গত ৩০ জুন বিকালে শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকা হতে ২ জন মোটরসাইকেল চোরকে ১টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ আটক করা হয়। এরপর তাদের দেয়া তথ্যমতে চোরাই মোটরসাইকেল যেখানে বিক্রি করে সেই সালাম মটরস্ এর মালিক আব্দুস সালামকে (২৬) কে আরও একটি চোরাই মোটরসাইকেলসহ আটক করা হয়। এরপর আসামীদের তথ্য মতে বিভিন্ন জায়গা থেকে চোরাই যাওয়া আরো ৪টি মোটরসাইকেলসহ মোট ৬টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. লুৎফর রহমান আরও বলেন, এই চক্রটি চোরাই পথে ভারত হতে মোটরসাইকেলগুলো ফাকি দিয়ে এনে আসামি আব্দুস সালাম এর নিকট বিক্রয় করতো।
তারা লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, চাঁদপুর, কুমিল্লা এলাকা হতে তাদের সহযোগী অজ্ঞাতনামা চোরদের মাধ্যমে চুরি করে সালামের গ্যারেজে রেখে মোটরসাইকেলগুলো বিক্রি করার উদ্দেশ্যে হেফাজতে রাখে। মূলত নিলয়ের এক সহযোগী লক্ষীপুরের মোটরসাইকেল চোর ইয়াসিনের থেকে চোরাই মোটরসাইকেলগুলো তারা নিয়ে এসে এখানে গ্যারেজে রেখে বিক্রি করতো। এই নিলয়ের নামে লক্ষীপুরের রায়পুরেও মোটরসাইকেল চুরির মামলা চলমান রয়েছে। আসামীদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
প্রেস ব্রিফিং কালে চাঁদপুর সদর মডেল থানার ওসি তদন্ত মিন্টু দত্ত, সেকেন্ড অফিসার ফেরদৌস, এসআই গাজী কালাম,আল আমিনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।