দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলার মডেল মসজিদটি উদ্বোধনের অপেক্ষায় -সংবাদ
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় মডেল মসজিদ নির্মান কাজ শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে। জানা যায়, ২০১৯ সালে ইসলামী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে উপজেলা সদরের প্রাণকেন্দ্রে দশমিনা সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্ব পাশে ১২কোটি ৭লাখ টাকা ব্যয়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ঢালি কনস্ট্রাকশন, মাসুদ এন্ড ব্রাদার্স ও গাজী কনস্ট্রাকশন যৌথ ভাবে দশমিনা মডেল মসজিদ নির্মাণকাজ পায়। মডেল মসজিদের নির্মাণকাজ শুরুর পর জমির মালিকানা দাবি করে ২০২১ সালে দশমিনার সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে মামলা দায়ের করেন স্থানীয় বাসিন্দা মো. নুর হোসেন। ঐ মামলায় নিষেধাজ্ঞা জারির পর মসজিদের নির্মাণকাজ দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। শত বছর আগে বর্তমান স্থানে মসজিদ নির্মাণ হয় এবং জমির মালিকেরা দলিল অথবা মৌখিকভাবে মসজিদে জমি দান করে গেছেন। বর্তমানে মসজিদের মালিকানায় ৫৪ শতাংশ জমি রয়েছে। এর মধ্যে ১১ দশমিক ১১ শতাংশ জমির দলিল মসজিদের নামে রয়েছে। একটি মহলের ইন্ধনে জমির মালিকানা দাবিদার ব্যক্তিরা মডেল মসজিদ নির্মাণ কাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ছিল। মসজিদের জমির মালিকানা দাবিদারদের সঙ্গে একাধিকবার সমঝোতা বৈঠক করা হলেও তারা বিনামূল্যে মসজিদের নামে জমির দলিল দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে ছিল। চলতি মাসেই মসজিদটি উদ্বোধন করা হবে।
দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলার মডেল মসজিদটি উদ্বোধনের অপেক্ষায় -সংবাদ
শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় মডেল মসজিদ নির্মান কাজ শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে। জানা যায়, ২০১৯ সালে ইসলামী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে উপজেলা সদরের প্রাণকেন্দ্রে দশমিনা সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্ব পাশে ১২কোটি ৭লাখ টাকা ব্যয়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ঢালি কনস্ট্রাকশন, মাসুদ এন্ড ব্রাদার্স ও গাজী কনস্ট্রাকশন যৌথ ভাবে দশমিনা মডেল মসজিদ নির্মাণকাজ পায়। মডেল মসজিদের নির্মাণকাজ শুরুর পর জমির মালিকানা দাবি করে ২০২১ সালে দশমিনার সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে মামলা দায়ের করেন স্থানীয় বাসিন্দা মো. নুর হোসেন। ঐ মামলায় নিষেধাজ্ঞা জারির পর মসজিদের নির্মাণকাজ দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। শত বছর আগে বর্তমান স্থানে মসজিদ নির্মাণ হয় এবং জমির মালিকেরা দলিল অথবা মৌখিকভাবে মসজিদে জমি দান করে গেছেন। বর্তমানে মসজিদের মালিকানায় ৫৪ শতাংশ জমি রয়েছে। এর মধ্যে ১১ দশমিক ১১ শতাংশ জমির দলিল মসজিদের নামে রয়েছে। একটি মহলের ইন্ধনে জমির মালিকানা দাবিদার ব্যক্তিরা মডেল মসজিদ নির্মাণ কাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ছিল। মসজিদের জমির মালিকানা দাবিদারদের সঙ্গে একাধিকবার সমঝোতা বৈঠক করা হলেও তারা বিনামূল্যে মসজিদের নামে জমির দলিল দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে ছিল। চলতি মাসেই মসজিদটি উদ্বোধন করা হবে।