বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ
সংবাদমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে দেখা যায় জুলাইয়ে মোট ৮৬ জন কন্যাশিশু এবং ১৪৯ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছে
বিদায়ী জুলাই মাসে দেশে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৭৪জন নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে ৪৫জন কন্যা ও ২৯জন নারী। তাদের মধ্যে ৩২জন কন্যা ও ১৯জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। আর দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১১ কন্যা ও নারী। ধর্ষণের পরে হত্যার শিকার হয়েছেন এক কন্যা এবং আট কন্যা ও দুই নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে।
জুলাই মাসের শেষ দিনে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপ-পরিষদে সংরক্ষিত ১৫টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করে।
পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে ২০২৫ সালের জুলাই মাসে মোট ২৩৫জন নারী ও কন্যা নির্যাতনের শিকার হয়েছে। ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৪৫জন কন্যা ও ২৯জন নারী। দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৪জন কন্যা ও ৭জন নারী।
এয়াড়া, যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৯ কন্যা ও ৬ নারীসহ মোট ১৫জন। এসিড ও অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছেন ৭ নারী। এর মধ্যে ৩জন নারী এডিস দগ্ধ এবং এক নারী অগ্নিদগ্ধের কারণে মারা গেছেন।
৭৮জন হত্যার শিকার হয়েছে, যার মধ্যে ১৫জন কন্যা ও ৬৩জন নারী। এর মধ্যে ১০ কন্যা ৫৬ নারী হত্যার শিকার হয়েছেন এবং ৫ কন্যা ও ৬ নারীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।
এয়াড়া, তিন কন্যা ও ১৪জন নারীসহ ১৭জন আত্মহত্যা করেছেন। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তিন নারী। পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়েছেন ২ কন্যা ৪ নারী।
গৃহকর্মী নির্যাতনের কারণে আত্মহত্যা করেছেন দুই কন্যা ও এক নারী। ৩জন কন্যা ১৪জন নারী আত্মহত্যা করেছেন। এক নারীকে আত্মহত্যার প্ররোচনাসহ মোট ১৮ নারী আত্মহত্যা করেছেন।
আর জুলাই মাসে অপহরণের শিকার হয়েছেন আট কন্যা ও দুই নারী। আর ১০জন নারী পাচারের শিকার হয়েছেন। সেই সঙ্গে বাল্যবিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে দুই কন্যাকে। তিন নারীকে শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে।
এছাড়াও ৬ নারী বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের এই প্রতিবেদনে ওঠে এসেছে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ
সংবাদমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে দেখা যায় জুলাইয়ে মোট ৮৬ জন কন্যাশিশু এবং ১৪৯ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছে
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
বিদায়ী জুলাই মাসে দেশে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৭৪জন নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে ৪৫জন কন্যা ও ২৯জন নারী। তাদের মধ্যে ৩২জন কন্যা ও ১৯জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। আর দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১১ কন্যা ও নারী। ধর্ষণের পরে হত্যার শিকার হয়েছেন এক কন্যা এবং আট কন্যা ও দুই নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে।
জুলাই মাসের শেষ দিনে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপ-পরিষদে সংরক্ষিত ১৫টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করে।
পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে ২০২৫ সালের জুলাই মাসে মোট ২৩৫জন নারী ও কন্যা নির্যাতনের শিকার হয়েছে। ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৪৫জন কন্যা ও ২৯জন নারী। দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৪জন কন্যা ও ৭জন নারী।
এয়াড়া, যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৯ কন্যা ও ৬ নারীসহ মোট ১৫জন। এসিড ও অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছেন ৭ নারী। এর মধ্যে ৩জন নারী এডিস দগ্ধ এবং এক নারী অগ্নিদগ্ধের কারণে মারা গেছেন।
৭৮জন হত্যার শিকার হয়েছে, যার মধ্যে ১৫জন কন্যা ও ৬৩জন নারী। এর মধ্যে ১০ কন্যা ৫৬ নারী হত্যার শিকার হয়েছেন এবং ৫ কন্যা ও ৬ নারীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।
এয়াড়া, তিন কন্যা ও ১৪জন নারীসহ ১৭জন আত্মহত্যা করেছেন। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তিন নারী। পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়েছেন ২ কন্যা ৪ নারী।
গৃহকর্মী নির্যাতনের কারণে আত্মহত্যা করেছেন দুই কন্যা ও এক নারী। ৩জন কন্যা ১৪জন নারী আত্মহত্যা করেছেন। এক নারীকে আত্মহত্যার প্ররোচনাসহ মোট ১৮ নারী আত্মহত্যা করেছেন।
আর জুলাই মাসে অপহরণের শিকার হয়েছেন আট কন্যা ও দুই নারী। আর ১০জন নারী পাচারের শিকার হয়েছেন। সেই সঙ্গে বাল্যবিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে দুই কন্যাকে। তিন নারীকে শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে।
এছাড়াও ৬ নারী বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের এই প্রতিবেদনে ওঠে এসেছে।