পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী সালমা আক্তার (৩২) কে খুন করে শিশু সন্তান সারফারাজকে নিয়ে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন স্বামী সরোয়ার হোসেন (৪০)। ঘটনাটি ঘটে গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে। সরোয়ার বাউফল থানায় হাজির হয়ে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করেন।
নিহত সালমা আক্তার বাউফলের নুরাইনপুর নেছারিয়া ডিগ্রি মাদ্রাসার বাংলা বিভাগের প্রভাষক ছিলেন। তিনি পিরোজপুর জেলার ভাণ্ডারিয়া উপজেলার ধাওয়া গ্রামের বাসিন্দা রুস্তম আলীর মেয়ে। অভিযুক্ত স্বামী সরোয়ার হোসেন বাউফল উপজেলার নদমুলা গ্রামের মোকসেদ আলীর ছেলে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চাকরির সুবাদে সালমা আক্তার ও তার স্বামী সরোয়ার হোসেন একমাত্র সন্তানকে নিয়ে উপজেলার চন্দ্রপাড়া গ্রামের মো. জসিম উদ্দিন বেপারীর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। দীর্ঘদিন ধরেই দাম্পত্য কলহ চলছিল। গত বুধবার বিকেলে তাদের মধ্যে তুমুল ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে সরোয়ার ঘরে থাকা ধারালো দা দিয়ে স্ত্রীকে গলায় কোপ দেন, এতে সালমা ঘটনাস্থলেই মারা যান।
হত্যাকাণ্ডের পর ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে সরোয়ার শিশুসন্তানকে নিয়ে পালিয়ে যান। পরে বিবেকের তাড়নায় গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তিনি থানায় গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন।
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী সালমা আক্তার (৩২) কে খুন করে শিশু সন্তান সারফারাজকে নিয়ে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন স্বামী সরোয়ার হোসেন (৪০)। ঘটনাটি ঘটে গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে। সরোয়ার বাউফল থানায় হাজির হয়ে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করেন।
নিহত সালমা আক্তার বাউফলের নুরাইনপুর নেছারিয়া ডিগ্রি মাদ্রাসার বাংলা বিভাগের প্রভাষক ছিলেন। তিনি পিরোজপুর জেলার ভাণ্ডারিয়া উপজেলার ধাওয়া গ্রামের বাসিন্দা রুস্তম আলীর মেয়ে। অভিযুক্ত স্বামী সরোয়ার হোসেন বাউফল উপজেলার নদমুলা গ্রামের মোকসেদ আলীর ছেলে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চাকরির সুবাদে সালমা আক্তার ও তার স্বামী সরোয়ার হোসেন একমাত্র সন্তানকে নিয়ে উপজেলার চন্দ্রপাড়া গ্রামের মো. জসিম উদ্দিন বেপারীর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। দীর্ঘদিন ধরেই দাম্পত্য কলহ চলছিল। গত বুধবার বিকেলে তাদের মধ্যে তুমুল ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে সরোয়ার ঘরে থাকা ধারালো দা দিয়ে স্ত্রীকে গলায় কোপ দেন, এতে সালমা ঘটনাস্থলেই মারা যান।
হত্যাকাণ্ডের পর ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে সরোয়ার শিশুসন্তানকে নিয়ে পালিয়ে যান। পরে বিবেকের তাড়নায় গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তিনি থানায় গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন।