চাঁদপুরের মতলব উত্তরে মাদকসহ ৬ যুবক আটকের ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে টাকা দাবির অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভার বারোআনী গ্রামে। জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার বারেআনী গ্রামের একটি ভবন থেকে ১৮-২০ বছর বয়সি ৬ যুবককে মাদক সেবনের সময় আটক করেছে মতলব উত্তর থানা পুলিশ। পরে ৩৪ ধারায় তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়। তবে আটককৃতদের পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ আটক করে টাকা না দিলে মাদক ও কিশোর গ্যাং আইনে মামলা দেওয়ার হুমকি দেয়।
থানা পুলিশের এএসআই রবিউল ইসলাম ও এএসআই সাজেদুর রহমান জানায়, একটি কক্ষে বসে মাদক সেবনের সময় তারা হাতে-নাতে ধরা পড়ে এবং সেখান থেকে ১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। আটক যুবকরা হলেন ছেংগারচর পৌরসভা এলাকার আহাদ, জোনায়েদ ইসলাম জুয়েল, ফাহিম (১), জিহাদুল ইসলাম, ফাহিম (২) এবং আলবী রহমান আপন।
পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, আটক করার পর দুই পুলিশ থানায় ডেকে অভিভাবকদের ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে মাদক আইনে অথবা কিশোর গ্যাং হিসেবে মামলা দিয়ে চালান দেয়ার হুমকি দেয়া হয়। বাধ্য হয়ে তারা টাকা দিতে রাজি হলে পরে ৩৪ ধারায় মামলা দিয়ে গতকাল শুক্রবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে এএসআই রবিউল ইসলাম ও সাজেদুর রহমান বলেন, আমরা নিয়ম মেনেই অভিযান চালিয়ে ১ পিস ইয়াবাসহ তাদের আটক করেছি। বয়স যাচাই করে পরে অফিসার ইনচার্জের নির্দেশে ৩৪ ধারায় আদালতে প্রেরণ করা হয়।
এ বিষয়ে চাঁদপুর জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আব্দুর রকিব (পিপিএম) বলেন, যদি কেউ মাদকের সঙ্গে আটক হয়, তবে তাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দিতে হবে। ওসি আমাকে এ বিষয়ে কিছু জানাননি। অভিযোগের বিষয়টি আমি খতিয়ে দেখছি।
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
চাঁদপুরের মতলব উত্তরে মাদকসহ ৬ যুবক আটকের ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে টাকা দাবির অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভার বারোআনী গ্রামে। জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার বারেআনী গ্রামের একটি ভবন থেকে ১৮-২০ বছর বয়সি ৬ যুবককে মাদক সেবনের সময় আটক করেছে মতলব উত্তর থানা পুলিশ। পরে ৩৪ ধারায় তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়। তবে আটককৃতদের পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ আটক করে টাকা না দিলে মাদক ও কিশোর গ্যাং আইনে মামলা দেওয়ার হুমকি দেয়।
থানা পুলিশের এএসআই রবিউল ইসলাম ও এএসআই সাজেদুর রহমান জানায়, একটি কক্ষে বসে মাদক সেবনের সময় তারা হাতে-নাতে ধরা পড়ে এবং সেখান থেকে ১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। আটক যুবকরা হলেন ছেংগারচর পৌরসভা এলাকার আহাদ, জোনায়েদ ইসলাম জুয়েল, ফাহিম (১), জিহাদুল ইসলাম, ফাহিম (২) এবং আলবী রহমান আপন।
পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, আটক করার পর দুই পুলিশ থানায় ডেকে অভিভাবকদের ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে মাদক আইনে অথবা কিশোর গ্যাং হিসেবে মামলা দিয়ে চালান দেয়ার হুমকি দেয়া হয়। বাধ্য হয়ে তারা টাকা দিতে রাজি হলে পরে ৩৪ ধারায় মামলা দিয়ে গতকাল শুক্রবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে এএসআই রবিউল ইসলাম ও সাজেদুর রহমান বলেন, আমরা নিয়ম মেনেই অভিযান চালিয়ে ১ পিস ইয়াবাসহ তাদের আটক করেছি। বয়স যাচাই করে পরে অফিসার ইনচার্জের নির্দেশে ৩৪ ধারায় আদালতে প্রেরণ করা হয়।
এ বিষয়ে চাঁদপুর জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আব্দুর রকিব (পিপিএম) বলেন, যদি কেউ মাদকের সঙ্গে আটক হয়, তবে তাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দিতে হবে। ওসি আমাকে এ বিষয়ে কিছু জানাননি। অভিযোগের বিষয়টি আমি খতিয়ে দেখছি।