কক্সবাজারের রামু উপজেলার রশিদনগর এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালক ও একই পরিবারের চারজন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতা রেললাইন অবরোধ করে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনটি থামিয়ে রাখে।
শনিবার বেলা দেড়টার দিকে রশিদনগর ইউনিয়নের ধলিরছড়া রেলক্রসিংয়ে দুর্ঘটনাটি ঘটে। এরপর বেলা দুইটা থেকে বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত ওই স্থানে ট্রেন আটকে রাখে স্থানীয়রা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রশাসনের কর্মকর্তা, পুলিশ, বিজিবি, র্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে যান।
রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তৈয়বুর রহমান জানান, নিহতদের মধ্যে অটোরিকশার চালক হাবিব উল্লাহ (৫০), একই পরিবারের রেণু আরা (৪৫), তাঁর বোন আসমা আরা (১৩), এবং রেণু আরার দুই শিশু সন্তান আশেক উল্লাহ (৩) ও আতা উল্লাহ (দেড় বছর) রয়েছেন। ট্রেনের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহতদের চেহারা বিকৃত হয়ে গেছে বলে জানান তিনি। মরদেহগুলো কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রশিদনগর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবদুল মালেক জানান, কক্সবাজার রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনটি ধলিরছড়া রেলক্রসিং অতিক্রমকালে ভারুয়াখালী থেকে রামুমুখী একটি যাত্রীবাহী অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশাটি দূরে ছিটকে পড়ে এবং ঘটনাস্থলেই পাঁচজন নিহত হন। নিহত রেণু আরা তাঁর বোন ও সন্তানদের নিয়ে বাপের বাড়ি থেকে শ্বশুরবাড়ি ফিরছিলেন।
দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ জনতা সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনটি আটকে রেখে রেললাইনে উঠে চেকপোস্ট স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে।
কক্সবাজার জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) মো. জসীম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, আটকে থাকা ট্রেনের যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে এবং ট্রেনের সামনে জড়ো হওয়া জনতাকে সরানোর চেষ্টা চলছে।
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
কক্সবাজারের রামু উপজেলার রশিদনগর এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালক ও একই পরিবারের চারজন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতা রেললাইন অবরোধ করে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনটি থামিয়ে রাখে।
শনিবার বেলা দেড়টার দিকে রশিদনগর ইউনিয়নের ধলিরছড়া রেলক্রসিংয়ে দুর্ঘটনাটি ঘটে। এরপর বেলা দুইটা থেকে বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত ওই স্থানে ট্রেন আটকে রাখে স্থানীয়রা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রশাসনের কর্মকর্তা, পুলিশ, বিজিবি, র্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে যান।
রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তৈয়বুর রহমান জানান, নিহতদের মধ্যে অটোরিকশার চালক হাবিব উল্লাহ (৫০), একই পরিবারের রেণু আরা (৪৫), তাঁর বোন আসমা আরা (১৩), এবং রেণু আরার দুই শিশু সন্তান আশেক উল্লাহ (৩) ও আতা উল্লাহ (দেড় বছর) রয়েছেন। ট্রেনের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহতদের চেহারা বিকৃত হয়ে গেছে বলে জানান তিনি। মরদেহগুলো কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রশিদনগর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবদুল মালেক জানান, কক্সবাজার রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনটি ধলিরছড়া রেলক্রসিং অতিক্রমকালে ভারুয়াখালী থেকে রামুমুখী একটি যাত্রীবাহী অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশাটি দূরে ছিটকে পড়ে এবং ঘটনাস্থলেই পাঁচজন নিহত হন। নিহত রেণু আরা তাঁর বোন ও সন্তানদের নিয়ে বাপের বাড়ি থেকে শ্বশুরবাড়ি ফিরছিলেন।
দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ জনতা সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনটি আটকে রেখে রেললাইনে উঠে চেকপোস্ট স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে।
কক্সবাজার জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) মো. জসীম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, আটকে থাকা ট্রেনের যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে এবং ট্রেনের সামনে জড়ো হওয়া জনতাকে সরানোর চেষ্টা চলছে।