রংপুরের মিঠাপুকুরে বাক প্রতিবন্ধি এক নারীকে (৩২) অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। স্বজনদের অভিযোগ, মামলা করার ২ দিন পার হলেও ধর্ষককে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে দশটায় দিকে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার ইমাদপুর ইউনিয়নের ইমাদপুর পশ্চিম পাড়া (গয়েশপুর) গ্রামে।
পুলিশ ও স্বজনরা জানিয়েছে, বাক প্রতিবন্ধি ওই নারীকে বাড়িতে একা পেয়ে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করেছে নিপুল নামে এক যুবক। এ সময় বাক প্রতিবন্ধি নারী বাঁধা দেবার চেষ্টা করলে তাকে শারীরীক নির্যাতন করে আহত করা হয়েছে। ধর্ষক নিপুলের বাড়ি পাশ্ববর্তী ইমাদপুর গ্রামে তার বাবার নাম মৃত আবুল হোসেন ।
জানা যায়, ওই নারী একজন বাকপ্রতিবন্ধি। তিনি কথাবার্তা বলতে পারেননা। বিভিন্ন আকার ইঙ্গিতে পরিবারের লোকজনের সাথে নিজের কথাবার্তা বলেন। ঘটনার সময় তার স্বামী রফিকুল ইসলাম, পাশ্ববর্তী পীরগজ্ঞ উপজেলায় কাঠ মিস্ত্রির কাজ করতে গিয়েছিলেন। তার স্বামী না থাকায় ওই নারী বাড়িতে একা থাকতেন। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে নিফুল মিয়া বাড়িতে প্রবেশ করে প্রতিবিন্ধি নারীকে জোর করে ঘরের ভিতর নিয়ে ধর্ষণ করে নিফুল মিয়া। পরে ওই নারীর আত্মচিৎকারে আশে পার্শ্বের লোকজন এগিয়ে এলে নিফুল মিয়া হত্যা করার হুমকি দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে ধর্ষিতার স্বজনরা তার স্বামী রফিকুল ইসলামকে খবর দিলে তিনি বাসায় ফিরে এলে এলাকাবাসী ও স্বজনরা পুরো বিষয়টি তাকে জানায়। বাড়িতে আসার পর স্বজনদের সাথে কথা বলে তিনি নিশ্চিত হন তার বাড়ি সংলগ্ন খামারের মালিক প্রতিবেশী নিফুল মিয়া তার স্ত্রীকে ধর্ষণ করেছে।
এ বিষয়ে মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান, ধর্ষণের শিকার নারীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার রাতেই মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
রংপুরের মিঠাপুকুরে বাক প্রতিবন্ধি এক নারীকে (৩২) অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। স্বজনদের অভিযোগ, মামলা করার ২ দিন পার হলেও ধর্ষককে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে দশটায় দিকে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার ইমাদপুর ইউনিয়নের ইমাদপুর পশ্চিম পাড়া (গয়েশপুর) গ্রামে।
পুলিশ ও স্বজনরা জানিয়েছে, বাক প্রতিবন্ধি ওই নারীকে বাড়িতে একা পেয়ে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করেছে নিপুল নামে এক যুবক। এ সময় বাক প্রতিবন্ধি নারী বাঁধা দেবার চেষ্টা করলে তাকে শারীরীক নির্যাতন করে আহত করা হয়েছে। ধর্ষক নিপুলের বাড়ি পাশ্ববর্তী ইমাদপুর গ্রামে তার বাবার নাম মৃত আবুল হোসেন ।
জানা যায়, ওই নারী একজন বাকপ্রতিবন্ধি। তিনি কথাবার্তা বলতে পারেননা। বিভিন্ন আকার ইঙ্গিতে পরিবারের লোকজনের সাথে নিজের কথাবার্তা বলেন। ঘটনার সময় তার স্বামী রফিকুল ইসলাম, পাশ্ববর্তী পীরগজ্ঞ উপজেলায় কাঠ মিস্ত্রির কাজ করতে গিয়েছিলেন। তার স্বামী না থাকায় ওই নারী বাড়িতে একা থাকতেন। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে নিফুল মিয়া বাড়িতে প্রবেশ করে প্রতিবিন্ধি নারীকে জোর করে ঘরের ভিতর নিয়ে ধর্ষণ করে নিফুল মিয়া। পরে ওই নারীর আত্মচিৎকারে আশে পার্শ্বের লোকজন এগিয়ে এলে নিফুল মিয়া হত্যা করার হুমকি দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে ধর্ষিতার স্বজনরা তার স্বামী রফিকুল ইসলামকে খবর দিলে তিনি বাসায় ফিরে এলে এলাকাবাসী ও স্বজনরা পুরো বিষয়টি তাকে জানায়। বাড়িতে আসার পর স্বজনদের সাথে কথা বলে তিনি নিশ্চিত হন তার বাড়ি সংলগ্ন খামারের মালিক প্রতিবেশী নিফুল মিয়া তার স্ত্রীকে ধর্ষণ করেছে।
এ বিষয়ে মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান, ধর্ষণের শিকার নারীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার রাতেই মামলা দায়ের করা হয়েছে।