যশোরের বেনাপোল চেকপোস্ট এলাকার একটি দোকানে দুর্ধষ চুরির ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মূল চোরকে গ্রেপ্তার করেছে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি হলেন সাজু, শার্শা উপজেলার রামপুর গ্রামের মমতাজ রহমানের ছেলে। গতকাল শনিবার রাতে শার্শার একটি মাছের ঘেরে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তার কয়েকজন সহযোগী পালিয়ে যায়।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল মিয়া জানান, শুক্রবার রাতে চেকপোস্ট সংলগ্ন সাদিপুর রোডের ব্যবসায়ী আক্তার হোসেনের ফ্লেক্সিলোডের দোকানে তালা ভেঙে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও একটি মোবাইল ফোন চুরি হয়। ঘটনাটি জানিয়ে ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আজিজুল হক ও ভুক্তভোগী দোকান মালিক থানায় অভিযোগ করেন।
ওসি রাসেল মিয়া বলেন, আমরা সিসিটিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ ও চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন ট্র্যাক করে অভিযুক্তের অবস্থান শনাক্ত করি। পরে একটি জনবসতিহীন মাঠের মধ্যে মাছের ঘেরে অভিযান চালিয়ে সাজুকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, অভিযানে চোরদের আস্তানা থেকে চুরির কাজে ব্যবহৃত হাতুড়ি, রড, রেঞ্জ, চাকুসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর সাজু স্বীকার করে, চুরি করা টাকা তার সহযোগী রুবেলের কাছে রয়েছে, যিনি বর্তমানে পলাতক। তাকে গ্রেপ্তার করা গেলে টাকা উদ্ধার সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন ওসি।
বন্দর চেকপোস্ট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আজিজুল হক বলেন, চুরির খবর জানার পর আমরা সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে যাই এবং পুলিশকে অবহিত করি। পুলিশ অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে অভিযান চালিয়ে মূল আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে, যা প্রশংসনীয়।
রোববার, ০৩ আগস্ট ২০২৫
যশোরের বেনাপোল চেকপোস্ট এলাকার একটি দোকানে দুর্ধষ চুরির ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মূল চোরকে গ্রেপ্তার করেছে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি হলেন সাজু, শার্শা উপজেলার রামপুর গ্রামের মমতাজ রহমানের ছেলে। গতকাল শনিবার রাতে শার্শার একটি মাছের ঘেরে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তার কয়েকজন সহযোগী পালিয়ে যায়।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল মিয়া জানান, শুক্রবার রাতে চেকপোস্ট সংলগ্ন সাদিপুর রোডের ব্যবসায়ী আক্তার হোসেনের ফ্লেক্সিলোডের দোকানে তালা ভেঙে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও একটি মোবাইল ফোন চুরি হয়। ঘটনাটি জানিয়ে ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আজিজুল হক ও ভুক্তভোগী দোকান মালিক থানায় অভিযোগ করেন।
ওসি রাসেল মিয়া বলেন, আমরা সিসিটিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ ও চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন ট্র্যাক করে অভিযুক্তের অবস্থান শনাক্ত করি। পরে একটি জনবসতিহীন মাঠের মধ্যে মাছের ঘেরে অভিযান চালিয়ে সাজুকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, অভিযানে চোরদের আস্তানা থেকে চুরির কাজে ব্যবহৃত হাতুড়ি, রড, রেঞ্জ, চাকুসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর সাজু স্বীকার করে, চুরি করা টাকা তার সহযোগী রুবেলের কাছে রয়েছে, যিনি বর্তমানে পলাতক। তাকে গ্রেপ্তার করা গেলে টাকা উদ্ধার সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন ওসি।
বন্দর চেকপোস্ট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আজিজুল হক বলেন, চুরির খবর জানার পর আমরা সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে যাই এবং পুলিশকে অবহিত করি। পুলিশ অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে অভিযান চালিয়ে মূল আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে, যা প্রশংসনীয়।