রাপুরে অবৈধভাবে মেঘনা নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে ১০টি ড্রেজার মেশিন জব্দ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। রোববার (০৩-০৮-২০২৫) উপজেলার ৮নং দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়নের মেঘনা নদীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিগার সুলতানার।
এ এদিকে গতকাল শনিবার দৈনিক সংবাদে ড্রেজারের গর্জনে ঘুম ভাঙে রায়পুরবাসির শিরোনামে একটি সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপরেই বিষয়টি নজরে আসে উপজেলা প্রশাসনে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, মেঘনা নদীতে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে একটি তথ্যবহুল সংবাদ প্রচারিত হয় দৈনিক সংবাদে। এমন সংবাদে মেঘনা নদী থেকে বালু উত্তোলনের সময় ১০ ড্রেজার মেশিন জব্দ করা হয়। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় ড্রেজারের মালিক ও শ্রমিক। পরে জব্দ করা ড্রেজার মেশিন স্থানীয় জনপ্রতিনিধির জিম্মায় রাখা হয়। পাশাপাশি ড্রেজার মেশিনের ব্যবহৃত পাইপগুলো নষ্ট করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও রায়পুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিগার সুলতানা জানান, নদ-নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে। এ কাজের সঙ্গে জড়িত সবাইকে আনা হবে আইনের আওতায়।
রোববার, ০৩ আগস্ট ২০২৫
রাপুরে অবৈধভাবে মেঘনা নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে ১০টি ড্রেজার মেশিন জব্দ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। রোববার (০৩-০৮-২০২৫) উপজেলার ৮নং দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়নের মেঘনা নদীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিগার সুলতানার।
এ এদিকে গতকাল শনিবার দৈনিক সংবাদে ড্রেজারের গর্জনে ঘুম ভাঙে রায়পুরবাসির শিরোনামে একটি সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপরেই বিষয়টি নজরে আসে উপজেলা প্রশাসনে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, মেঘনা নদীতে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে একটি তথ্যবহুল সংবাদ প্রচারিত হয় দৈনিক সংবাদে। এমন সংবাদে মেঘনা নদী থেকে বালু উত্তোলনের সময় ১০ ড্রেজার মেশিন জব্দ করা হয়। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় ড্রেজারের মালিক ও শ্রমিক। পরে জব্দ করা ড্রেজার মেশিন স্থানীয় জনপ্রতিনিধির জিম্মায় রাখা হয়। পাশাপাশি ড্রেজার মেশিনের ব্যবহৃত পাইপগুলো নষ্ট করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও রায়পুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিগার সুলতানা জানান, নদ-নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে। এ কাজের সঙ্গে জড়িত সবাইকে আনা হবে আইনের আওতায়।