ভৈরবে এখন কেবল রাতে নয়, দিনেদুপুরেই জনস্মুখে ঘটছে অহরহ ছিনতাইয়ের ঘটনা। এতে ভৈরববাসীর মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক। ঘর থেকে বের হতেই ভয় থাকে ভৈরবের সাধারণ মানুষসহ ভৈরবে আসা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। গত শনিবার পৌনে ৬টায় জনসম্মুখে ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে ঢাকায় চিকিৎসা নিতে যাওয়া একটি পরিবার। অসুস্থ বাবাকে চিকিৎসা দিতে সকাল ৬টায় ঢাকাগামী তিতাস ট্রেনে যেতে পৌর কবরস্থান এর সামনে ছিনতাই কবলে পড়ে পরিবারটি। এ সময় তাদের আহত করে সর্বস্ব লুট করে নিয়ে যায় ছয় সদস্যের ছিনতাই চক্র।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীরা হলো- ভৈরবপুর দক্ষিণপাড়ার আমির খান, নাদিরা খান ও তাদের ছেলে ফারদিন খান। ছিনতাইকারীরা তাদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে তাদের সঙ্গে থাকা চিকিৎসার টাকা, স্বর্ণালংকার ও প্রত্যেকের মোবাইল সেট ছিনিয়ে নেয়। খবর পেয়ে দুপুরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে এসআই ফরিদুজ্জামান অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ফারদিন খান বলেন, এ দিকে ঘটনার পরপরই থানায় অভিযোগ নিয়ে গেলে পুলিশের পক্ষ থেকে আমাকে কোনো সহযোগিতাতো করেনি বরং উল্টো পুলিশ আমাকে বলে ছিনতাইকারীদের আমি কেন আটক করিনি।
বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ দুপুর ১টায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় সাংবাদিকরা ছিনতাইয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তারা কোনো কথা না বলেই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
জানা যায়, ভৈরবে প্রতিদিন কোন না কোন এলাকায় ছিনতাই, চুরি ও ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। গত ১৮ জুলাই শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে উপজেলার পানাউল্লারচর কুড়ার মিলসংলগ্ন এলাকায় ছিনতাইকারীরা ছুরিকাঘাত করে আহত করে এক মোটরসাইকেল আরোহী তিন পথচারীর সর্বস্ব লুটে নেয়। এ ছাড়া ২৩ জুলাই বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বাবুল মিয়া নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ১২ হাজার ৪ টাকা ও একটি মোবাইল ছিনিয়ে নেয় ও তাদেরকে মারধোর করে। ৩০ জুলাই বুধবার শহরের বাসস্ট্যান্ড রফিকুল ইসলাম মহিলা কলেজ রোড এলাকায় দুই নারী যাত্রীর কাছ থেকে কৌশলে চেইন নিয়ে গিলে ফেলার চেষ্টার সময় আটক হয় নারী ছিনতাই চক্রের দুই সদস্য।
একই দিনে বিকেল ৩টায় রেলওয়ে স্টেশনের ওভারব্রিজের ওপর ছিনতাইকালে দুই ছিনতাইকারীকে আটক করে রেলওয়ে থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
২১ জুলাই সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টায় পৌর শহরের চণ্ডিবের পাগলা বাড়ির সামনে ছিনতাইকারীরা এক ব্যক্তিকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার সময় অটোরিকশা থেকে তিন ছিনতাইকারীকে আটক করে স্থানীয় জনতা।
এদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভৈরব উপজেলা ও পৌর শহরের চিহ্নিত ৫০ থেকে ৬০টি পয়েন্টে চলছে নিয়মিত ছিনতাই ও ডাকাতির এত ঘটনা। পুলিশ বলছে টহল জোরদার করা হয়েছে। তবে শহর ফাঁড়িতে জনবল কম থাকায় কিছুটা হিমশিম খেতে হচ্ছে।
চুরি ছিনতাই এখন নিত্যদিনের ঘটনা। ছিনতাই হওয়া উল্লেখযোগ্য স্পটগুলোর মধ্যে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড়, সিঙ্গার শো-রুমের সামনে, ভৈরব পৌর বাস টার্মিনাল সংলগ্ন, মেঘনা নদীর সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতুর নাটালের মোড়, পৌর শহরের রফিকুল ইসলাম মহিলা কলেজ সংলগ্ন, ভৈরবপুর গাছতলাঘাট ব্রিজসংলগ্ন, ভৈরবপুর মনমরা ব্রিজ, ভৈরবপুর দক্ষিণ পাড়া, নিউ টাউন রোড, লক্ষ্মীপুর জলপরিসংলগ্ন, লক্ষ্মীপুর মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের সামনে, জগন্নাথপুর রেলস্টেশন রোড, জগন্নাথপুর ময়না বাজার রোড, চণ্ডিবের চিরা মিলের সামনে, চণ্ডিবের কামাল সরকারের বাড়ির ব্রিজ সংলগ্ন ফার্মের সামনে, কালিপুর রামশংকরপুর ব্রিজে, আমলাপাড়া সিঁড়ির নিচে প্রতিদিন ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে।
এ ছাড়া উল্লেখযোগ্য ছিনতাইয়ের স্পটগুলোর মধ্যে রয়েছে ভৈরবের প্রধান সড়ক বঙ্গবন্ধু সরণির এমপি পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে, নদী বাংলা সেন্টার পয়েন্টের সামনে, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের বাড়ির সামনে, ভৈরব বাজার দ্বীন ইসলাম মিয়ার ট্রান্সপোর্টের সামনে ও আইস কোম্পানির মোড়।
ভৈরব-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক সড়কের ভৈরব সরকারি হাজী আসমত কলেজের সামনে, শম্ভুপুর কবরস্থান, পানাউল্লারচর কুড়ার মিলের সামনে, মোল্লা ফিলিং স্টেশনের সামনে, গাজিরটেক ব্রিজে, কালিকাপ্রসাদ সজীব মিয়ার ইট ভাটার সামনে, উপজেলার জামালপুর ব্রিজসংলগ্ন কবরস্থানের সামনে ছিনতাইয়ের খবর পাওয়া যায়। এদিকে ভৈরব পৌর শহরের রেলস্টেশন রোডের পলাশ সিনেমা হলের মোড়, পৌর কবরস্থানের সামনে, রেল স্টেশন সংলগ্ন ভুট্টু মিয়ার পুকুর পাড়, পৌর শহরের ভৈরব বাজার আশুগঞ্জ নৌকা ঘাট, ছবিঘর শপিং কমপ্লেক্স রোডে ছিনতাইয়ের এত ঘটনা ঘটছে।
অন্যদিকে সন্ধ্যা হতেই ভৈরব সদরের সঙ্গে গজারিয়া, মানিকদী ও জামালপুরগামী মানুষদের চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ রাস্তা দিয়ে ছোট ছোট যানবাহন অনেক দিন ধরেই সন্ধ্যার পর বন্ধ রয়েছে। মাদক সেবনকারী, সন্ত্রাসী, কিশোর গ্যাং সদস্যরা এসব ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্র জানায়।
এ সময় স্থানীয়রা আরও বলেন, সারা দেশে এখন অস্থিতিশীল পরিস্থিতি চলছে। দিন দিন প্রশাসনের চরম অবনতি হয়েছে- যার ধারাবাহিকতায় সারা দেশে ধর্ষণ, চুরি, ছিনতাই, খুন ও রাহাজানি বেড়েছে। ভৈরবেও থেমে নেই ধর্ষণ, চুরি, ছিনতাই। এ সময় স্থানীয়রা ভৈরবে চুরি ছিনতাইয়ের বিষয়ে স্থায়ী সমাধানের দাবি জানান।
এ বিষয়ে ভৈরব থানা অফিসার ইনচার্জ ওসি খন্দকার ফুহাদ রুহানি বলেন, ভৈরবের চুরি ছিনতাই বেড়েছে। তবে প্রতিদিনই ছিনতাইকারী ধরে জেল হাজতে প্রেরণ করা হচ্ছে। তাতেও কোনো লাভ হচ্ছে না সহজেই তারা জামিনে বেরিয়ে আসে। ভৈরব থানা পুলিশ ভৈরবে চুরি ছিনতাই প্রতিরোধে বদ্ধ পরিকর। চুর ছিনতাইকারী ধরতে নিয়মিত পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রোববার, ০৩ আগস্ট ২০২৫
ভৈরবে এখন কেবল রাতে নয়, দিনেদুপুরেই জনস্মুখে ঘটছে অহরহ ছিনতাইয়ের ঘটনা। এতে ভৈরববাসীর মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক। ঘর থেকে বের হতেই ভয় থাকে ভৈরবের সাধারণ মানুষসহ ভৈরবে আসা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। গত শনিবার পৌনে ৬টায় জনসম্মুখে ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে ঢাকায় চিকিৎসা নিতে যাওয়া একটি পরিবার। অসুস্থ বাবাকে চিকিৎসা দিতে সকাল ৬টায় ঢাকাগামী তিতাস ট্রেনে যেতে পৌর কবরস্থান এর সামনে ছিনতাই কবলে পড়ে পরিবারটি। এ সময় তাদের আহত করে সর্বস্ব লুট করে নিয়ে যায় ছয় সদস্যের ছিনতাই চক্র।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীরা হলো- ভৈরবপুর দক্ষিণপাড়ার আমির খান, নাদিরা খান ও তাদের ছেলে ফারদিন খান। ছিনতাইকারীরা তাদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে তাদের সঙ্গে থাকা চিকিৎসার টাকা, স্বর্ণালংকার ও প্রত্যেকের মোবাইল সেট ছিনিয়ে নেয়। খবর পেয়ে দুপুরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে এসআই ফরিদুজ্জামান অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ফারদিন খান বলেন, এ দিকে ঘটনার পরপরই থানায় অভিযোগ নিয়ে গেলে পুলিশের পক্ষ থেকে আমাকে কোনো সহযোগিতাতো করেনি বরং উল্টো পুলিশ আমাকে বলে ছিনতাইকারীদের আমি কেন আটক করিনি।
বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ দুপুর ১টায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় সাংবাদিকরা ছিনতাইয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তারা কোনো কথা না বলেই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
জানা যায়, ভৈরবে প্রতিদিন কোন না কোন এলাকায় ছিনতাই, চুরি ও ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। গত ১৮ জুলাই শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে উপজেলার পানাউল্লারচর কুড়ার মিলসংলগ্ন এলাকায় ছিনতাইকারীরা ছুরিকাঘাত করে আহত করে এক মোটরসাইকেল আরোহী তিন পথচারীর সর্বস্ব লুটে নেয়। এ ছাড়া ২৩ জুলাই বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বাবুল মিয়া নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ১২ হাজার ৪ টাকা ও একটি মোবাইল ছিনিয়ে নেয় ও তাদেরকে মারধোর করে। ৩০ জুলাই বুধবার শহরের বাসস্ট্যান্ড রফিকুল ইসলাম মহিলা কলেজ রোড এলাকায় দুই নারী যাত্রীর কাছ থেকে কৌশলে চেইন নিয়ে গিলে ফেলার চেষ্টার সময় আটক হয় নারী ছিনতাই চক্রের দুই সদস্য।
একই দিনে বিকেল ৩টায় রেলওয়ে স্টেশনের ওভারব্রিজের ওপর ছিনতাইকালে দুই ছিনতাইকারীকে আটক করে রেলওয়ে থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
২১ জুলাই সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টায় পৌর শহরের চণ্ডিবের পাগলা বাড়ির সামনে ছিনতাইকারীরা এক ব্যক্তিকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার সময় অটোরিকশা থেকে তিন ছিনতাইকারীকে আটক করে স্থানীয় জনতা।
এদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভৈরব উপজেলা ও পৌর শহরের চিহ্নিত ৫০ থেকে ৬০টি পয়েন্টে চলছে নিয়মিত ছিনতাই ও ডাকাতির এত ঘটনা। পুলিশ বলছে টহল জোরদার করা হয়েছে। তবে শহর ফাঁড়িতে জনবল কম থাকায় কিছুটা হিমশিম খেতে হচ্ছে।
চুরি ছিনতাই এখন নিত্যদিনের ঘটনা। ছিনতাই হওয়া উল্লেখযোগ্য স্পটগুলোর মধ্যে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড়, সিঙ্গার শো-রুমের সামনে, ভৈরব পৌর বাস টার্মিনাল সংলগ্ন, মেঘনা নদীর সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতুর নাটালের মোড়, পৌর শহরের রফিকুল ইসলাম মহিলা কলেজ সংলগ্ন, ভৈরবপুর গাছতলাঘাট ব্রিজসংলগ্ন, ভৈরবপুর মনমরা ব্রিজ, ভৈরবপুর দক্ষিণ পাড়া, নিউ টাউন রোড, লক্ষ্মীপুর জলপরিসংলগ্ন, লক্ষ্মীপুর মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের সামনে, জগন্নাথপুর রেলস্টেশন রোড, জগন্নাথপুর ময়না বাজার রোড, চণ্ডিবের চিরা মিলের সামনে, চণ্ডিবের কামাল সরকারের বাড়ির ব্রিজ সংলগ্ন ফার্মের সামনে, কালিপুর রামশংকরপুর ব্রিজে, আমলাপাড়া সিঁড়ির নিচে প্রতিদিন ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে।
এ ছাড়া উল্লেখযোগ্য ছিনতাইয়ের স্পটগুলোর মধ্যে রয়েছে ভৈরবের প্রধান সড়ক বঙ্গবন্ধু সরণির এমপি পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে, নদী বাংলা সেন্টার পয়েন্টের সামনে, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের বাড়ির সামনে, ভৈরব বাজার দ্বীন ইসলাম মিয়ার ট্রান্সপোর্টের সামনে ও আইস কোম্পানির মোড়।
ভৈরব-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক সড়কের ভৈরব সরকারি হাজী আসমত কলেজের সামনে, শম্ভুপুর কবরস্থান, পানাউল্লারচর কুড়ার মিলের সামনে, মোল্লা ফিলিং স্টেশনের সামনে, গাজিরটেক ব্রিজে, কালিকাপ্রসাদ সজীব মিয়ার ইট ভাটার সামনে, উপজেলার জামালপুর ব্রিজসংলগ্ন কবরস্থানের সামনে ছিনতাইয়ের খবর পাওয়া যায়। এদিকে ভৈরব পৌর শহরের রেলস্টেশন রোডের পলাশ সিনেমা হলের মোড়, পৌর কবরস্থানের সামনে, রেল স্টেশন সংলগ্ন ভুট্টু মিয়ার পুকুর পাড়, পৌর শহরের ভৈরব বাজার আশুগঞ্জ নৌকা ঘাট, ছবিঘর শপিং কমপ্লেক্স রোডে ছিনতাইয়ের এত ঘটনা ঘটছে।
অন্যদিকে সন্ধ্যা হতেই ভৈরব সদরের সঙ্গে গজারিয়া, মানিকদী ও জামালপুরগামী মানুষদের চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ রাস্তা দিয়ে ছোট ছোট যানবাহন অনেক দিন ধরেই সন্ধ্যার পর বন্ধ রয়েছে। মাদক সেবনকারী, সন্ত্রাসী, কিশোর গ্যাং সদস্যরা এসব ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্র জানায়।
এ সময় স্থানীয়রা আরও বলেন, সারা দেশে এখন অস্থিতিশীল পরিস্থিতি চলছে। দিন দিন প্রশাসনের চরম অবনতি হয়েছে- যার ধারাবাহিকতায় সারা দেশে ধর্ষণ, চুরি, ছিনতাই, খুন ও রাহাজানি বেড়েছে। ভৈরবেও থেমে নেই ধর্ষণ, চুরি, ছিনতাই। এ সময় স্থানীয়রা ভৈরবে চুরি ছিনতাইয়ের বিষয়ে স্থায়ী সমাধানের দাবি জানান।
এ বিষয়ে ভৈরব থানা অফিসার ইনচার্জ ওসি খন্দকার ফুহাদ রুহানি বলেন, ভৈরবের চুরি ছিনতাই বেড়েছে। তবে প্রতিদিনই ছিনতাইকারী ধরে জেল হাজতে প্রেরণ করা হচ্ছে। তাতেও কোনো লাভ হচ্ছে না সহজেই তারা জামিনে বেরিয়ে আসে। ভৈরব থানা পুলিশ ভৈরবে চুরি ছিনতাই প্রতিরোধে বদ্ধ পরিকর। চুর ছিনতাইকারী ধরতে নিয়মিত পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।