কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের মসলেমপুর গ্রামে স্বামীর সামনে স্ত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটে গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে।
ভুক্তভোগী নারী (২৬) পেশায় একজন হোটেলকর্মী। বারো মাইল এলাকার একটি হোটেলে কাজ শেষে স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে ভ্যানে করে বাড়ি ফেরার পথে মসলেমপুর এলাকায় তাদের গতিরোধ করে একদল লোক। এরপর স্বামীকে মারধর করে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে তারা।
ঘটনার পর এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দিলে তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন পাঁচজনকে আটক করে ভেড়ামারা থানা পুলিশ।
আটককৃতরা কালু প্রামানিক (৪৬), মুর্শিদ শেখ (৪৫), টিটু ওরফে টিপু মন্ডল (৪২), এজাজুল (৪২), রুবেল আলী (২৪)।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটকদের মধ্যে তিনজন ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।
ঘটনার পরপরই ভুক্তভোগী নারী ও তার স্বামীকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেও তাদের রাতভর
অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। সাংবাদিকরা কথা বলতে চাইলে ভেড়ামারা থানার ওসি আব্দুর রব তালুকদার তাদের বাধা দেন।
অভিযোগ রয়েছে, ওই নারীকে রাতেই থানায় আনা হলেও পরদিন সকাল ৯টা পর্যন্ত থানাতেই অবস্থান করতে হয়। অথচ তাকে চিকিৎসার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতালে পাঠানো হয়নি।
এ ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, “ঘটনার তদন্ত চলছে। মামলার প্রক্রিয়া শেষে ভুক্তভোগীকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হবে।”
রোববার, ০৩ আগস্ট ২০২৫
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের মসলেমপুর গ্রামে স্বামীর সামনে স্ত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটে গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে।
ভুক্তভোগী নারী (২৬) পেশায় একজন হোটেলকর্মী। বারো মাইল এলাকার একটি হোটেলে কাজ শেষে স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে ভ্যানে করে বাড়ি ফেরার পথে মসলেমপুর এলাকায় তাদের গতিরোধ করে একদল লোক। এরপর স্বামীকে মারধর করে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে তারা।
ঘটনার পর এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দিলে তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন পাঁচজনকে আটক করে ভেড়ামারা থানা পুলিশ।
আটককৃতরা কালু প্রামানিক (৪৬), মুর্শিদ শেখ (৪৫), টিটু ওরফে টিপু মন্ডল (৪২), এজাজুল (৪২), রুবেল আলী (২৪)।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটকদের মধ্যে তিনজন ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।
ঘটনার পরপরই ভুক্তভোগী নারী ও তার স্বামীকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেও তাদের রাতভর
অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। সাংবাদিকরা কথা বলতে চাইলে ভেড়ামারা থানার ওসি আব্দুর রব তালুকদার তাদের বাধা দেন।
অভিযোগ রয়েছে, ওই নারীকে রাতেই থানায় আনা হলেও পরদিন সকাল ৯টা পর্যন্ত থানাতেই অবস্থান করতে হয়। অথচ তাকে চিকিৎসার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতালে পাঠানো হয়নি।
এ ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, “ঘটনার তদন্ত চলছে। মামলার প্রক্রিয়া শেষে ভুক্তভোগীকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হবে।”