নেত্রকোণার দুর্গাপুরে ৫০ শয্যা সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যাম্বুলেন্স আছে ১টি তা আবার ড্রাইভার নেই। মাত্র ৪ জন ডাক্তার দিয়ে প্রায় ৭ লাখ মানুষের চলছে স্বাস্থ্য সেবা। গতকাল সোমবার কমপ্লেক্সটি পরিদর্শন করে এমনটি জানা গেছে। স্বচখে দেখা গেছে রোগীদের সিট না থাকায় ফ্লোর, বারান্দা এবং সিড়িতে তারা চাঁদর বিছিয়ে মহিলা-পুরুষ এমনটি শিশু রোগীরাও সেবা নিচ্ছে।
স্বাস্থ্য প্রশাসক ডা. মো. রাফিউল ইসলাম তালুকদার সংবাদকে জানান, তিনি এখানে যোগদান করার পর থেকেই কমপ্লেক্সের সমস্যাগুলি চিহ্নিত করে বহুবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন। এখানে দৈনিক বহির্বিভাগে রোগী সংখ্যা প্রায় ৬৫০ থেকে ৭শ। ৫০ শয্যা হাসপাতালে দৈনিক রোগী থাকে প্রায় ১শ এর ওপরে। কর্মরত নার্সের সংখ্যাও কম। এই উপজেলার সীমারেখার বাইরে থেকে আরও লক্ষাধীক লোক আসে এখানে সেবা নিতে। জনবলের অভাবে কমপ্লেক্সটির সুযোগ সুবিধা জনগণ পাচ্ছে না। ডাক্তার ও রোগীদের জন্য রয়েছে উন্নত কক্ষ, এসি করা কক্ষে জেনারেটরসহ রয়েছে ২টি অটি রুম, ডেন্টাল, জুনিয়র কনসালটেন্ট, এক্সরে, গাইনি কক্ষ, সার্জারি কক্ষ, মেডিসিন, অ্যানেসথিসিয়া কক্ষসহ উন্নতমানের চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, নব্য নিয়োগকৃত ডাক্তারদের অনুপস্থিতির কারণে মূল্যবান যন্ত্রপাতি ও আসবাবপত্র যথাযথভাবে ব্যবহার হচ্ছে না।
সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫
নেত্রকোণার দুর্গাপুরে ৫০ শয্যা সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যাম্বুলেন্স আছে ১টি তা আবার ড্রাইভার নেই। মাত্র ৪ জন ডাক্তার দিয়ে প্রায় ৭ লাখ মানুষের চলছে স্বাস্থ্য সেবা। গতকাল সোমবার কমপ্লেক্সটি পরিদর্শন করে এমনটি জানা গেছে। স্বচখে দেখা গেছে রোগীদের সিট না থাকায় ফ্লোর, বারান্দা এবং সিড়িতে তারা চাঁদর বিছিয়ে মহিলা-পুরুষ এমনটি শিশু রোগীরাও সেবা নিচ্ছে।
স্বাস্থ্য প্রশাসক ডা. মো. রাফিউল ইসলাম তালুকদার সংবাদকে জানান, তিনি এখানে যোগদান করার পর থেকেই কমপ্লেক্সের সমস্যাগুলি চিহ্নিত করে বহুবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন। এখানে দৈনিক বহির্বিভাগে রোগী সংখ্যা প্রায় ৬৫০ থেকে ৭শ। ৫০ শয্যা হাসপাতালে দৈনিক রোগী থাকে প্রায় ১শ এর ওপরে। কর্মরত নার্সের সংখ্যাও কম। এই উপজেলার সীমারেখার বাইরে থেকে আরও লক্ষাধীক লোক আসে এখানে সেবা নিতে। জনবলের অভাবে কমপ্লেক্সটির সুযোগ সুবিধা জনগণ পাচ্ছে না। ডাক্তার ও রোগীদের জন্য রয়েছে উন্নত কক্ষ, এসি করা কক্ষে জেনারেটরসহ রয়েছে ২টি অটি রুম, ডেন্টাল, জুনিয়র কনসালটেন্ট, এক্সরে, গাইনি কক্ষ, সার্জারি কক্ষ, মেডিসিন, অ্যানেসথিসিয়া কক্ষসহ উন্নতমানের চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, নব্য নিয়োগকৃত ডাক্তারদের অনুপস্থিতির কারণে মূল্যবান যন্ত্রপাতি ও আসবাবপত্র যথাযথভাবে ব্যবহার হচ্ছে না।