‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় আসার উদ্দেশ্যে বরাদ্দ করা বিশেষ ট্রেন পছন্দ না হওয়ায় রাজশাহীতে রেলপথ অবরোধ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। এতে প্রায় এক ঘণ্টা রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ ছিল।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, রাজশাহী থেকে ঢাকায় যাওয়ার জন্য ৫৪৮ আসনের একটি বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়, যার জন্য ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৯১ টাকা ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছিল। ট্রেনটি সকাল ৭টা ২০ মিনিটে রাজশাহী স্টেশন থেকে ছাড়ার কথা ছিল এবং পথে বিভিন্ন স্টেশন থেকে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ উঠানোর পরিকল্পনা ছিল।
সকালে ২০০-২৫০ জন যাত্রী স্টেশনে উপস্থিত হলেও, তাদের একাংশ ট্রেনের মান নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তারা ট্রেনটিকে পুরনো ও চলাচলের অযোগ্য দাবি করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় অনেকেই রেললাইনের ওপর বসে ও শুয়ে পড়েন।
এই অবরোধের কারণে ঢাকাগামী সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনও আটকে পড়ে, যার ছাড়ার সময় ছিল সকাল ৭টা ৪০ মিনিট।
এদিকে অনেক যাত্রী বরাদ্দ পাওয়া বিশেষ ট্রেনে উঠে পড়লে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডা হয়। পরে রেল কর্তৃপক্ষ সিল্কসিটি এক্সপ্রেসে একটি বিশেষ বগি যুক্ত করে অবরোধকারীদের ঢাকায় পাঠানোর ব্যবস্থা করে।
রাজশাহী স্টেশন সুপার শহিদুল ইসলাম জানান, “ব্লকেডের কারণে সরকারি বিশেষ ট্রেনটি ৪০ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে। একইভাবে, সিল্কসিটি এক্সপ্রেসও অতিরিক্ত বগি যুক্ত করার পর প্রায় ৪০ মিনিট দেরিতে যাত্রা শুরু করে।”
মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫
‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় আসার উদ্দেশ্যে বরাদ্দ করা বিশেষ ট্রেন পছন্দ না হওয়ায় রাজশাহীতে রেলপথ অবরোধ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। এতে প্রায় এক ঘণ্টা রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ ছিল।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, রাজশাহী থেকে ঢাকায় যাওয়ার জন্য ৫৪৮ আসনের একটি বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়, যার জন্য ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৯১ টাকা ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছিল। ট্রেনটি সকাল ৭টা ২০ মিনিটে রাজশাহী স্টেশন থেকে ছাড়ার কথা ছিল এবং পথে বিভিন্ন স্টেশন থেকে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ উঠানোর পরিকল্পনা ছিল।
সকালে ২০০-২৫০ জন যাত্রী স্টেশনে উপস্থিত হলেও, তাদের একাংশ ট্রেনের মান নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তারা ট্রেনটিকে পুরনো ও চলাচলের অযোগ্য দাবি করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় অনেকেই রেললাইনের ওপর বসে ও শুয়ে পড়েন।
এই অবরোধের কারণে ঢাকাগামী সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনও আটকে পড়ে, যার ছাড়ার সময় ছিল সকাল ৭টা ৪০ মিনিট।
এদিকে অনেক যাত্রী বরাদ্দ পাওয়া বিশেষ ট্রেনে উঠে পড়লে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডা হয়। পরে রেল কর্তৃপক্ষ সিল্কসিটি এক্সপ্রেসে একটি বিশেষ বগি যুক্ত করে অবরোধকারীদের ঢাকায় পাঠানোর ব্যবস্থা করে।
রাজশাহী স্টেশন সুপার শহিদুল ইসলাম জানান, “ব্লকেডের কারণে সরকারি বিশেষ ট্রেনটি ৪০ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে। একইভাবে, সিল্কসিটি এক্সপ্রেসও অতিরিক্ত বগি যুক্ত করার পর প্রায় ৪০ মিনিট দেরিতে যাত্রা শুরু করে।”