সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার প্রতি ইউনিয়নের দুইজন করে সাত ইউনিয়নের ১৪ জন খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগে ব্যাপক অনিয়ম ও টাকার বিনিময়ে গোপনে বসে ডিলার নিয়োগের অভিযোগ ওঠেছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি (দেশের সব মানুষের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিত করা এবং দারিদ্র্য দূরীকরণ) লক্ষ্যে গেল বছরের পাঁচ নভেম্বর খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি আহ্বান করেন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ সায়েদুল ইসলাম। বিজ্ঞপ্তিতে উপজেলার ৭৮ পয়েন্টে ১৪ জন ডিলার নিয়োগের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর একাধিক আবেদন পড়ে। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লটারির মাধ্যমে ডিলার নিয়োগের নিয়ম থাকলেও লটারি না করেই গোপন সমোঝোতার মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে নিজেদের পছন্দের লোকজনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
আবেদনকারীদের অভিযোগ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসেম ও তাহিরপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জুনাব আলীর সমন্বয়ে উপজেলা বিএনপির প্রভাবশালী দুই নেতারকর্মী-সমর্থকরাই ডিলার নিয়োগ পেয়েছেন। সমন্বয় এবং টাকা নেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে জুনাব আলী বলেন, ডিলার নিয়োগের বিষয়টি সম্পন্ন ইউএনও ও খাদ্য নিয়ন্ত্রকের এখানে আমার কোন হাত নেই। যেখানে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করে উপজেলা প্রশাসন এখানে আমি টাকা নেয়ার প্রশ্নই উঠেন। এই বিষয়টি আমাকে শুধুশুধু জড়ানো হচ্ছে। কেউ যদি প্রমাণ করতে পারে একটি টাকা আমাকে দিয়েছে। তাহলে চেয়ারম্যানিসহ আর কোনোদিন রাজনীতিই করব না। আমাকে জড়ানো পুরোটাই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
?উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরুল হক বলেন, ডিলার নিয়োগ এখনও হয়নি। ইউএনও ডিলার নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছন আপনি অস্বীকার করছেন কেন জানতে চাইলে তিনি এই প্রতিবেদককে জানান, ডিলার নিয়োগ হওয়ার পর আমার লাইসেন্স প্রদান করি। কিন্তু আমার এখন কাউকেই কোনো লাইসেন্স দেইনি। এর মানে ডিলার নিয়োগও নয়নি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আবুল হাসেম বললেন, ডিলার নিয়োগে কোনো অনিয়ম হয়নি। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ডিলার নিয়োগ কমিটি করে যাচাই-বাছাইপূর্বক যোগ্য ব্যক্তিদেরকেই ডিলার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। টাকা বিনিময়ে গোপন বসে লটারি ছাড়াই নিয়োগ দেয়া হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাব তিনি বলেন, ডিলার নিয়োগে কারো কাছ থেকে কোনো ধরনের টাকাপয়সা নেয়া হয়নি। এটা একটা মিথ্যা গুজব। কমিটির মধ্যে যাচাই-বাছাই করেই নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫
সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার প্রতি ইউনিয়নের দুইজন করে সাত ইউনিয়নের ১৪ জন খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগে ব্যাপক অনিয়ম ও টাকার বিনিময়ে গোপনে বসে ডিলার নিয়োগের অভিযোগ ওঠেছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি (দেশের সব মানুষের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিত করা এবং দারিদ্র্য দূরীকরণ) লক্ষ্যে গেল বছরের পাঁচ নভেম্বর খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি আহ্বান করেন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ সায়েদুল ইসলাম। বিজ্ঞপ্তিতে উপজেলার ৭৮ পয়েন্টে ১৪ জন ডিলার নিয়োগের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর একাধিক আবেদন পড়ে। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লটারির মাধ্যমে ডিলার নিয়োগের নিয়ম থাকলেও লটারি না করেই গোপন সমোঝোতার মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে নিজেদের পছন্দের লোকজনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
আবেদনকারীদের অভিযোগ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসেম ও তাহিরপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জুনাব আলীর সমন্বয়ে উপজেলা বিএনপির প্রভাবশালী দুই নেতারকর্মী-সমর্থকরাই ডিলার নিয়োগ পেয়েছেন। সমন্বয় এবং টাকা নেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে জুনাব আলী বলেন, ডিলার নিয়োগের বিষয়টি সম্পন্ন ইউএনও ও খাদ্য নিয়ন্ত্রকের এখানে আমার কোন হাত নেই। যেখানে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করে উপজেলা প্রশাসন এখানে আমি টাকা নেয়ার প্রশ্নই উঠেন। এই বিষয়টি আমাকে শুধুশুধু জড়ানো হচ্ছে। কেউ যদি প্রমাণ করতে পারে একটি টাকা আমাকে দিয়েছে। তাহলে চেয়ারম্যানিসহ আর কোনোদিন রাজনীতিই করব না। আমাকে জড়ানো পুরোটাই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
?উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরুল হক বলেন, ডিলার নিয়োগ এখনও হয়নি। ইউএনও ডিলার নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছন আপনি অস্বীকার করছেন কেন জানতে চাইলে তিনি এই প্রতিবেদককে জানান, ডিলার নিয়োগ হওয়ার পর আমার লাইসেন্স প্রদান করি। কিন্তু আমার এখন কাউকেই কোনো লাইসেন্স দেইনি। এর মানে ডিলার নিয়োগও নয়নি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আবুল হাসেম বললেন, ডিলার নিয়োগে কোনো অনিয়ম হয়নি। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ডিলার নিয়োগ কমিটি করে যাচাই-বাছাইপূর্বক যোগ্য ব্যক্তিদেরকেই ডিলার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। টাকা বিনিময়ে গোপন বসে লটারি ছাড়াই নিয়োগ দেয়া হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাব তিনি বলেন, ডিলার নিয়োগে কারো কাছ থেকে কোনো ধরনের টাকাপয়সা নেয়া হয়নি। এটা একটা মিথ্যা গুজব। কমিটির মধ্যে যাচাই-বাছাই করেই নিয়োগ দেয়া হয়েছে।