হিলি (দিনাজপুর) : দোকানীরা পণ্য সাজিয়ে বসে আছেন -সংবাদ
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে জিরার। এদিকে হিলি খুচরা বাজারে দাম কমতে শুরু করেছে পণ্যটির। মসলা আমদানিকারকরা বলছেন, অন্যান্য পণ্য আমদানি কম হলেও ভারত থেকে জিরার আমদানি আগের থেকে কিছুটা বেড়েছে। তাই খুচরা বাজারে দাম কমতে শুরু করেছে। পণ্যটির দাম কমায় খুশি সাধারণ ক্রেতা-বিক্রেতারা।
গতকাল সোমবার সকালে হিলি মসলা খুচরা বাজার ঘুরে জানা যায়, তিন সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ৭০ টাকা দাম কমেছে জিরার। যে জিরা তিন সপ্তাহ আগে ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। সেই জিরা আজ তা ৫৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত বছর একই এ সময়ে ১০০০ থেকে ১১০০ টাকা কেজি দরে জিরা বিক্রি হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারত থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ জিরা আমদানি হয়েছে। তাই বাজারে জিরার দাম স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে । এক বছরের ব্যবধানে দাম অর্ধেকে নেমেছে। আবার বিগত দুই বছর পূর্বে এই বন্দর বাজারে জিরার কেজি ছিল ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি। জিরার আমদানি স্বাভাবিক থাকলে পূর্বের দামে ফিরবে বলে আশা করছেন মসলা ব্যবসায়ীরা।
বিরামপুর থেকে মসলা কিনতে আসা একজন বলেন, হিলি বাজারে জিরার দাম অনেকটা কমে গেছে। গত দুই মাস আগে যে জিরা ৬০০ টাকার ওপরে কিনেছিলাম, আজ তা কিনলাম ৫৩০ টাকা কেজি হিসেবে। দাম কম হওয়াতে এক কেজি জিরা কিনলাম।
নয়ন নামের আর একজন ক্রেতা বলেন, কোরবানির ঈদ আসলেই আমাদের মসলার প্রয়োজন বেশি হয়। ঈদের আগেই হিলি মসলা বাজার থেকে মসলা কিনি। তবে আজ জিরা কিনতে আসলাম। গত কোরবানির ঈদে জিরা ৬১০ টাকা কেজি কিনেছিলাম। আজ সেই জিরা ৫৩০ টাকা কেজি দরে কিনলাম। তবে আগের জিরার যে বাজার ছিল, ওই বাজার ফিরে আসলে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের উপকার হতো।
হিলি বাজারের খুচরা মসলা ব্যবসায়ী আওলাদ হোসেন শাওন বলেন, হিলি বন্দরে প্রচুর জিরা আমদানি হয়েছে। বর্তমানও আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। আবার বর্তমান মসলার বেচা বিক্রি একেবারে কম। সবমিলিয়ে কমে গেছে জিরার দাম। এভাবে আমদানি বৃদ্ধি পেলে জিরার দাম আগের দামে ফিওে আসবে।
হিলি (দিনাজপুর) : দোকানীরা পণ্য সাজিয়ে বসে আছেন -সংবাদ
মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে জিরার। এদিকে হিলি খুচরা বাজারে দাম কমতে শুরু করেছে পণ্যটির। মসলা আমদানিকারকরা বলছেন, অন্যান্য পণ্য আমদানি কম হলেও ভারত থেকে জিরার আমদানি আগের থেকে কিছুটা বেড়েছে। তাই খুচরা বাজারে দাম কমতে শুরু করেছে। পণ্যটির দাম কমায় খুশি সাধারণ ক্রেতা-বিক্রেতারা।
গতকাল সোমবার সকালে হিলি মসলা খুচরা বাজার ঘুরে জানা যায়, তিন সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ৭০ টাকা দাম কমেছে জিরার। যে জিরা তিন সপ্তাহ আগে ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। সেই জিরা আজ তা ৫৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত বছর একই এ সময়ে ১০০০ থেকে ১১০০ টাকা কেজি দরে জিরা বিক্রি হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারত থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ জিরা আমদানি হয়েছে। তাই বাজারে জিরার দাম স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে । এক বছরের ব্যবধানে দাম অর্ধেকে নেমেছে। আবার বিগত দুই বছর পূর্বে এই বন্দর বাজারে জিরার কেজি ছিল ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি। জিরার আমদানি স্বাভাবিক থাকলে পূর্বের দামে ফিরবে বলে আশা করছেন মসলা ব্যবসায়ীরা।
বিরামপুর থেকে মসলা কিনতে আসা একজন বলেন, হিলি বাজারে জিরার দাম অনেকটা কমে গেছে। গত দুই মাস আগে যে জিরা ৬০০ টাকার ওপরে কিনেছিলাম, আজ তা কিনলাম ৫৩০ টাকা কেজি হিসেবে। দাম কম হওয়াতে এক কেজি জিরা কিনলাম।
নয়ন নামের আর একজন ক্রেতা বলেন, কোরবানির ঈদ আসলেই আমাদের মসলার প্রয়োজন বেশি হয়। ঈদের আগেই হিলি মসলা বাজার থেকে মসলা কিনি। তবে আজ জিরা কিনতে আসলাম। গত কোরবানির ঈদে জিরা ৬১০ টাকা কেজি কিনেছিলাম। আজ সেই জিরা ৫৩০ টাকা কেজি দরে কিনলাম। তবে আগের জিরার যে বাজার ছিল, ওই বাজার ফিরে আসলে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের উপকার হতো।
হিলি বাজারের খুচরা মসলা ব্যবসায়ী আওলাদ হোসেন শাওন বলেন, হিলি বন্দরে প্রচুর জিরা আমদানি হয়েছে। বর্তমানও আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। আবার বর্তমান মসলার বেচা বিক্রি একেবারে কম। সবমিলিয়ে কমে গেছে জিরার দাম। এভাবে আমদানি বৃদ্ধি পেলে জিরার দাম আগের দামে ফিওে আসবে।