বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত ১১৪ জনের পরিচয় শনাক্তে মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান এ আদেশ দেয়। আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন এ তথ্য জানান। মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক মো. মাহিদুল ইসলাম লাশ উত্তোলন চেয়ে এ আবেদন করেন।
ওই আবেদনে উল্লেখ করা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন বয়সের নারী ও পুরুষ শাহাদাত বরণ করেন। যাদের মধ্যে ১১৪ জন অজ্ঞাতনামা শহীদকে অশনাক্ত হিসেবে মোহাম্মদপুর থানার রায়েরবাজার কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ এবং শহীদদের মরদেহ শনাক্তকরণের জন্য লাশ যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কবর হতে উত্তোলন করা প্রয়োজন।
এসব মরদেহের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট প্রস্তুত, মরদেহের ডিএনএ সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত হতে হবে। এছাড়া আইনি কার্যক্রম শেষে ডিএনএ প্রোফাইলিংয়ের মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিতকরণের পর পরিবারের চাহিদা মোতাবেক মরদেহ তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া দরকার। এরপর বিচারক আবেদনসহ নথি পর্যালোচনা করেন। সার্বিক পর্যালোচনায় শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৬ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত ১১৪ জনের পরিচয় শনাক্তে মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান এ আদেশ দেয়। আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন এ তথ্য জানান। মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক মো. মাহিদুল ইসলাম লাশ উত্তোলন চেয়ে এ আবেদন করেন।
ওই আবেদনে উল্লেখ করা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন বয়সের নারী ও পুরুষ শাহাদাত বরণ করেন। যাদের মধ্যে ১১৪ জন অজ্ঞাতনামা শহীদকে অশনাক্ত হিসেবে মোহাম্মদপুর থানার রায়েরবাজার কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ এবং শহীদদের মরদেহ শনাক্তকরণের জন্য লাশ যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কবর হতে উত্তোলন করা প্রয়োজন।
এসব মরদেহের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট প্রস্তুত, মরদেহের ডিএনএ সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত হতে হবে। এছাড়া আইনি কার্যক্রম শেষে ডিএনএ প্রোফাইলিংয়ের মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিতকরণের পর পরিবারের চাহিদা মোতাবেক মরদেহ তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া দরকার। এরপর বিচারক আবেদনসহ নথি পর্যালোচনা করেন। সার্বিক পর্যালোচনায় শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৬ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।