ভালুকার মল্লিকবাড়ী পাঁচগাঁও সড়কের ঘুনিরঘাট পাকা ব্রিজের উত্তর পাশে প্রায় ২০০ গজ কাঁচা রাস্তায় বর্ষার কাদাপানিতে একাকার হওয়ায় স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীসহ দশ গ্রামের শত শত মানুষ প্রতিদিন চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছে। অটো সিএনজি মোটর সাইকেল পিচ্ছিল কাদায় উল্টে গিয়ে প্রায় প্রতিদিন লোকজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটছে। এলাকার মানুষ তাদের পন্যসামগ্রী পরিবহনে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের পাঁচগাঁও, কাতলামারি, উথুরা ইউনিয়নের উথুরা, চামিয়াদি, কৈয়াদি, মরচি, টান মরচি, নারাঙ্গি, মল্লিকবাড়ী ইউনিয়নের সোয়াইল, পানিভান্ডা, জয়নাতলীসহ দশ গ্রামের মানুষ এ সড়কে মল্লিকবাড়ী বাজার হয়ে ভালুকা উপজেলা সদরে এসে উপজেলা পরিষদ, ভালুকা থানা, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, সাবরেজিষ্ট্রি অফিস, ও বিভিন্ন কার্যালয়ে তাদের গুরুত্বপুর্ণ কাজকর্ম ও চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকেন। ওই সব গ্রামের কয়েকটি পাকা রাস্তা এসে ঘুনিরঘাট সেতুতে মিলিত হয়েছে। সেতুর উত্তর পাশে প্রায় ২০০ গজ ব্রিক সলিং রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় কয়েকদিনের লাগাতার বৃষ্টির পানি জমে ব্যাপক কর্দমাক্ত হয়ে যান চলাচলের অনপোযোগী হয়ে পরেছে। মল্লিকবাড়ী শহীদ নানিজ উদ্দীন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শত শত ছাত্রছাত্রী চরম ঝুকি নিয়ে কাদাপানিতে পরিধেয় পোষাক নষ্ট করে যাতায়াত করে থাকেন। গতকাল সোমবার সরজমিন ওই এলাকায় গিয়ে দেখাযায় কর্দমাক্ত রাস্তার কিনার ধরে পথচারি শিক্ষার্থী, নারী পুরুষ এগিয়ে যাচ্ছে ব্রিজের দিকে। অসংখ্য মোটরসাইকেল, অটো সিএনজি ঝুকি নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। পা পিছলে পড়ে যাওয়ায় অনেকের শরীরে কাদাপানি লেগে রয়েছে। মরচি গ্রামের ছয়বালী মিয়া জানান, পাকা সড়কে অটোতে চরে এসে এখানে কাদাপানিতে নামতে হয়। পা পিছলে পড়ে গেলে কোমড় ভাঙবে নিশ্চিত। এই পথটুকু অনেক কষ্টে তাদের যাতায়াত করতে হয়। সিএনজিচালক সাইদুল ইসলাম জানান, এই জায়গায় যাত্রী নামিয়ে ভয়ে ভয়ে তারা চলাচল করে থাকেন। অনেক সময় কাদায় আটকা পড়ে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। তারা জানায় কাদা পানিতে বড় চাকার ট্রাক্টর ও মাল ভর্তি ট্রাক চলাচল করায় রাস্তার এ অংশের ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়েছে। সড়কে চলাচলকারী পথচারী ও যানবাহন চালকদের দাবি অবিলম্বে ঘুনিরঘাট ব্রিজের উত্তরপাশের ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাটুকু সংস্কার করে জনদুর্ভোগ লাগবে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন।
মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫
ভালুকার মল্লিকবাড়ী পাঁচগাঁও সড়কের ঘুনিরঘাট পাকা ব্রিজের উত্তর পাশে প্রায় ২০০ গজ কাঁচা রাস্তায় বর্ষার কাদাপানিতে একাকার হওয়ায় স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীসহ দশ গ্রামের শত শত মানুষ প্রতিদিন চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছে। অটো সিএনজি মোটর সাইকেল পিচ্ছিল কাদায় উল্টে গিয়ে প্রায় প্রতিদিন লোকজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটছে। এলাকার মানুষ তাদের পন্যসামগ্রী পরিবহনে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের পাঁচগাঁও, কাতলামারি, উথুরা ইউনিয়নের উথুরা, চামিয়াদি, কৈয়াদি, মরচি, টান মরচি, নারাঙ্গি, মল্লিকবাড়ী ইউনিয়নের সোয়াইল, পানিভান্ডা, জয়নাতলীসহ দশ গ্রামের মানুষ এ সড়কে মল্লিকবাড়ী বাজার হয়ে ভালুকা উপজেলা সদরে এসে উপজেলা পরিষদ, ভালুকা থানা, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, সাবরেজিষ্ট্রি অফিস, ও বিভিন্ন কার্যালয়ে তাদের গুরুত্বপুর্ণ কাজকর্ম ও চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকেন। ওই সব গ্রামের কয়েকটি পাকা রাস্তা এসে ঘুনিরঘাট সেতুতে মিলিত হয়েছে। সেতুর উত্তর পাশে প্রায় ২০০ গজ ব্রিক সলিং রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় কয়েকদিনের লাগাতার বৃষ্টির পানি জমে ব্যাপক কর্দমাক্ত হয়ে যান চলাচলের অনপোযোগী হয়ে পরেছে। মল্লিকবাড়ী শহীদ নানিজ উদ্দীন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শত শত ছাত্রছাত্রী চরম ঝুকি নিয়ে কাদাপানিতে পরিধেয় পোষাক নষ্ট করে যাতায়াত করে থাকেন। গতকাল সোমবার সরজমিন ওই এলাকায় গিয়ে দেখাযায় কর্দমাক্ত রাস্তার কিনার ধরে পথচারি শিক্ষার্থী, নারী পুরুষ এগিয়ে যাচ্ছে ব্রিজের দিকে। অসংখ্য মোটরসাইকেল, অটো সিএনজি ঝুকি নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। পা পিছলে পড়ে যাওয়ায় অনেকের শরীরে কাদাপানি লেগে রয়েছে। মরচি গ্রামের ছয়বালী মিয়া জানান, পাকা সড়কে অটোতে চরে এসে এখানে কাদাপানিতে নামতে হয়। পা পিছলে পড়ে গেলে কোমড় ভাঙবে নিশ্চিত। এই পথটুকু অনেক কষ্টে তাদের যাতায়াত করতে হয়। সিএনজিচালক সাইদুল ইসলাম জানান, এই জায়গায় যাত্রী নামিয়ে ভয়ে ভয়ে তারা চলাচল করে থাকেন। অনেক সময় কাদায় আটকা পড়ে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। তারা জানায় কাদা পানিতে বড় চাকার ট্রাক্টর ও মাল ভর্তি ট্রাক চলাচল করায় রাস্তার এ অংশের ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়েছে। সড়কে চলাচলকারী পথচারী ও যানবাহন চালকদের দাবি অবিলম্বে ঘুনিরঘাট ব্রিজের উত্তরপাশের ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাটুকু সংস্কার করে জনদুর্ভোগ লাগবে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন।