যশোরে মাদকদ্রব্য ফেনসিডিলের মামলায় একজনকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। গতকাল সোমবার বিকালে বিশেষ দায়রা জজ ও বিশেষ জজ (জেলা ও দায়রা জজ) এসএম নূরুল ইসলাম এ কারাদণ্ড দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত ভোলা হোসেন যশোরের চৌগাছা উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে ও হুদা চৌগাছা গ্রামের বাসিন্দা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বিশেষ সহকারী পিপি অ্যাডভোকেট আনিছুর রহমান পলাশ। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৭ অক্টোবর রাতে যশোরের চৌগাছা উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা মাসিলা ক্যাম্পের বিজিবি সদস্যরা মশ্মমপুর স্কুলের পিছনে অবস্থান নেন। এ সময় মাঠের মধ্য দিয়ে রাস্তার দিকে আসার সময় ভোলা হোসেনকে ধাওয়া করে আটক করা হয়। পরে তার কাছে থাকা বস্তার ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয় ১৯৭ বোতল ফেনসিডিল।
এ ঘটনায় বিজিবির হাবিলদার তোহরুল ইসলাম বাদী হয়ে ভোলা হোসেনের বিরুদ্ধে চৌগাছা থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। এ মামলা তদন্ত শেষে আসামি ভোলা হোসেনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই বিল্পব সরকার। মামলার দীর্ঘ সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আসামি ভোলা হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায় আরও ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত ভোলা হোসেন বর্তমানে কারাগারে আটক রয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫
যশোরে মাদকদ্রব্য ফেনসিডিলের মামলায় একজনকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। গতকাল সোমবার বিকালে বিশেষ দায়রা জজ ও বিশেষ জজ (জেলা ও দায়রা জজ) এসএম নূরুল ইসলাম এ কারাদণ্ড দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত ভোলা হোসেন যশোরের চৌগাছা উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে ও হুদা চৌগাছা গ্রামের বাসিন্দা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বিশেষ সহকারী পিপি অ্যাডভোকেট আনিছুর রহমান পলাশ। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৭ অক্টোবর রাতে যশোরের চৌগাছা উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা মাসিলা ক্যাম্পের বিজিবি সদস্যরা মশ্মমপুর স্কুলের পিছনে অবস্থান নেন। এ সময় মাঠের মধ্য দিয়ে রাস্তার দিকে আসার সময় ভোলা হোসেনকে ধাওয়া করে আটক করা হয়। পরে তার কাছে থাকা বস্তার ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয় ১৯৭ বোতল ফেনসিডিল।
এ ঘটনায় বিজিবির হাবিলদার তোহরুল ইসলাম বাদী হয়ে ভোলা হোসেনের বিরুদ্ধে চৌগাছা থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। এ মামলা তদন্ত শেষে আসামি ভোলা হোসেনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই বিল্পব সরকার। মামলার দীর্ঘ সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আসামি ভোলা হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায় আরও ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত ভোলা হোসেন বর্তমানে কারাগারে আটক রয়েছে।