ঢাকার দোহার উপজেলায় শিক্ষককে লাঞ্চিত করার অভিযোগ উঠেছে জয়পাড়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছোয়াদ রহমানের বিরুদ্ধে। সোমবার দুপুরে জয়পাড়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, শিক্ষক আনোয়ার হোসেন বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে ও নিয়মিত উপস্থিত থাকতে বললে উত্তেজিত হয়ে উঠে শিক্ষার্থী ছোয়াদ। এ সময় শিক্ষক আনোয়ার হোসেন ছোয়াদকে স্কেল দিয়ে আঘাত করে শাসন করেন। একপর্যায়ে ছোয়াদ শিক্ষককে অপমানজনক ভাষায় কথা বলে ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। এ ঘটনার প্রতিবাদে বিদ্যালয়ের সব শিক্ষক তাৎক্ষণিকভাবে শ্রেণীকক্ষে পাঠদান বন্ধ রেখে কর্মবিরতির ঘোষণা দেন।
শিক্ষকদের কর্মবিরতির খবরে অন্যান্য শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা এ ঘটনায় প্রতিবাদ জানায়। অভিযুক্ত ছাত্রের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির দাবি তোলে।
জয়পাড়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রিনা বেগম বলেন, এমন অপ্রীতিকর ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। যতক্ষণ পর্যন্ত এর সুষ্ঠু বিচার না হবে, ততক্ষণ শ্রেণীকক্ষে সব কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। শিক্ষকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে পাঠদান সম্ভব নয়।
স্থানীয় সচেতন মহল ও অভিভাবকরাও ঘটনাটিকে উদ্বেগজনক বলে মন্তব্য করেছেন। তারা বলেন, শিক্ষকের প্রতি এমন আচরণ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য হুমকিস্বরূপ।
মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫
ঢাকার দোহার উপজেলায় শিক্ষককে লাঞ্চিত করার অভিযোগ উঠেছে জয়পাড়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছোয়াদ রহমানের বিরুদ্ধে। সোমবার দুপুরে জয়পাড়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, শিক্ষক আনোয়ার হোসেন বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে ও নিয়মিত উপস্থিত থাকতে বললে উত্তেজিত হয়ে উঠে শিক্ষার্থী ছোয়াদ। এ সময় শিক্ষক আনোয়ার হোসেন ছোয়াদকে স্কেল দিয়ে আঘাত করে শাসন করেন। একপর্যায়ে ছোয়াদ শিক্ষককে অপমানজনক ভাষায় কথা বলে ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। এ ঘটনার প্রতিবাদে বিদ্যালয়ের সব শিক্ষক তাৎক্ষণিকভাবে শ্রেণীকক্ষে পাঠদান বন্ধ রেখে কর্মবিরতির ঘোষণা দেন।
শিক্ষকদের কর্মবিরতির খবরে অন্যান্য শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা এ ঘটনায় প্রতিবাদ জানায়। অভিযুক্ত ছাত্রের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির দাবি তোলে।
জয়পাড়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রিনা বেগম বলেন, এমন অপ্রীতিকর ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। যতক্ষণ পর্যন্ত এর সুষ্ঠু বিচার না হবে, ততক্ষণ শ্রেণীকক্ষে সব কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। শিক্ষকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে পাঠদান সম্ভব নয়।
স্থানীয় সচেতন মহল ও অভিভাবকরাও ঘটনাটিকে উদ্বেগজনক বলে মন্তব্য করেছেন। তারা বলেন, শিক্ষকের প্রতি এমন আচরণ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য হুমকিস্বরূপ।