কালিহাতী (টাঙ্গাইল) : রাস্তা না থাকায় জমির আইল দিয়ে মসজিদে যাচ্ছেন মুসুল্লিরা -সংবাদ
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার পাইকড়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড হাওড়া পাড়া সামাজিক মসজিদটি শত বছর আগে নির্মাণ করেছেন এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। কিন্তু ওই মসজিদে যাতায়াতের জন্য কোনো রাস্তা না থাকায় হাওড়া পাড়া পুরাতন জামে মসজিদে যেতে হয় জমির আইল (বাতর) দিয়ে। ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করতে হয় মুসল্লিদের। বর্ষা মৌসুমে বেশি বৃষ্টিপাত হওয়াতে জমির আইল দিয়ে হাটতে অনেকটা সমস্যায় পড়তে হয়। বৃষ্টির পানিতে জমির আইলগুলো কাদাপানিতে একাকার হয়, হাটতে গেলে এদিকে সেদিকে পড়ে যেতে হয়। বয়স্ক নামাজিরা স্বাভাবিক পরিবেশে হাটতে গেলে সমস্যা পড়েন। তাছাড়া বৃষ্টি হলে দিনেই চলাচল করতে পারে না, এজন্য নামাজিরা রাতে মসজিদের কম আসে। তাই মসজিদে যাওয়া-আসার জন্য ৩০০ ফুট রাস্তা নির্মাণের জোর দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা মিলে শত বছরে বয়সি মসজিদের চলাচলের রাস্তা না থাকায় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে দুই একজন নামাজি মসজিদে নামাজ পড়তে আসে। শুধু শুক্রবারে ২০ থেকে ৩০ জন নামাজি মসজিদে আসেন। স্থানীয়রা জানান, এই মসজিদে এক সময় ৩-৪ গ্রামের মানুষ নামাজ পড়তেন।
মসজিদ ব্যাবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. ইসমাইল হোসেন (৭৫) বলেন, শুকনো মৌসুমে কষ্ট করে জমির আইল দিয়ে মসজিদে যাতায়াত করতে পারলেও বর্ষা মৌসুমে কাদাপানির মধ্যে দিয়ে মসজিদে নামাজ আদায় করতে যাওয়া কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. খায়রুল ইসলাম বলেন, আমরা সরজমিনে তদন্ত করে দেখব। যদি মসজিদের কোনো রাস্তা না থাকে তাহলে আমাদের প্রকল্প আসলে সেই প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তা করে দেব।
কালিহাতী (টাঙ্গাইল) : রাস্তা না থাকায় জমির আইল দিয়ে মসজিদে যাচ্ছেন মুসুল্লিরা -সংবাদ
বুধবার, ০৬ আগস্ট ২০২৫
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার পাইকড়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড হাওড়া পাড়া সামাজিক মসজিদটি শত বছর আগে নির্মাণ করেছেন এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। কিন্তু ওই মসজিদে যাতায়াতের জন্য কোনো রাস্তা না থাকায় হাওড়া পাড়া পুরাতন জামে মসজিদে যেতে হয় জমির আইল (বাতর) দিয়ে। ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করতে হয় মুসল্লিদের। বর্ষা মৌসুমে বেশি বৃষ্টিপাত হওয়াতে জমির আইল দিয়ে হাটতে অনেকটা সমস্যায় পড়তে হয়। বৃষ্টির পানিতে জমির আইলগুলো কাদাপানিতে একাকার হয়, হাটতে গেলে এদিকে সেদিকে পড়ে যেতে হয়। বয়স্ক নামাজিরা স্বাভাবিক পরিবেশে হাটতে গেলে সমস্যা পড়েন। তাছাড়া বৃষ্টি হলে দিনেই চলাচল করতে পারে না, এজন্য নামাজিরা রাতে মসজিদের কম আসে। তাই মসজিদে যাওয়া-আসার জন্য ৩০০ ফুট রাস্তা নির্মাণের জোর দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা মিলে শত বছরে বয়সি মসজিদের চলাচলের রাস্তা না থাকায় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে দুই একজন নামাজি মসজিদে নামাজ পড়তে আসে। শুধু শুক্রবারে ২০ থেকে ৩০ জন নামাজি মসজিদে আসেন। স্থানীয়রা জানান, এই মসজিদে এক সময় ৩-৪ গ্রামের মানুষ নামাজ পড়তেন।
মসজিদ ব্যাবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. ইসমাইল হোসেন (৭৫) বলেন, শুকনো মৌসুমে কষ্ট করে জমির আইল দিয়ে মসজিদে যাতায়াত করতে পারলেও বর্ষা মৌসুমে কাদাপানির মধ্যে দিয়ে মসজিদে নামাজ আদায় করতে যাওয়া কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. খায়রুল ইসলাম বলেন, আমরা সরজমিনে তদন্ত করে দেখব। যদি মসজিদের কোনো রাস্তা না থাকে তাহলে আমাদের প্রকল্প আসলে সেই প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তা করে দেব।