মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলায় একটি বাড়ির সিঁড়ি কক্ষ থেকে এক তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার নাম তাসলিমা বেগম (২৪)। গতকাল বুধবার ভোর রাত ৪টার দিকে উপজেলার বাসাইল ইউনিয়নের রাঙ্গামালিয়া গ্রামের খায়ের মাঝির বাড়িতে ঘটনাটি ঘটেছে। তাসলিমা বেগম নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ থানার নানাখি টেঙ্গর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি সিরাজদিখান উপজেলার রাঙ্গামালিয়া গ্রামে খায়ের মাঝির বাড়ির ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করছিলেন। পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতের কোনো এক সময় বাড়ির দ্বিতীয় তলার সিঁড়ি কক্ষের কেচিগেটের অ্যাঙ্গেলে একটি পরিত্যক্ত জানালার পর্দার কাপড় পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেন তাসলিমা। পরে রাতের কোনো একসময় হঠাৎ ঘুম থেকে উঠে তার ছোট বোন শম্পা আক্তার (১৭) ঝুলন্ত অবস্থায় দেহটি দেখতে পেয়ে চিৎকার শুরু করেন। পরিবারের সদস্যরা এসে দ্রুত তাকে নিচে নামান।
এরপর খবর পেয়ে সিরাজদিখান থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। তাসলিমার বাবা মো. আবুল কাশেম জানান, তিনি ঢাকায় একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। ঘটনার পর ছোট মেয়ের জামাই তাকে ফোনে বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, আমার মেয়ে প্রেমঘটিত বিষয় নিয়ে কিছুটা মানসিক চাপে ছিল। ধারণা করছি, সেই অভিমান থেকেই সে আত্মহত্যা করেছে।
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলায় একটি বাড়ির সিঁড়ি কক্ষ থেকে এক তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার নাম তাসলিমা বেগম (২৪)। গতকাল বুধবার ভোর রাত ৪টার দিকে উপজেলার বাসাইল ইউনিয়নের রাঙ্গামালিয়া গ্রামের খায়ের মাঝির বাড়িতে ঘটনাটি ঘটেছে। তাসলিমা বেগম নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ থানার নানাখি টেঙ্গর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি সিরাজদিখান উপজেলার রাঙ্গামালিয়া গ্রামে খায়ের মাঝির বাড়ির ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করছিলেন। পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতের কোনো এক সময় বাড়ির দ্বিতীয় তলার সিঁড়ি কক্ষের কেচিগেটের অ্যাঙ্গেলে একটি পরিত্যক্ত জানালার পর্দার কাপড় পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেন তাসলিমা। পরে রাতের কোনো একসময় হঠাৎ ঘুম থেকে উঠে তার ছোট বোন শম্পা আক্তার (১৭) ঝুলন্ত অবস্থায় দেহটি দেখতে পেয়ে চিৎকার শুরু করেন। পরিবারের সদস্যরা এসে দ্রুত তাকে নিচে নামান।
এরপর খবর পেয়ে সিরাজদিখান থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। তাসলিমার বাবা মো. আবুল কাশেম জানান, তিনি ঢাকায় একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। ঘটনার পর ছোট মেয়ের জামাই তাকে ফোনে বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, আমার মেয়ে প্রেমঘটিত বিষয় নিয়ে কিছুটা মানসিক চাপে ছিল। ধারণা করছি, সেই অভিমান থেকেই সে আত্মহত্যা করেছে।