সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আয়োজিত জুলাই স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫ চলাকালে ফুটসাল ভেন্যু ব্যবহারে ভুল বোঝাবুঝির জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১৮ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে নগরীর বালুচর নয়াবাজার এলাকার কিং ফুটসাল স্পোর্টস সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম জানান, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী এক ঘণ্টার জন্য ফুটসাল মাঠ ভাড়া নিয়ে খেলা শুরু করেন। তবে নির্ধারিত সময় শেষে তারা আরও দেড় ঘণ্টা অতিরিক্ত মাঠ দখলে রেখে খেলায় অব্যাহত রাখেন। এর মধ্যে পরবর্তী সময়ের জন্য ভেন্যু বুকিং করা অন্য খেলোয়াড়রা মাঠে প্রবেশ করে আপত্তি জানান। এতে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে শুরু হয় হাতাহাতি। পরে তা রূপ নেয় সংঘর্ষে। এসময় সেন্টারের অফিস কক্ষও ভাংচুর করা হয়।
পুলিশ ও শিক্ষার্থীরা জানায়, সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ১৮ জন আহত হন। আহত শিক্ষার্থী ১১জনকে সিলেট ওসমানী হাসপাতালসহ নগরীর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে রাকিব, রুবেল ও মাহি নামের ৩ শিক্ষার্থী দাবি করেছেন, জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা হয়েছে। একসময় ছাত্রলীগের আশ্রয়ে থাকা জায়গীরদার আল মামুন ওরফে বুলেট মামুনের নেতৃত্বে এই হামলার ঘটনা ঘটে। তারা হামলার সময় ১ জনকে আটক করেতে পেরেছেন। তার থেকেই ছাত্ররা জানতে পেরেছে হামলা হয়েছে এই মামুনের নেতৃত্বে এবং এরা একসময় ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল।
শিক্ষার্থী ও কলেজ প্রশাসনের সাথে বৈঠক শেষে সিলেট মেট্রোপলিটান পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মো. শাহরিয়ার আলম জানান, শিক্ষার্থীদের হাতে আটক একজনকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এবিষয়ে তারা অভিযোগ দায়ের করলে পরবর্তী পদক্ষেপ নিবে পুলিশ।
তিনি জানান হামলাকারী মামুনের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। ছাত্রলীগের পদ পদবী তার নেই। তবে সে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সাথে চলাফেরা করতো।
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আয়োজিত জুলাই স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫ চলাকালে ফুটসাল ভেন্যু ব্যবহারে ভুল বোঝাবুঝির জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১৮ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে নগরীর বালুচর নয়াবাজার এলাকার কিং ফুটসাল স্পোর্টস সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম জানান, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী এক ঘণ্টার জন্য ফুটসাল মাঠ ভাড়া নিয়ে খেলা শুরু করেন। তবে নির্ধারিত সময় শেষে তারা আরও দেড় ঘণ্টা অতিরিক্ত মাঠ দখলে রেখে খেলায় অব্যাহত রাখেন। এর মধ্যে পরবর্তী সময়ের জন্য ভেন্যু বুকিং করা অন্য খেলোয়াড়রা মাঠে প্রবেশ করে আপত্তি জানান। এতে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে শুরু হয় হাতাহাতি। পরে তা রূপ নেয় সংঘর্ষে। এসময় সেন্টারের অফিস কক্ষও ভাংচুর করা হয়।
পুলিশ ও শিক্ষার্থীরা জানায়, সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ১৮ জন আহত হন। আহত শিক্ষার্থী ১১জনকে সিলেট ওসমানী হাসপাতালসহ নগরীর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে রাকিব, রুবেল ও মাহি নামের ৩ শিক্ষার্থী দাবি করেছেন, জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা হয়েছে। একসময় ছাত্রলীগের আশ্রয়ে থাকা জায়গীরদার আল মামুন ওরফে বুলেট মামুনের নেতৃত্বে এই হামলার ঘটনা ঘটে। তারা হামলার সময় ১ জনকে আটক করেতে পেরেছেন। তার থেকেই ছাত্ররা জানতে পেরেছে হামলা হয়েছে এই মামুনের নেতৃত্বে এবং এরা একসময় ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল।
শিক্ষার্থী ও কলেজ প্রশাসনের সাথে বৈঠক শেষে সিলেট মেট্রোপলিটান পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মো. শাহরিয়ার আলম জানান, শিক্ষার্থীদের হাতে আটক একজনকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এবিষয়ে তারা অভিযোগ দায়ের করলে পরবর্তী পদক্ষেপ নিবে পুলিশ।
তিনি জানান হামলাকারী মামুনের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। ছাত্রলীগের পদ পদবী তার নেই। তবে সে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সাথে চলাফেরা করতো।