রংপুর সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক ট্রেড লাইসেন্স এর উপর আরোপিত উৎস কর প্রত্যাহার ব্যবসায়ীদের উপর হোল্ডিং ট্যাক্স চাপিয়ে দেবার প্রতিবাদে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের প্রতিবাদ ও মতবিনিময় সভা করেছে। দাবি মানা না হলে লাগাতার কর্মসূচি দেবার ঘোষণা দেয়া হয়।
নেতৃবৃন্দ বলেন, রংপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ ও নবায়নের উপর ব্যবসায়ীদের অন্যান্য ফি’র সাথে দুই হাজার টাকা হারে উৎস কর আদায় করা হচ্ছে। এর ফলে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী যারা আয়করের আওতায় পড়ে না তাদেরও আয়কর দিতে হচ্ছে, যা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। বর্তমানে প্রেক্ষাপটে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অবস্থা খুবই নাজুক, শ্রমিক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা দেওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে। তাই উৎস করের বোঝা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বিকাশে অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। উৎসকর প্রত্যাহারের জন্য সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসকের প্রতি দাবি জানান তারা। এছাড়া ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, হোল্ডিং ট্যাক্স এর পরিবর্তে দোকান ঘরের ভাড়াটিয়া চুক্তিপত্র দেখে ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করার অনুরোধ জানান।
সভায় পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণের লক্ষ্যে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি সার্চ কমিটি গঠন করা হয়। সার্চ কমিটি উৎস কর প্রত্যাহার ও হোল্ডিং ট্যাক্সের বিষয়টি সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করবে বলে ঘোষনা দেয়া হয়। রংপুর চেম্বারের সভাপতি এমদাদুল হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, রংপুর মেট্রোপলিটন চেম্বারের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. নুরুল ইসলাম পটু, রংপুর উইমেন চেম্বারের সভাপতি শাহনাজ পারভীনসহ অনেকে।
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
রংপুর সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক ট্রেড লাইসেন্স এর উপর আরোপিত উৎস কর প্রত্যাহার ব্যবসায়ীদের উপর হোল্ডিং ট্যাক্স চাপিয়ে দেবার প্রতিবাদে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের প্রতিবাদ ও মতবিনিময় সভা করেছে। দাবি মানা না হলে লাগাতার কর্মসূচি দেবার ঘোষণা দেয়া হয়।
নেতৃবৃন্দ বলেন, রংপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ ও নবায়নের উপর ব্যবসায়ীদের অন্যান্য ফি’র সাথে দুই হাজার টাকা হারে উৎস কর আদায় করা হচ্ছে। এর ফলে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী যারা আয়করের আওতায় পড়ে না তাদেরও আয়কর দিতে হচ্ছে, যা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। বর্তমানে প্রেক্ষাপটে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অবস্থা খুবই নাজুক, শ্রমিক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা দেওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে। তাই উৎস করের বোঝা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বিকাশে অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। উৎসকর প্রত্যাহারের জন্য সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসকের প্রতি দাবি জানান তারা। এছাড়া ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, হোল্ডিং ট্যাক্স এর পরিবর্তে দোকান ঘরের ভাড়াটিয়া চুক্তিপত্র দেখে ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করার অনুরোধ জানান।
সভায় পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণের লক্ষ্যে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি সার্চ কমিটি গঠন করা হয়। সার্চ কমিটি উৎস কর প্রত্যাহার ও হোল্ডিং ট্যাক্সের বিষয়টি সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করবে বলে ঘোষনা দেয়া হয়। রংপুর চেম্বারের সভাপতি এমদাদুল হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, রংপুর মেট্রোপলিটন চেম্বারের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. নুরুল ইসলাম পটু, রংপুর উইমেন চেম্বারের সভাপতি শাহনাজ পারভীনসহ অনেকে।