দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিরি আরও অবনতি হচ্ছে। প্রতিদিনই আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪০৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ২ জন ও উত্তর সিটিতে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গতকাল পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ২৩ হাজার ২২০ জন ও চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোট ৯৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ৪১ জন ও ঢাকা উত্তরে ১১ জন। অন্যরা বরিশালসহ বিভিন্ন বিভাগ ও জেলায় মারা গেছেন।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৭৩ জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ৫৮ জন, ঢাকা বিভাগে ৫৯ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৩৭ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৫৭ জন, খুলনা বিভাগে ৩৭ জন, ময়মমনসিংহ বিভাগে ২৫ জন, রাজশাহীতে ৫২ জন, রংপুর বিভাগে ৭ জন, সিলেট বিভাগে ৩ জন আক্রান্ত হয়েছে।
বয়স বেধে আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছরের শিশু ৩৫ জন, ৬ থেকে ১০ বছরের শিশু ২১ জন, ১১-১৫ বছরের শিশু ৩৫ জন, ১৬ থেকে ২০ বছরের ৫৩ জন, ২১-২৫ বছরের ৪৫ জন, ২৬-৩০ বছরের ৫৬ জন, ৭১-৭৫ বছর বয়সের ৪ জন ও ৮০ বছরের ৪ জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩২ জন, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ২৯ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭২ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৫ জনসহ রাজধানীর ১৮ টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ২৮৫ জন ভর্তি আছে। সব মিলিয়ে এখনও সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ১৩শ’ বেশি আক্রান্ত রোগী ভর্তি আছে।
কীটতত্ব বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। এখন ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস শনাক্ত হচ্ছে। এছাড়াও ফাইলেরিয়া ও ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত রোগের প্রকোপ রয়েছে। এরমধ্যে এডিস থেকে ডেঙ্গু , চিকুনগুনিরয়া ও জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে।
শুক্রবার, ০৮ আগস্ট ২০২৫
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিরি আরও অবনতি হচ্ছে। প্রতিদিনই আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪০৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ২ জন ও উত্তর সিটিতে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গতকাল পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ২৩ হাজার ২২০ জন ও চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোট ৯৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ৪১ জন ও ঢাকা উত্তরে ১১ জন। অন্যরা বরিশালসহ বিভিন্ন বিভাগ ও জেলায় মারা গেছেন।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৭৩ জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ৫৮ জন, ঢাকা বিভাগে ৫৯ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৩৭ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৫৭ জন, খুলনা বিভাগে ৩৭ জন, ময়মমনসিংহ বিভাগে ২৫ জন, রাজশাহীতে ৫২ জন, রংপুর বিভাগে ৭ জন, সিলেট বিভাগে ৩ জন আক্রান্ত হয়েছে।
বয়স বেধে আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছরের শিশু ৩৫ জন, ৬ থেকে ১০ বছরের শিশু ২১ জন, ১১-১৫ বছরের শিশু ৩৫ জন, ১৬ থেকে ২০ বছরের ৫৩ জন, ২১-২৫ বছরের ৪৫ জন, ২৬-৩০ বছরের ৫৬ জন, ৭১-৭৫ বছর বয়সের ৪ জন ও ৮০ বছরের ৪ জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩২ জন, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ২৯ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭২ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৫ জনসহ রাজধানীর ১৮ টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ২৮৫ জন ভর্তি আছে। সব মিলিয়ে এখনও সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ১৩শ’ বেশি আক্রান্ত রোগী ভর্তি আছে।
কীটতত্ব বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। এখন ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস শনাক্ত হচ্ছে। এছাড়াও ফাইলেরিয়া ও ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত রোগের প্রকোপ রয়েছে। এরমধ্যে এডিস থেকে ডেঙ্গু , চিকুনগুনিরয়া ও জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে।