কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮৪তম প্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কবির প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অন্ষ্ঠুান অনু্ষ্তিত হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার শিলাইদহে স্মৃতিবিজড়িত রবীন্দ্র কুঠিবাড়ী চত্বরে বিশ্বকবির প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে বকুলতলায় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন।
অন্ষ্ঠুানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম মিকাইল ইসলাম। শিলাইদহের রবীন্দ্র কুঠিবাড়ির কাস্টোডিয়ান আল আমীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বিজয় কুমার জোয়ার্দার, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. তিয়াশা চাকমা। রবীন্দ্রনাথের জীবন, দর্শন ও সাহিত্যকর্মের উপর আলোচনা করেন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রশিদুজ্জামান।
এদিকে কবিগুরুর জন্মবার্ষিকী জাতীয় ও আরম্ভরপূর্ণ ভাবে পালিত হয়। তবে প্রয়াণ দিবসটি উপলক্ষে কবিগুরুর স্মৃতিবিজড়িত কুঠিবাড়িতে জাতীয়ভাবে কোনো আয়োজন না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় ও রবীন্দ্র ভক্তরা। সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, অনেকটা অনেকটা সুনসান নিরবতা। হাদেগোনা গুটিকয়েক দর্শনার্থী ও ভক্তরা এসেছেন বিভিন্ন এলাকা থেকে।
এসময় স্থানীয়রা জানান, জন্মবার্ষিকীতে জাতীয়ভাবে আরাম্ভরপূর্ণ তিন দিনব্যাপী আয়োজন করা হয়ে থাকে। তখন দেশ বিদেশ থেকে হাজার হাজার ভক্তবৃন্দর পদচারণায় মুখরিত থাকে কুঠিবাড়ি। তবে প্রয়াণ দিবসে অনেকটায় ভাটা পড়ে থাকে। প্রয়াণ দিবসও জাতীয়ভাবে পালনের দাবি জানান তিনি।
প্রয়াণ দিবসের অন্ষ্ঠুানে সংগীত পরিবেশন করতে এসেছে কুমারখালী সরকারী বালিকা বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী লুকাইবা রশিদ আনিনা বলে, কবিগুরুর জন্মবার্ষিকীর অন্ষ্ঠুানের মতো প্রয়াণ দিবসেও গান করতে এসেছি। তবে প্রয়াণ দিবসে থাকেনা তেমন আয়োজন। এটিও জাতীয়ভাবে পালন করা উচিৎ।
কবিগুরুর ৮৪তম প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা, গান, কবিতা ও নৃত্যানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রবীন্দ্র কু্ঠবিাড়ির কাস্টোডিয়ান আল আমীন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মিকাইল ইসলাম বলেন, জন্মবার্ষিকীর ন্যায় প্রয়াণ দিবসটিও জাতীয়ভাবে পালনের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।
শুক্রবার, ০৮ আগস্ট ২০২৫
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮৪তম প্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কবির প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অন্ষ্ঠুান অনু্ষ্তিত হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার শিলাইদহে স্মৃতিবিজড়িত রবীন্দ্র কুঠিবাড়ী চত্বরে বিশ্বকবির প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে বকুলতলায় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন।
অন্ষ্ঠুানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম মিকাইল ইসলাম। শিলাইদহের রবীন্দ্র কুঠিবাড়ির কাস্টোডিয়ান আল আমীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বিজয় কুমার জোয়ার্দার, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. তিয়াশা চাকমা। রবীন্দ্রনাথের জীবন, দর্শন ও সাহিত্যকর্মের উপর আলোচনা করেন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রশিদুজ্জামান।
এদিকে কবিগুরুর জন্মবার্ষিকী জাতীয় ও আরম্ভরপূর্ণ ভাবে পালিত হয়। তবে প্রয়াণ দিবসটি উপলক্ষে কবিগুরুর স্মৃতিবিজড়িত কুঠিবাড়িতে জাতীয়ভাবে কোনো আয়োজন না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় ও রবীন্দ্র ভক্তরা। সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, অনেকটা অনেকটা সুনসান নিরবতা। হাদেগোনা গুটিকয়েক দর্শনার্থী ও ভক্তরা এসেছেন বিভিন্ন এলাকা থেকে।
এসময় স্থানীয়রা জানান, জন্মবার্ষিকীতে জাতীয়ভাবে আরাম্ভরপূর্ণ তিন দিনব্যাপী আয়োজন করা হয়ে থাকে। তখন দেশ বিদেশ থেকে হাজার হাজার ভক্তবৃন্দর পদচারণায় মুখরিত থাকে কুঠিবাড়ি। তবে প্রয়াণ দিবসে অনেকটায় ভাটা পড়ে থাকে। প্রয়াণ দিবসও জাতীয়ভাবে পালনের দাবি জানান তিনি।
প্রয়াণ দিবসের অন্ষ্ঠুানে সংগীত পরিবেশন করতে এসেছে কুমারখালী সরকারী বালিকা বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী লুকাইবা রশিদ আনিনা বলে, কবিগুরুর জন্মবার্ষিকীর অন্ষ্ঠুানের মতো প্রয়াণ দিবসেও গান করতে এসেছি। তবে প্রয়াণ দিবসে থাকেনা তেমন আয়োজন। এটিও জাতীয়ভাবে পালন করা উচিৎ।
কবিগুরুর ৮৪তম প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা, গান, কবিতা ও নৃত্যানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রবীন্দ্র কু্ঠবিাড়ির কাস্টোডিয়ান আল আমীন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মিকাইল ইসলাম বলেন, জন্মবার্ষিকীর ন্যায় প্রয়াণ দিবসটিও জাতীয়ভাবে পালনের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।