শেরপুর (বগুড়া) : সারসহ জব্দকৃত ট্রাক -সংবাদ
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় কোনো কাগজপত্র ছাড়া পরিবহন করা ৩৯৫ বস্তা সারসহ একটি ট্রাক জব্দ করেছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের দড়িমুকুন্দ এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।
জানা গেছে, ট্রাকটিতে ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) সার ছিল। তবে পরিবহনের সময় চালক বা অন্য কেউ কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। অভিযান পরিচালনা করেন শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক খান। তার সঙ্গে ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফারজানা সুলতানা, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম। অভিযান পরিচালনায় সহায়তা করে শেরপুর থানা পুলিশের একটি দল।
জব্দ হওয়া ট্রাকটির মালিক টাঙ্গাইলের আমিনুর ইসলাম বলেন, ট্রাকটি সান্তাহারের একটি পরিবহন সংস্থা লালমনিরহাটে সার পৌঁছে দেয়ার জন্য ভাড়া নেয়। তবে সার তোলার সময় কাগজপত্র দেয়নি। বলেছিল চারমাথায় কাগজ দেয়া হবে। চালক অনেকক্ষণ অপেক্ষা করেও কাগজ না পেয়ে সন্দেহ হয় এবং আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। পরে আমরা ট্রাকটি শেরপুরে এনে প্রশাসনকে খবর দিই।
ইউএনও আশিক খান বলেন, স্থানীয় একজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই এবং ট্রাকটি জব্দ করি। ট্রাকে থাকা সার পরিবহনের কোনো বৈধ কাগজ ছিল না। মালিকপক্ষও শনাক্ত হয়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শেরপুর (বগুড়া) : সারসহ জব্দকৃত ট্রাক -সংবাদ
শুক্রবার, ০৮ আগস্ট ২০২৫
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় কোনো কাগজপত্র ছাড়া পরিবহন করা ৩৯৫ বস্তা সারসহ একটি ট্রাক জব্দ করেছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের দড়িমুকুন্দ এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।
জানা গেছে, ট্রাকটিতে ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) সার ছিল। তবে পরিবহনের সময় চালক বা অন্য কেউ কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। অভিযান পরিচালনা করেন শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক খান। তার সঙ্গে ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফারজানা সুলতানা, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম। অভিযান পরিচালনায় সহায়তা করে শেরপুর থানা পুলিশের একটি দল।
জব্দ হওয়া ট্রাকটির মালিক টাঙ্গাইলের আমিনুর ইসলাম বলেন, ট্রাকটি সান্তাহারের একটি পরিবহন সংস্থা লালমনিরহাটে সার পৌঁছে দেয়ার জন্য ভাড়া নেয়। তবে সার তোলার সময় কাগজপত্র দেয়নি। বলেছিল চারমাথায় কাগজ দেয়া হবে। চালক অনেকক্ষণ অপেক্ষা করেও কাগজ না পেয়ে সন্দেহ হয় এবং আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। পরে আমরা ট্রাকটি শেরপুরে এনে প্রশাসনকে খবর দিই।
ইউএনও আশিক খান বলেন, স্থানীয় একজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই এবং ট্রাকটি জব্দ করি। ট্রাকে থাকা সার পরিবহনের কোনো বৈধ কাগজ ছিল না। মালিকপক্ষও শনাক্ত হয়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।